মনকেমনের গল্প তৃতীয় শ্রেণি বাংলা
অধ্যায় ভিত্তিক প্রশ্ন উত্তর :
☞ আরো পড়ুন :
❑ হাতে কলমে :
১. নীচের প্রশ্নগুলির সংক্ষেপে উত্তর দাও।
১.১ বৃষ্টির দিনগুলাে রুবাইয়ের এত ভালাে লাগে কেন?উত্তরঃ বৃষ্টির দিনগুলাে বুবাইয়ের ভালাে লাগত কারণ ওই দিনগুলােতে প্রকৃতি যেন রূপময়ী হয়ে ওঠে আর চারদিক থেকে বৃষ্টিভেজা মৃদু-মন্দ ঠান্ডা বাতাস এসে মনকে ভরিয়ে তুলতাে।
১.২ আমাদের জাতীয় সংগীত কোনটি?
উত্তরঃ আমাদের জাতীয় সংগীত হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘জনগণমন'।
১.৩ ১৫ আগস্ট দেশ জুড়ে জাতীয় পতাকা তােলা হয় কেন?
উত্তরঃ ১৫ আগস্ট ১৯৪৭ সালে ভারত স্বাধীনতা অর্জন করেছিল। তাই ১৫ আগস্ট দেশ জুড়ে জাতীয় পতাকা তােলা হয়।
১.৪ ইসকুল রুবাইয়ের কেমন লাগে?
উত্তরঃ ইসকুল রুবাইয়ের তেমন ভালাে লাগত না। তার শুধু খেলা করতে মন যেত।
১.৫ 'বলাকা’ বলতে কী বােঝাে?
উত্তরঃ সাদা পাখির ঝাঁককে ‘বলাকা' বলা হয়।
১.৬ শক্ত শব্দের মানে বুবাইকে কে বলে দিতেন?
উত্তরঃ শক্ত শব্দের মানে রুবাইকে তার দিম্মা (দিদিমা) বলে দিতেন।
১.৭ রুবাইয়ের লেখার খাতা কে দিয়েছিলেন? খাতাটি কেমন?
উত্তরঃ রুবাইয়ের লেখার খাতা তার ছােটো মামা দিয়েছিলেন। খাতাটি ছিল সুন্দর বাঁধানাে।
১.৮ লেখার খাতায় রুবাই কোন দিনের কথা লিখেছিল?
উত্তরঃ লেখার খাতায় রুবাই ১৫ আগস্ট ছুটির দিনের কথা লিখেছিল।
১.৯ আমাদের দেশের জাতীয় পতাকায় কটি রং আছে? সেগুলি কী কী?
উত্তরঃ আমাদের দেশের জাতীয় পতাকায় তিনটি রং আছে। সেগুলি হল গেরুয়া, সাদা এবং সবুজ।
১.১০ রুবাই খাতায় যা লিখেছিল, তা তুমি নিজের ভাষায় লেখাে।
উত্তরঃ ১৫ আগস্ট আমাদের সকলের কাছে একটা ছুটির দিন হিসেবে পরিচিত। ওই দিনটিতে সকালবেলায় স্কুলে পতাকা তােলা হয়। আমরা সমস্ত ছাত্রছাত্রীরা মিলে 'জনগণমন’ গান গাই। ঠিক তেমনই রুবাই স্কুলে গিয়ে পতাকা তুলেছিল তারপর জাতীয় সংগীত গেয়েছিল। আর সে প্রত্যক্ষ করেছিল যে বিরাট একঝাক ধবধবে সাদা পাখি ছায়া ভরা আকাশে পতাকার মাথার ওপর দিয়ে উড়ে যাচ্ছিল। এই দৃশ্যটিকে দেখতে অতি মনােরম লেগেছিল রুবাইয়ের। আর তাদের কিচির-মিচির আওয়াজ যেন বহু দূর থেকেও শােনা যাচ্ছিল।
২. নির্দেশ অনুসারে লেখো :
রুবাই বৃষ্টির দিনে যা যা করতে চায় | তুমি বৃষ্টির দিনে যা যা করতে চাও |
---|---|
১. ক্লাসরুমের জানলা দিয়ে চোখ ডানা মেলে আকাশে উড়ে যেতে চায়। | ১. ঘরে বসে আঁকতে চাই। |
২. স্কুলে গিয়ে খেলার মাঠে গিয়ে ছুটে বেড়াতে চায়। | ২. ফুটবল খেলতে চাই। |
৩. মায়ের শেখানাে নাচ ও গান করতে চায়। | ৩. গান শুনতে চাই। |
৪ .পথ হারিয়ে অজানা জায়গায় চলে যেতে ইচ্ছা করে। | ৪. খিচুরি খেতে চাই। |
৫. সারাক্ষণ ছাদে দৌড়াদৌড়ি করতে চায়। | ৫. বৃষ্টিতে ভিজতে চাই। |
৬. রাস্তা, আকাশ দেখতে চায় বারান্দায় দাঁড়িয়ে। | ৬. সময় পেলে স্কুলের পড়াটা শেষ করতে চাই। |
৩. এলোমেলাে বর্ণগুলি সাজিয়ে শব্দ তৈরি করো :
রচিমিচিকির, কনকুলিকাজ, লােধাআঁরিআ, রলমগকা, দবৃবাষ্টিলা।
⊚ রচিমিচিকির → কিচিরমিচির
⊚ কনকুলিকাজ → কাকলিকূজন
⊚ লােধাআঁরিআ → আলোআঁধারি
⊚ রলমগকা → গরমকাল
⊚ দবৃবাষ্টিলা → বৃষ্টিবাদলা
৪. বর্ণ বিশ্লেষণ করাে :
বৃষ্টি, ক্লোরােফিল, সারাক্ষণ, আশ্চর্য, সুন্দর।
⊚ বৃষ্টি → বৃ + ষ + ট + ই
⊚ ক্লোরােফিল → ক্ + অ + ল্ + ও + অ + ও + র্ + ফ্ + ই + ল্ + অ
⊚ সারাক্ষণ → স্ + আ + র্ + আ + ক + ষ + ণ
⊚ আশ্চর্য → আ + শ + চ + য় + য
⊚ সুন্দর → স্ + উ + ন + দ + র
৫. বাক্য রচনা করাে :
অন্ধকার, রোদ্দুর , মেঘলা, বনজঙ্গল, সাদা।
⊚ অন্ধকার → শিক্ষাহীন মানুষের কাছে জীবনটা অন্ধকারের মতাে।
⊚ অন্ধকার → শিক্ষাহীন মানুষের কাছে জীবনটা অন্ধকারের মতাে।
⊚ রোদ্দুর → কয়েকদিন বৃষ্টির পর রোদ্দুর উঠে প্রকৃতিকে যেন ঝলমল করে
তুলেছে।
⊚ মেঘলা → গত কয়েকদিন ধরে আকাশটা মেঘলা করে আছে।
⊚ বনজঙ্গল → বনজঙ্গলে জীবজন্তুদের বাস।
⊚ সাদা → সাদা রং শান্তির প্রতীক।
৬.‘অল্প’—এই শব্দটিতে যেমন ‘ল্প’ আছে, এরকম তিনটি শব্দ লেখাে যেখানে ‘ল্প’
রয়েছে।
উত্তরঃ (১) গল্প, (২) আল্পনা, (৩) কল্পনা।
উত্তরঃ (১) গল্প, (২) আল্পনা, (৩) কল্পনা।
৭. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখাে :
৭.১ এই গল্পে ‘মেঘের কোলে রােদ হেসেছে’ গানটির নাচ রুবাই শিখেছে। গানটি কার লেখা?
উত্তরঃ মেঘের কোলে রােদ হেসেছে গানটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা।
৭.২ বৃষ্টির সময় চারদিকের পরিবেশ কেমন হয়ে যায় কয়েকটা বাক্যে লেখাে।
উত্তরঃ বৃষ্টির সময় চারদিকটা প্রায় অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায়। সেই সময় শুধু বৃষ্টি পড়ার শব্দ ছাড়া আর কিছুই শােনা যায় না। গাছপালাগুলাে থরাে থরাে দাঁড়িয়ে থাকে। আশেপাশের সমস্ত জায়গা বৃষ্টির জলে ভরে ওঠে।
৭.৩ তােমরা তােমাদের স্কুলে স্বাধীনতা দিবস কেমন করে পালন করাে? কী কী অনুষ্ঠান হয়? সকলে মিলে কোন গান গাও?
উত্তরঃ ১৫ আগস্টের দিন সকালে স্কুলে যাই। সেখানে প্রধান শিক্ষক মহাশয় পতাকা উত্তোলন করেন। এরপর তিনি আমাদের স্বাধীনতা দিবস সম্পর্কে দু-চার কথা বলেন। এরপর বিভিন্ন দেশাত্মবােধক গান-নাচ হয়। ছাত্রছাত্রীরা আবৃত্তি করে, নাটক পরিবেশন করে। এরপর সকলে মিলে সমবেত সুরে আমরা আমাদের জাতীয় সংগীত ‘জনগণমন’ গান গাই।
৭.৪ বৃষ্টির দিনে রাস্তার গাছেদের খুশি খুশি দেখায় কেন?
উত্তরঃ বৃষ্টির দিনে রাস্তার গাছেদের খুশি খুশি দেখায় কারণ গ্রীষ্মের এবং সূর্যের প্রচণ্ড দাবদাহে গাছপালা নিজেদের যেন সঠিকভাবে মেলে ধরতে পারে না; সমস্ত কিছুই যেন শুকিয়ে আসে। মাটি থেকেও তারা প্রয়ােজন মতাে রস শােষণ করতে পারে না। বৃষ্টি হলে দাঁড়িয়ে স্নান করে খুশি হয়।
৭.৫ এমন একটা দিনের কথা লেখাে সেদিন খুব বৃষ্টির জন্য তােমার স্কুল ছুটি দিয়ে দেওয়া হয়েছিল।
উত্তরঃ গত কয়েকদিন আগে স্কুল শুরু হওয়ার সময় মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হয়েছিল। আর তাই প্রায় সকলেই অর্থাৎ শিক্ষক-শিক্ষিকারা, ছাত্রছাত্রীরা ভীষণভাবে ভিজে গিয়েছিল। তাই প্রধান শিক্ষক মহাশয় প্রথম পিরিয়ডের পর ছুটি ঘােষণা করে দেন। আর আমি আমার বন্ধুদের সঙ্গে স্কুলের মাঠে ফুটবল খেলে, ভিজতে ভিজতে বাড়ি ফিরেছিলাম।
৮ . বৃষ্টি নিয়ে লেখা তােমার জানা কোনাে ছাড়া বা কবিতা লেখাে।
আষাঢ়
সন্ধ্যা
রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর
আষাঢ় সন্ধ্যা ঘনিয়ে এল গেল রে দিন বয়েবাঁধন-হারা বৃষ্টিধারা ঝরছে রয়ে রয়ে।
একলা বসে ঘরের কোণে কী ভাবি যে আপন মনে
সজল হাওয়া যুথীর বনে কী কথা যায় কয়ে।।
হৃদয়ে আজ ঢেউ দিয়েছে, খুঁজে না পাই কূল
সৌরভে প্রাণ কাদিয়ে তুলে ভিজে বনের ফুল।
আঁধার রাতে প্রহরগুলি কোন্ সুরে আজ ভরিয়ে তুলি
কোন্ ভুলে আজ সকল ভুলি আছি আকুল হয়ে
বাঁধনহারা বৃষ্টিধারা ঝরছে রয়ে রয়ে।
⊜ কবিতাটির সংক্ষেপে আলোচনা :
এই কবিতার মধ্য দিয়ে কবি তার দেশমাতৃকার রূপ, সৌন্দর্যের বর্ণনা করেছেন। কবি
দেখিয়েছেন যেআমার দেশের মাটি খাঁটি সােনার থেকেও যেন খাঁটি; যেখানে রয়েছে চন্দনের গন্ধ, শীতল করা বাতাস যা ক্লান্তিকে দূর করে সেখানেই যেন অঙ্গটাকে রাখতে ইচ্ছে করে। তার দেশকে নাগ, বাঘ মিলে পাহাড়া দিচ্ছে,পাহাড় বহিঃশত্রুর হাত থেকে রক্ষা করছে। সাগর তার জলরাশি দিয়ে যেন পা ধুয়ে দিচ্ছে। লবঙ্গ, বকুল, দোপাটি প্রভৃতি ফুলের রূপ আর গন্ধ যেন মাতিয়ে তুলছে। মাঠ ধানে ভরে রয়েছে। আর নীলকণ্ঠ পাখি যেন প্রাণের কান্না-কাটি ঘুচিয়ে সুখের বার্তা বহন করে নিয়ে আসে।
❑ হাতে কলমে :
১. নীচের প্রশ্নগুলির দু-এক কথায় উত্তর দাও :
১.১ তােমার দেশ কোনটি?
উত্তরঃ আমার দেশ ভারতবর্ষ।
১.২ সেই দেশটি কেমন?
উত্তরঃ সেই দেশটি খুবই সুন্দর।
১.৩ দেশে থাকতে কবির কেমন লাগে?
উত্তরঃ দেশে থাকতে কবির মধুর মতাে লাগে অর্থাৎ, খুবই সুন্দর লাগে।
১.৪ এই কবিতায় এমন একটি ফলের কথা বলা হয়েছে যার মধ্যে খাবার এবং জল—দুটোই
থাকে। কোন ফল তা লেখাে।
উত্তরঃ ফলটি হল নারকেল।
১.৫ ধানকে এখানে কনক বা সােনার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে কেন?
উত্তরঃ কারণ ধান পাকলে তা সােনালি বর্ণ ধারণ করে।
১.৬ কবিতায় কবি কোন পাহাড়ের কথা বলতে চেয়েছেন, যা আমাদের দেশকে সুরক্ষিত রাখে।
উত্তরঃ কবি হিমালয় পর্বতমালার কথা বলতে চেয়েছেন যা আমাদের দেশকে সুরক্ষিত রাখে।
উত্তরঃ কারণ ধান পাকলে তা সােনালি বর্ণ ধারণ করে।
১.৬ কবিতায় কবি কোন পাহাড়ের কথা বলতে চেয়েছেন, যা আমাদের দেশকে সুরক্ষিত রাখে।
উত্তরঃ কবি হিমালয় পর্বতমালার কথা বলতে চেয়েছেন যা আমাদের দেশকে সুরক্ষিত রাখে।
২. কবিতাটি কার লেখা? এই কবির
লেখা—‘বাংলাদেশ’ আর কবি দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের লেখা সকল দেশে সেরা কবিতা দুটি
শিক্ষকের থেকে শুনে নাও।
উত্তরঃ কবিতাটি কবি তথা ছন্দের যাদুকর সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত-এর লেখা।
উত্তরঃ কবিতাটি কবি তথা ছন্দের যাদুকর সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত-এর লেখা।
৩. ঠিক শব্দটির ওপরে ☑
চিহ্ন বসাও
৩.১ মাথায় সূর্য এসে (সােনার/রূপার/তামার) কাঠি ছোঁয়ায়।
৩.১ মাথায় সূর্য এসে (সােনার/রূপার/তামার) কাঠি ছোঁয়ায়।
উত্তরঃ সােনার
৩.২ (পাহাড়/বন/সাগর) সে তার বােয়ায় পাটি।
উত্তরঃ সাগর।
৩.৩ দেশের কোল ভরে আছে (কলক/আমন/রঙিন) ধান।
৩.২ (পাহাড়/বন/সাগর) সে তার বােয়ায় পাটি।
উত্তরঃ সাগর।
৩.৩ দেশের কোল ভরে আছে (কলক/আমন/রঙিন) ধান।
উত্তরঃ কনক।
৩.৪ গন্ধে মাতায় (লীলা/নীল/লাল) কমল।
উত্তরঃ লীলা।
৩.৪ গন্ধে মাতায় (লীলা/নীল/লাল) কমল।
উত্তরঃ লীলা।
৪. নীচের কতগুলি পঙক্তি দেওয়া হল যেগুলি পদ্যে লেখা। এগুলােকে গদ্য ভাষায় লেখাে।
৪.১ 'পাহাড় তারে আড়াল করে, সাগর সে তার ধােয়ায় পাটি।'
উত্তরঃ পাহাড় তাকে আড়াল করে। আর সাগর তার পা ধুয়ে দেয়।
৪.২ আমার দেশের পথের ধুলা খাঁটি সােনার চাইতে খাঁটি।
উত্তরঃ আমার দেশের পথের ধুলাে যা খাঁটি সােনার থেকেও খাঁটি।
৪.৩ সে যে গাে নীল পদ্ম আঁখি সেই তােরে নীলকণ্ঠ পাখি।
উত্তরঃ সেই নীলকণ্ঠ পাখি যার চোখটা নীল পদ্মের মতাে।
৪.২ আমার দেশের পথের ধুলা খাঁটি সােনার চাইতে খাঁটি।
উত্তরঃ আমার দেশের পথের ধুলাে যা খাঁটি সােনার থেকেও খাঁটি।
৪.৩ সে যে গাে নীল পদ্ম আঁখি সেই তােরে নীলকণ্ঠ পাখি।
উত্তরঃ সেই নীলকণ্ঠ পাখি যার চোখটা নীল পদ্মের মতাে।
উত্তরঃ এসে—হেসে। কাঠি—পাটি। মাথায়—মাতায়। আঁখি—পাখি।
৬. নীচে দেওয়া শব্দগুলির সঙ্গে মিলিয়ে নতুন নতুন শব্দ তৈরি করাে?
শব্দ | তােমাদের তৈরি শব্দ |
---|---|
নীল | ➫ মিল, ঝিল, কিল। |
মনে | ➫ বনে, কনে, দিনে। |
যায় | ➫ খায়, গায়, পায়। |
সােনা | ➫ বােনা, গােনা, নােনা। |
পানি | ➫ জানি, মানি, ঘানি। |
৭. শব্দযুগলের অর্থ পার্থক্য দেখাও।
● ধোয়া ➛পরিষ্কার করা।
ধোঁয়া ➛কোনাে কিছু আগুনে পােড়ানাের ফলে যে গ্যাস বের হয়।
● পাটি ➛দান।
পা'টি ➛পা।
পা'টি ➛পা।
● খাটি ➛ কাজ করা।
খাঁটি ➛বিশুদ্ধ।
৮. যুক্তাক্ষর রয়েছে, এমন পাঁচটি শব্দ কবিতাটি থেকে খুঁজে নিয়ে লেখাে।
উত্তরঃ ক্লান্তি, অঙ্গ, জ্যোৎস্না, গন্ধে, লবঙ্গ।
৯. কে কোন কাজটি করে লেখাে : সূর্য, পাহাড়, সাগর,
নাগ, বাঘ, নীলকণ্ঠ পাখি।
◉ সূর্য ➛ সােনার কাঠি ছোঁয়ায়।
◉ পাহাড় ➛ আড়াল করে।
◉ সাগর ➛ পা ধুয়ে দেয়।
◉ সূর্য ➛ সােনার কাঠি ছোঁয়ায়।
◉ পাহাড় ➛ আড়াল করে।
◉ সাগর ➛ পা ধুয়ে দেয়।
◉ নাগ ➛ পাহারা দেয়।
◉ বাঘ ➛ পাহারা দেয়।
◉ নীলকণ্ঠ পাখি ➛ সুখের বার্তা বয়ে আনে।
◉ বাঘ ➛ পাহারা দেয়।
◉ নীলকণ্ঠ পাখি ➛ সুখের বার্তা বয়ে আনে।
১০. নিজের ভাষায়
নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর লেখাে।
১০.১ কবিতাটিতে দেশের রূপবর্ণনায় কৰি কোন কোন ফুলের নাম করেছেন?
উত্তরঃ লীলাকমল, লবঙ্গ ফুল, বকুল, দোপাটি প্রভৃতি ফুলের নাম করেছেন।
১০.২ সেইসব ফুল দেশকে কীভাবে সাজিয়েছে?
উত্তরঃ লবঙ্গ ফুল ➛ শায়ের নুপুর হয়েছে।
বকুল ও দোপাটি ➛ অঙ্গ সাজিয়েছে।
লীলা কমল ➛ গন্ধে মাতায়।
মউল ➛ মালা তৈরি হয়।
১০.৩ দেশের প্রতি তােমার অনুভূতির কথা চার-পাঁচটি বাক্যে লেখাে।
উত্তরঃ প্রাচীন কাল থেকেই আমার দেশ পৃথিবীর কাছে উন্নত সভ্যতার একটি উজ্জ্বলতম নিদর্শন। সুজলা-সুফলা শস্য-শ্যামলা আমার দেশ। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলে এখানে বাস করে। খাদ্য-পােশাক-ভাষার পার্থক্য থাকলে আমরা সকলেই ভারতীয়। এখানে একাধিক সভ্যতা দেখা যায়। তাই আমার দেশ একটি বৈচিত্রময় দেশ।
১০.১ কবিতাটিতে দেশের রূপবর্ণনায় কৰি কোন কোন ফুলের নাম করেছেন?
উত্তরঃ লীলাকমল, লবঙ্গ ফুল, বকুল, দোপাটি প্রভৃতি ফুলের নাম করেছেন।
১০.২ সেইসব ফুল দেশকে কীভাবে সাজিয়েছে?
উত্তরঃ লবঙ্গ ফুল ➛ শায়ের নুপুর হয়েছে।
বকুল ও দোপাটি ➛ অঙ্গ সাজিয়েছে।
লীলা কমল ➛ গন্ধে মাতায়।
মউল ➛ মালা তৈরি হয়।
১০.৩ দেশের প্রতি তােমার অনুভূতির কথা চার-পাঁচটি বাক্যে লেখাে।
উত্তরঃ প্রাচীন কাল থেকেই আমার দেশ পৃথিবীর কাছে উন্নত সভ্যতার একটি উজ্জ্বলতম নিদর্শন। সুজলা-সুফলা শস্য-শ্যামলা আমার দেশ। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলে এখানে বাস করে। খাদ্য-পােশাক-ভাষার পার্থক্য থাকলে আমরা সকলেই ভারতীয়। এখানে একাধিক সভ্যতা দেখা যায়। তাই আমার দেশ একটি বৈচিত্রময় দেশ।