গদ্যাংশ
অধ্যায় ➺ [ বনগতা গুহা ]
১। বনগতাগুহা গদ্যাংশের নামকরণের সার্থকতা সম্পর্কে লেখ?
২া অলিপর্বা ও কশ্যপের চরিত্র আলোচনা করো?
৪। “বনগতা গুহা” অবলম্বনে অলিপৰ্বার চরিত্র সম্পর্কে লেখ?
৫। “বনগতা গুহা” গদ্যাংশে অলিপর্ব কর্তৃক দৃষ্ট দস্যুদের কার্যকলাপ বর্ণনা করাে?
অথবা
“বনগতা গুহা” অবলম্বনে বনের মধ্যে চোরদের ক্রিয়াকলাপ আলােচনা করাে?
৬। “দ্বারং চ সপদি সংবৃতম” - এখানে কোন্ দ্বারের কথা বলা হয়েছে? দ্বারটি দ্রুত বন্ধ হল কেন ঘটনাটি সম্পর্কে লেখো?
পদ্যাংশ
অধ্যায় ➺ [ শ্রীগঙ্গাস্তোত্রম্ ]
১। গঙ্গার মাহাত্ম সম্পর্কে আলোচনা করো?
২া “গঙ্গাস্তোত্রম”-এ গঙ্গার যে বর্ণনা আছে, তা নিজের ভাষায় লেখাে?
অথবা
শ্ৰীশংকরাচার্যের “গঙ্গাস্তোত্রম”-টি সংক্ষেপে লেখাে?
৩। ভাগীরথী, ভীষ্মজননী, মুনিবরকন্যা – গঙ্গার এই তিনটি নামের তাৎপর্য বিশ্লেষণ করাে?
৪। গঙ্গাকে শঙ্করমৌলিবিহারিণি’ সম্বােধনের সার্থকতা সম্পর্কে লেখো ?
অধ্যায় ➺ [ শ্রীমদ্ভাগবদগীতা ]
১। ভগবান শ্রীকৃয় যে নিষ্কাম কর্মযােগের কথা বলেছেন তার বিবরণ দাও।
অথবা
“কর্মযােগ’ অংশটির সারমর্ম লেখাে।
২া “স্বধর্মে নিধনং শ্রেয়ঃ পরধর্মো ভয়াবহঃ।” – তাৎপর্য বর্ণনা করো
৩। মিথ্যাচার কাকে বলে বিস্তারিত লেখো?
অধ্যায় ➺ [ নাট্যাংশ ]
১। বাসন্তিকস্বপ্নম’ নাট্যাংশের চরিত্রগুলির পরিচয় দাও
২া ‘বাসন্তিকস্বপ্ন’ অবলম্বনে রাজা ইন্দ্রবর্মা কনকলেখার কথােপকথন সংক্ষেপে আলােচনা করাে। অথবা
“তৎ কিমিতি দূয়তে মহারাজেন” - প্রসঙ্গ উল্লেখ করাে।
৩। ইন্দ্রবর্মা ও কৌমুদীর কথােপকথন সংক্ষেপে লেখাে।
৪। ইন্দ্রবর্মা চরিত্র সম্পর্কে লেখো ?
৫। ‘বাসন্তিকস্বপ্নম’ নাট্যাংশের নামকরণের সার্থকতা বিচার করাে?
অধ্যায় ➺ [ সাহিত্যের ইতিহাস ]
১। প্রাচীন ভারতে চিকিৎসাশাস্ত্রের চর্চা নিয়ে অল্প কিছু লেখাে?
২া মেঘদূত নিয়ে সংক্ষিপ্ত টীকা লেখাে?
৩। প্রাচীন ভারতের গণিতচর্চা ও জোতির্বিদ্যা সম্পর্কে একটি নাতিদীর্ঘ আলােচনা করাে?
৪। ‘“কালিদাসস্য সর্বস্বমভিজ্ঞানশকুন্তলম্” – মন্তব্যটি বিচার করাে?
অথবা
কালিদাসের স্থান নির্ণয় করাে?
৫। ভাস-সমস্যা বলতে কি বোঝো লেখো?
৬। প্রাচীন ভারতের আয়ুর্বেদ চর্চা সম্পর্কে লেখো?
৭। আর্যভট্টর অবদান লেখো?
অধ্যায় ➺ [সংস্কৃত ভাষাতত্ত্ব ]
১। কেন্তুম ও সতম ভাষাগােষ্ঠীর সম্পর্কে যা জানাে লেখ।
২া ইন্দো-ইউরােপীয় ভাষাগােষ্ঠীর দশটি শাখার নাম ও তাদের পরিচয় দাও
৩। ভারতীয় আর্য ভাষার বিভিন্ন স্তর সম্পর্কে আলােচনা করাে
৪। নব্য ভারতীয় আর্য-ভাষা বলতে কী বোঝো?
উচ্চ-মাধ্যমিক ২০২১ সংস্কৃত সাজেশন উত্তর সেট
গদ্যাংশ
অধ্যায় ➺ [ বনগতা গুহা ]
১। বনগতাগুহা গদ্যাংশের নামকরণের সার্থকতা সম্পর্কে লেখ?
উত্তর : 'বনগতা গুহা' গল্পাংশটি বিংশ শতাব্দীর সংস্কৃত অনুবাদক পন্ডিত শ্রীগােবিন্দকৃয় মােদক রচিত 'চোরচত্বারিংশী কথা' গ্রন্থের অন্তর্গত।
নামকরণের সার্থকতা : “বনগতা গুহা” বলতে বনের মধ্যে অবস্থিত গুহা কে বোঝানো হয়েছে। এখানে আমরা দেখতে পাই যে অলিপবা ও বনস্থিত গুহাকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়েছে। অলিপবা এই পাঠ্যাংশের নায়ক। সে এক দরিদ্র শ্রমজীবী মানুষ। তার পরিবারে আছে স্ত্রী ও এক পুত্র। প্রতিদিন বনে গিয়ে কাঠ সংগ্রহ করে সেই কাঠ বাজারে বিক্রি করে অতিকষ্টে সংসার চলে। সৎপথে বাঁচতে গিয়ে তাকে জীবনের মায়া ত্যাগ করে গভীর বনে জ্বালানি কাঠ সংগ্রহ করতে হয়। এমনই একদিন সেগভীর বনে এক গুহার সন্ধান পেয়েছিল।
সেই গুহার মধ্যে ছিল চল্লিশ চোরের সংগৃহীত লুট করা মূল্যবান রত্নসমূহও ধনসম্পদ । একদিকে কৌতূহল এবং সাহস, অন্যদিকে প্রাণসংশয় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অলিপবা দস্যুসর্দারের উচ্চারিত মন্ত্র মুখস্থ ও পাঠ করে গুহায় প্রবেশ করে। গুহার মধ্যে প্রবেশ করে অলিপর্বা সবদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা এবং বস্তাবন্দি রাশিকৃত প্রচুর দ্রব্য এবং মহামূল্যবান সােনা-রূপার মােটা মােটা অলংকার রেশমি কাপড়ে ঢাকা, তা সব দেখে সে বিস্মিত হয় । তারপর সে তার গাধাগুলি যতটা বহন করতে সমর্থ সেই পরিমাণ স্বর্ণপূর্ণ কয়েকটি বস্তাতে ভরে এবং সেই বস্তাগুলিকে টানতে টানতে দরজার কাছে নিয়ে যায়। সেখান থেকে সে গাধার পিঠে করে নগরে পৌছােয়। পাঠ্যাংশের কাহিনি বিশ্লেষণ করে বলা যায় “বনগতা গুহা” নামকরণ সবদিক দিয়ে সার্থক হয়েছে।
৫। “বনগতা গুহা” গদ্যাংশে অলিপর্ব কর্তৃক দৃষ্ট দস্যুদের কার্যকলাপ বর্ণনা করাে?
অথবা
“বনগতা গুহা” অবলম্বনে বনের মধ্যে চোরদের ক্রিয়াকলাপ আলােচনা করাে?
উত্তর : 'বনগতা গুহা' গল্পাংশটি বিংশ শতাব্দীর সংস্কৃত অনুবাদক পন্ডিত শ্রীগােবিন্দকৃয় মােদক রচিত 'চোরচত্বারিংশী কথা' গ্রন্থের অন্তর্গত।
অলিপৰ্বা তার তিনটি গাধা (এয়াণাং গর্দভানাং) নিয়ে গভীর বনে জ্বালানি কাঠ কাটতে যায়। সেদিন দূর থেকে চল্লিশ চোরকে ঘােড়ায় চড়ে আসতে দেখে পাহাড়ের কাছে এক ঘন পল্লববিশিষ্ট গাছের শাখায় লুকিয়ে পড়ে। সেখান থেকে চোরদের গতিবিধি লক্ষ করে। চোরদের ক্রিয়াকলাপ চল্লিশজন চোরের মধ্যে একজন ছিল বিশিষ্টাকার ব্যক্তি মানে সর্দার। সে শৈলমুখের কাছে এসে মন্ত্র পড়ে। এই মন্ত্র পাঠ করলেই গুহার দরজা নিজেই খুলে গেল। তার ফলে গুহার ভিতর স্পষ্ট দেখা গেল। সেই পথে সব অনুচর প্রবেশ করল শেষে চোরদের সর্দার গুহায় প্রবেশ করল এবং দরজা স্বয়ং বন্ধ হয়ে গেল।
“দ্বারং চ স্বত এব সংবৃত।”
সেই চোরগুলি কিছুক্ষণ গুহার ভিতরে থাকল। কিছুক্ষণ পরে গুহার দরজা খুলে গেল –“অথ কেনচিৎকালেন দ্বারপাবৃত।” গুহার দরজা খুলে গেলে প্রথমে দস্যুসর্দার গুহা থেকে বেরিয়ে এল। গুহার দ্বারে অপেক্ষা করে সে অন্য সহচরদের একে একে বেরিয়ে আসতে দেখল। তারপর গুহার দ্বার বন্ধ করার মন্ত্র পাঠ করতেই গুহার দ্বার স্বয়ং বন্ধ হয়ে গেল। তারপর সব চোর নিজের নিজের ঘােড়ায় চড়ে সেখান থেকে নিমেষের মধ্যে অদৃশ্য হয়ে গেল-“অথ সর্বে চোরাঃ স্বস্বাশ্বনারুহ্য নিষ্ক্রান্তাঃ।”
পদ্যাংশ
অধ্যায় ➺ [ শ্রীগঙ্গাস্তোত্রম্ ]
১। গঙ্গার মাহাত্ম সম্পর্কে আলোচনা করো?
উত্তর : পৃথিবীতে মানুষের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য কল্পলতার মতাে মানুষ যা চায় তা সবই গঙ্গা প্রদান করেন। ভারতের গাঙ্গেয় অঞ্চলকে কেন্দ্র করেই সিন্ধু সভ্যতার কৃষিকার্যের দ্বারা উর্বর ভূমিতে পর্যাপ্ত শস্য উৎপাদনে ফলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
গঙ্গার মাহাত্ম :
- ভগবতী : গঙ্গার মধ্যে সম্পূর্ণ ঐশ্বর্য, বীর্য, শ্রী, যশঃ, জ্ঞান এবং বৈরাগ্য রূপ ছয়টি গুণ থাকায় তিনি ভগবতী এবং সুরেশ্বরী।
- ত্রিভুবনতারিণী : গঙ্গা ত্রিলােক অর্থাৎ স্বর্গ, মর্ত্য ও পাতালে সব দুষ্কর্মকারী, পাপী, অজ্ঞানীদের উদ্ধার কারী বলেই তিনি ত্রিভুবনতারিণী।।
- ত্রিভুবনধন্যা : পরম পবিত্র গঙ্গাজলকে পতিত নিবারিণী বলা হয়। গঙ্গাদেবী ত্রিভুবনকে পুণ্যতা দান করে ‘ত্রিভুবনন্যা' হয়েছেন।
- মােক্ষদাত্রী : পবিত্র গঙ্গাজল পান করলে পরমধাম মোক্ষ লাভ হয়। গঙ্গার জলে যিনি স্নান করেন তিনি মােক্ষলাভ করেন।
- সুখদায়িনী গঙ্গা : মায়ের মতাে তিনি গঙ্গাবিধৌত বিস্তীর্ণ অঞ্চলকে সুজলা-সুফলা শস্যশ্যামলা করে সন্তানদের মুখে তার তুলে দিয়ে সুখপ্রদান করেছেন।
- পতিত ও নরকনিবারিণী ; দেবী গঙ্গা পাপীদের উদ্ধার তাদের পাপ ও নরক গমন থেকে নিবৃত্ত করেন। অপরাধকার ব্যক্তিদের গঙ্গা সর্বদা কৃপাবর্ষণ করেন।
২া “গঙ্গাস্তোত্রম”-এ গঙ্গার যে বর্ণনা আছে, তা নিজের ভাষায় লেখাে?
অথবা
শ্ৰীশংকরাচার্যের “গঙ্গাস্তোত্রম”-টি সংক্ষেপে লেখাে?
উত্তর : কবি শংকরাচার্য গঙ্গাদেবীকে নানা বিশেষণে ভূষিত করে বলেছেন - তিনি দেবতাদের ঈশ্বরী, ঐশ্বর্যময়ী, ভগবতী, ত্রিলােকত্রাণকারিণী, ত্রিভুবনতারিণী, কলুষনাশিনী, তরলতরঙ্গা, শংকরমৌলিবিহারিণী, হরির চরণকমল থেকে নির্গতা, নির্মলা, পবিত্রা, পুণ্যতরঙ্গা, ভাগীরথী, সুখদা, শুভদা, পতিতােদ্ধারিণী, জাহ্নবী, ভীষ্মমাতা, ত্রিভুবনধন্যা, ফলদা, পারাবারবিহারিণী, নরকনিবারিণী, ইন্দ্রমুকুটমণিরাজিচরণা, বসুধাহারস্বরূপা, অলকনন্দারূপা প্রভৃতি।
রক্ষাকত্রী গঙ্গার জল যে পান করে যমরাজ তাকে কখনও স্পর্শ করে না। পাপীদের উদ্ধার করেন গঙ্গা। গঙ্গাভক্তদের নরকযন্ত্রণা ভােগ করতে হয় না। পুনরায় মাতৃগর্ভে তাদের আর জন্ম নিতে হয় না। যারা গঙ্গার তীরে বাস করে তাদের নিবাস বৈকুণ্ঠলােকে বলে বুঝতে হবে। সকল ভক্তদের প্রতি গঙ্গার কৃপাদৃষ্টি থাকে। কবির প্রার্থনা অজ্ঞানী কবিকে গঙ্গা যেন কৃপা করেন। কল্পলতার মতাে গঙ্গা যেন কবির সব রােগ, শােক, তাপ, পাপ, কুমতি, দুষ্কর্ম দূর করেন। শুভ্রা এই নদীরূপী মাতার কাছে তিনি ভবসাগর থেকে উদ্ধার প্রার্থনা করেন। পুন্যতােয়া, সেবকের আশ্রয়স্বরূপা গঙ্গার প্রতি তাই কবির বারবার জয়ধ্বনি উচ্চারিত হয়েছে।
৩। ভাগীরথী, ভীষ্মজননী, মুনিবরকন্যা – গঙ্গার এই তিনটি নামের তাৎপর্য বিশ্লেষণ করাে?
উত্তর :
- ভাগীরথী : ভগীরথ গঙ্গাকে স্বর্গ থেকে মর্ত্যে এনেছিলেন বলেই গঙ্গার অপর নাম ভাগীরথী।
- ভীষ্মজননী : মহর্ষি বশিষ্ঠের অভিশাপে অষ্টবসু মনুষ্যরূপে পৃথিবীতে জন্ম নিতে বাধ্য হন। গঙ্গা তাদের জন্ম ও মুক্তির আশ্বাস দেন। ফলে গঙ্গা হস্তিনাপুরের রাজা শান্তনুকে বিবাহ করেন। গঙ্গা ছত্রিশ বছর পরে রাজোচিত শিক্ষা দিয়ে দেবব্রতকে রাজা শান্তনুর হাতে তুলে দেন। পরে বিবাহ না-করে সিংহাসনের দাবি না-করার কঠিন প্রতিজ্ঞার জন্য তিনি 'ভীষ্ম'নামে খ্যাত হন তাই গঙ্গা ‘ভীষ্মজননী’
- মুনিবরকন্যা : ভগীরথ যখন গঙ্গাকে স্বর্গ থেকে মর্ত্যে আনছিলেন তখন তাঁর জলধারায় জহুনু মুনির আশ্রম ও যজ্ঞের সরঞ্জাম প্লাবিত হয়, তাতে রেগে গিয়ে তিনি গঙ্গাকে পান করেন। পরে তিনি সন্তুষ্ট হয়ে গঙ্গাকে তার কান মতান্তরেই জানু দিয়ে বের করে দেন। সেইজন্য গঙ্গার অপর নাম হল “মুনিবরকন্যা জহ্নতনয়া জাহ্নবী”।
৪। গঙ্গাকে শঙ্করমৌলিবিহারিণি’ সম্বােধনের সার্থকতা সম্পর্কে লেখো ?
উত্তর : কবি শঙ্করাচার্য ‘গঙ্গাস্তোত্রম্ নামক স্তোত্রে দেবী গঙ্গাকে নানারূপে বর্ণনা করেছেন। মর্তে গঙ্গার প্রথম বিচরণস্থল হলাে মহাদেবের জটাজাল। তাই কবি তাকে 'শঙ্করমৌলিবিহারিণী’ বলে সম্বােধন করেছেন। এর অর্থ শঙ্করের মাথায় বিচরণকারিণী। পৌরাণিক কাহিনি অনুসারে, কপিলমুনির শাপে রাজা সগরের ৬০ হাজার বংশধর ভস্মীভূত হয়। জানা যায়, গঙ্গা যদি ভস্মতূপের উপর দিয়ে বয়ে যান তবেই সাগর রাজার ছেলেরা প্রাণ ফিরে পাবে। এরপর তিনি চেষ্টা করেও একাজে সফল হননি।অনেক বছর বাদে তার বংশের উত্তরাধিকারী রাজা ভগীরথ কঠোর তপস্যায় ব্রহ্মকে সন্তুষ্ট করে গঙ্গাকে মর্ত্যে আনার ছাড়পত্র পান। তবে প্রবল বেগবতী গঙ্গাকে ধারণ করবে কে? এবার, ব্রহ্মর পরামর্শে শিবের তপস্যায় রত হলেন ভগীরথ। সন্তুষ্ট হয়ে মহাদেব আপন জটাজালের মধ্যে দুরন্ত গঙ্গাকে আবদ্ধ করেন। এরপর ভগীরথ পুনরায় তপস্যায় বসেন। সন্তুষ্ট হয়ে মহাদেব জটা থেকে গঙ্গাকে মুক্ত করতে রাজি হন।। এই কাহিনি অনুসারে গঙ্গার অপর নাম শঙ্করমৌলিবিহারিণী।