অতীত-ঐতিহ্য ইতিহাস পৃষ্ঠা নং-৪৩ প্রশ্ন উত্তর তৃতীয় অধ্যায়
◈ সংক্ষেপে : পাথর যুগের শেষের দিকে স্থায়ী বসতিবাড়ি, কৃষিকাজ এবং পশুপালনকে ঘিরেই গড়ে উঠেছিল মানুষের জীবনযাত্রা। এইভাবেই কালে কালে বদলে গেল মানুষের জীবনযাপনের নানাদিক। মানুষের বিভিন্ন উন্নতি তৈরি করল সভ্যতা। ভৌগােলিক অঞ্চল কে ঘিরে একেকটা সভ্যতা গড়ে ওঠে। তাই মেহেরগড় সভ্যতা, হরপ্পা সভ্যতা নামকরণ হয়েছে। খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় সহস্রাব্দে ভারতীয় উপমহাদেশে নগর সভ্যতা গড়ে ওঠে। সমাজে নানারকম ভেদাভেদ সৃষ্টি হল। সভ্যতার একটি বৈশিষ্ট্য হল একে অন্যের সুযােগ-সুবিধার সঙ্গে জোট বাঁধা। যেমন হরপ্পা সভ্যতার কথাই ধরা যাক। যে ব্যক্তি পুঁতি বানাত তার ব্রোঞ্জের যন্ত্রপাতি দরকার হত। ব্রোঞ্জের যন্ত্রপাতি বানাত ব্রোঞ্জের কারিগর। আবার পাথর গরম করার জন্য পাত্রের প্রয়ােজন যা তৈরি করত কুমাের। এভাবে পুঁতি বানানাের কারিগরকে ব্রোঞ্জের কারিগর এবং কুমােরের উপর নির্ভর করতে হত। আবার ফসলের জন্য শহরকে গ্রামের উপর নির্ভর করতে হত। এইভাবে নগর ও গ্রামকে ভিত্তি করে গড়ে উঠেছিল হরপ্পা সভ্যতা।
◈ সংক্ষেপে : পাথর যুগের শেষের দিকে স্থায়ী বসতিবাড়ি, কৃষিকাজ এবং পশুপালনকে ঘিরেই গড়ে উঠেছিল মানুষের জীবনযাত্রা। এইভাবেই কালে কালে বদলে গেল মানুষের জীবনযাপনের নানাদিক। মানুষের বিভিন্ন উন্নতি তৈরি করল সভ্যতা। ভৌগােলিক অঞ্চল কে ঘিরে একেকটা সভ্যতা গড়ে ওঠে। তাই মেহেরগড় সভ্যতা, হরপ্পা সভ্যতা নামকরণ হয়েছে। খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় সহস্রাব্দে ভারতীয় উপমহাদেশে নগর সভ্যতা গড়ে ওঠে। সমাজে নানারকম ভেদাভেদ সৃষ্টি হল। সভ্যতার একটি বৈশিষ্ট্য হল একে অন্যের সুযােগ-সুবিধার সঙ্গে জোট বাঁধা। যেমন হরপ্পা সভ্যতার কথাই ধরা যাক। যে ব্যক্তি পুঁতি বানাত তার ব্রোঞ্জের যন্ত্রপাতি দরকার হত। ব্রোঞ্জের যন্ত্রপাতি বানাত ব্রোঞ্জের কারিগর। আবার পাথর গরম করার জন্য পাত্রের প্রয়ােজন যা তৈরি করত কুমাের। এভাবে পুঁতি বানানাের কারিগরকে ব্রোঞ্জের কারিগর এবং কুমােরের উপর নির্ভর করতে হত। আবার ফসলের জন্য শহরকে গ্রামের উপর নির্ভর করতে হত। এইভাবে নগর ও গ্রামকে ভিত্তি করে গড়ে উঠেছিল হরপ্পা সভ্যতা।
▢ Download Here ⇩