সপ্তম পাঠ পাতাবাহার তৃতীয় শ্রেণি বাংলা অধ্যায় ভিত্তিক প্রশ্ন উত্তর

একা একা থাকতে নেই পাতাবাহার তৃতীয় শ্রেণি বাংলা Answer

একা একা থাকতে নেই || পাতাবাহার তৃতীয় শ্রেণি বাংলা


    🖉 হাতে কলমে :
১. একটি বাক্যে উত্তর দাও :
১.১ পরিদের বাড়িতে থাকা সুবিধাজনক মনে হয়েছিল কেন?
উত্তরঃ বাড়িতে থাকলে রােদ, জল, ঠান্ডায় আর তাদের কষ্ট হবে না।
১.২ বাড়ি তৈরির জায়গা নিয়ে তাদের মধ্যে ঝগড়া হল কেন?
উত্তরঃ তারা দু-দল দুটি আলাদা-আলাদা জায়গায় বাড়ি করতে চেয়েছিল।
১.৩ তারপর তারা কী কী করল ?
উত্তরঃ তারপর একদল জঙ্গলে দুজন পরি ফাঁকা মাঠে দুটি গাছের ওপর বাড়ি তৈরি করল।
১.৪ বৃষ্টিতে পরিদের মাঠের গাছ-বাড়িগুলাের কী অবস্থা হল?
উত্তরঃ বৃষ্টিতে পরিদের মাঠের গাছ-বাড়িগুলাে ভেঙে গেল।
১.৫ ঘন বনে ঝড়-ঝাপটা তেমন সুবিধে করতে পারল না কেন?
উত্তরঃ ঘন বনে ফাঁকা জায়গা কম হওয়ায় ঝড়-ঝাপটা তেমন সুবিধে করতে পারল না।
১.৬ বনের পরিদের বাড়ি কীভাবে বেঁচে গেল?
উত্তরঃ ঘনবনে ঝড় সুবিধে করতে না পারায় বনের পরিদের বাড়ি বেঁচে গেল।
১.৭ একা একা থাকার বিপদ কোথায়?
উত্তরঃ একা একা থাকলে শক্তি কমে যায়।

২. ৰন্ধনীর মধ্যে থেকে ঠিক উত্তরটা বেছে লেখাে:
২.১ পরির দল খােলা আকাশের নীচে (গাছের ডালে ডালে/গাছের কোটরে কোটরে থাকে।)
উত্তরঃ পরির দল খােলা আকাশের নীচে গাছের ডালে ডালে থাকে।
২.২ গাছের গুঁড়ি থেকে (অল্প/অনেক) উঁচুতে কয়েকজন পরি বাড়ি তৈরি করল।
উত্তরঃ গাছের গুঁড়ি থেকে অল্প উঁচুতে কয়েকজন পরি বাড়ি তৈরি করল।
২.৩ যেদিন ঝড় উঠল, সেদিন ছিল (বর্ষার রাত/ শীতের রাত)।
উত্তরঃ যেদিন ঝড় উঠল, সেদিন ছিল বর্ষার রাত।
২.৪ ঘন বনে গাছগুলাে (কাছাকাছি/ছাড়াছাড়া) থাকে।
উত্তরঃ ঘন বনে গাছগুলাে কাছাকাছি থাকে।
২.৫ (একসঙ্গে/আলাদা ভাবে) থাকলে শক্তি বাড়ে।
উত্তরঃ একসঙ্গে থাকলে শক্তি বাড়ে।

৩. পরি, পাহাড়ি ঝড় এবং গাছবাড়ি সম্পর্কে একটি করে বাক্য লেখাে।
⦿ পরি—রাতেরবেলায় পরিরা আকাশে ঘুরে বেড়ায়। 
⦿ পাহাড়ি ঝড়দার্জিলিঙে প্রায়ই পাহাড়ি ঝড় দেখা যায়।
⦿ গাছবাড়ি—দার্জিলি আমি গাছবাড়ি দেখেছি।
৪. সমার্থক শব্দ লেখােঃ বাড়ি, হাওয়া, গাছ, বন, হিমেল।
⦿ বাড়ি —ঘর      
⦿ হাওয়া—বাতাস
⦿ গাছ — বৃক্ষ
⦿  বন — জঙ্গল
⦿ হিমেল—শীতল

৫. বিপরীতার্থক শব্দ লেখােঃ
 একদল, নীচে, ভিজে, দিন, সুখ, শান্তি, গভীর, অল্প, সুন্দর, খুশি, অনেক, আলাদা আলাদা।
উত্তরঃ একদল—একা। নীচে—ওপরে। ভিজে —শুকনাে। দিন —রাত। সুখ—দুঃখ। শান্তি — অশান্তি। গভীর—অগভীর।অল্প—প্রচুর। সুন্দর — কুৎসিত। খুশি—অখুশি। অনেক — কম। আলাদা আলাদা—একসঙ্গে।
৬. শূন্যস্থান পূরণ করাে :
৬.১  পরিরা গাছের ডালে থাকে।
৬.২  তারা বাড়ি তৈরি করবে
৬.৩ একসঙ্গে থাকলে শক্তি বাড়ে

৭. এলােমেলাে বর্ণগুলিকে সাজিয়ে শব্দ তৈরি করাে :
 লতকাশী, চকামআ, ছপালাগা, মিনভূব, টাঝপড়ঝা।
উত্তরঃ শীতকাল, আচমকা, গাছপালা, বনভূমি, ঝড়ঝাপটা।।
৮ .বর্ণ বিশ্লেষণ করাে :
আকাশ, চারিদিক, আনন্দ, বর্ষা, মিলেমিশে।
⦿ আকাশ — আ + ক্ + আ + শ্
⦿ চারিদিক — চ্ + আ + র্ + ই + দ্ + ই + ক + অ
⦿ আনন্দ — আ + ন্ + অ + ন্ + দ্ + অ
⦿ বর্ষা — ব্ + অ + র্ + ষ্ + আ
⦿ মিলেমিশে — ম্ + ই + ল্ + এ + ম্ + ই + শ্ + এ

৯. অর্থ লেখাে : 
দেহ, গভীর, দমকা, আচমকা, দুর্ভাবনা।
উত্তরঃ দেহ—শরীর। গভীর—অনেক দূর পর্যন্ত বিস্তৃত এমন। দমকা—হঠাৎ। আচমকা—হঠাৎ চমকে দিয়ে। দুর্ভাবনা—খারাপ চিন্তা।
১০. এলােমেলাে শব্দগুলিকে সাজিয়ে বাক্য তৈরি করাে:
১০.১ নেই একা থাকতে একা।
উত্তরঃ একা একা থাকতে নেই।
১০.২ একসঙ্গে বনের অনেক ঘন গাছ মধ্যে।
উত্তরঃ ঘন বনের মধ্যে একসঙ্গে অনেক গাছ।
১০.৩ হাওয়া খুশির মনে তাদের সবসময়।
উত্তরঃ তাদের মনে সবসময় খুশির হাওয়া।
১০.৪ চলে বনে গেল গভীর কয়েকজন।
উত্তরঃ কয়েকজন গভীর বনে চলে গেল।
১০.৫ একসঙ্গে বাড়ে থাকলে শক্তি।
উত্তরঃ একসঙ্গে থাকলে শক্তি বাড়ে।


১১. গল্পের ঘটনাগুলি সাজিয়ে লেখাে :
উত্তরঃ ৪. একদল পরি।.. একদিন তারা সবাই মিলে ঠিক করল, তারা বাড়ি তৈরি করবে। ৫. দুজন পরি বলল, গভীর বনে যেতে যাব কেন? এই তাে বেশ ফাকা ফাকা মাঠ রয়েছে, ওখানেই বাড়ি তৈরি করব।
৩. হঠাৎ দমকা হাওয়া দিয়ে পাহাড়ি ঝড় শুরু হল। ২. বনের পরিদের বাড়ি বেঁচে গেল। ১. তারা বলল, সবার উচিত ঘন বনভূমির মত একসঙ্গে  মিলেমিশে থাকা, একা একা থাকলেই বিপদ। 

১২.. লক্ষ্য করাে, এক শব্দের দুবার প্রয়ােগ কীভাবে অনেক বােঝাচ্ছে। এইরকম জোড়া শব্দের অর্থ তুমি লেখাে: (একটা করে দেওয়া হল)
⦿ ডালে ডালে—অনেকগুলি ডালে। 
⦿ বড়াে বড়াে—অনেকগুলি বড়াে বস্তু/বিষয়। 
⦿ ফাঁকা ফাঁকা —অনেক ফাঁকা  জায়গা।
১৩. সংক্ষেপে উত্তর দাও:
১৩.১ পরিরা কোথায় থাকত?
উত্তরঃ পরিরা খােলা আকাশের নীচে, গাছের ডালে ডালে থাকত।
১৩.২ তাদের কী কারণে কষ্ট হত?
উত্তরঃ তাদের দেহ রােদে পুড়ে যেত, বর্ষায় ভিজে যেত, শীতকালে কাঁপতে থাকত তাই তাদের কষ্ট হত।
১৩.৩ কষ্ট থেকে রেহাই পেতে তারা কী ভাবল ?
উত্তরঃ এই কষ্ট থেকে রেহাই পেতে তারা ঠিক করল যে তারা বাড়ি তৈরি করবে।
১৩.৪ পরিরা কোথায় যেতে চাইল?
উত্তরঃ পরিরা গভীর জঙ্গলে বাড়ি তৈরি করে চলে যেতে চাইল।
১৩.৫ দুজন পরি কী বলল?
উত্তরঃ দুজন পরি বলল তারা গভীর বনে যাবে না। মাঠে বেশ ফাকা ফাকা গাছ আছে সেখানেই বাড়ি তৈরি করবে।
১৩.৬ পরিরা কোথায় কোথায় তাদের বাড়ি তৈরি করেছিল?
উত্তরঃ পরিদের একদল গভীর জঙ্গলে গাছের গুঁড়ি থেকে অল্প ওপরে কয়েকটা ডালের মাঝখানে এবং অন্য দল ফাঁকা মাঠে পাশাপাশি গাছের ওপর বাড়ি তৈরি করেছিল।
১৩.৭ সেখানে তাদের কীভাবে দিন কাটছিল?
উত্তরঃ সেখানে তাদের খুব আনন্দে, সুখে দিন কাটছিল।
১৩.৮ ‘সব দিন সমান যায় না’ বলতে কী বােঝানাে হয়েছে?
উত্তরঃ কথাটি দ্বারা বােঝানাে হয়েছে, সর্বদা আনন্দের সময় থাকে না। মাঝে মধ্যে দুঃখও এসে উপস্থিত হয়।
১৩.৯ বর্ষার রাতে কী ঘটল ?
উত্তরঃ বর্ষার রাতে প্রচণ্ড বেগে হাওয়া চলল। সেই হাওয়ায় মাঠে তৈরি পরিদের গাছ-বাড়ি ভেঙে গেল।
১৩.১০ ঘন বন’ আর মাঠ'—এই দুই জায়গায় থাকা পরিদের কী দশা হল?
উত্তরঃ ঘন বনে থাকা পরিদের বাড়ি বেঁচে গেল। আর মাঠে থাকা পরিদের বাড়ি বর্ষার রাতে ভেঙে গেল।
১৩.১১ শেষে ঘন বনের পরিরা কী বলল ?
উত্তরঃ শেষে ঘন বনের পরিরা বলল যে সবার একসঙ্গে বনের মতাে থাকা উচিত। একা একা থাকায় বিপদ বাড়ে একসঙ্গে থাকলে শক্তি বাড়ে।

আরাম শঙ্খ ঘোষ Answer
🖉 হাতে কলমে :
১. একটি বাক্যে উত্তর  দাওঃ
১.১ কুজন কী?
উত্তরঃ পাখির ডাক।
১.২ কীভাবে ঘুম ভাঙল?
উত্তরঃ পাখিদের কূজনে।
১.৩ ঘুম ভেঙে কী দেখা গেল?
উত্তরঃ শিশুর বাবা-মা দুপাশে আছে।
১.৪ জিজি আর পুতুলেরা কী করছে?
ত্তরঃ দিদি ঘুমােচ্ছ আর পুতুলেরা টুং টাং শব্দে নাচছে।
১.৫ 'কী-আরাম’ কখন এমন মনে হল ?
ত্তরঃ যখন সব ঠিকঠাক পাওয়া গেল।
১.৬ সব কিছু ঠিকঠাক মনে হল কখন?
উত্তরঃ ঘুম থেকে উঠে।

২. যেটি ঠিক সেটি বেছে নিয়ে লেখাে :
২.১ কবিতাটিতে (ভােরবেলার/রাত্রিবেলার) কথা বলা হয়েছে। 
উত্তরঃ কবিতাটিতে ভােরবেলার কথা বলা হয়েছে।
২.২ পুতুলেরা (এঘরে/ওঘরে) নেচে উঠেছে।
উত্তরঃ পুতুলেরা এঘরে নেচে উঠেছে।
১.৩ (আজ/কাল) কী আরাম।
উত্তরঃ আজ কী আরাম।
৩. কবিতাটি পড়ে বাক্য সম্পূর্ণ করাে:
৩.১ আজ ঘুম ভেঙে দেখি পাখিদের কুজন
৩.২ পুতুলেরা টুংটাং নেচে ওঠে এ ঘরে।
৩.৩ ওই দিকে শােনা যায় সিয়ারাম
৩.৪  ওই ঘরে জিজি বেঘােরে ঘুমায়

৪. শব্দগুলাে দিয়ে বাক্য রচনা করােঃ
 কুজন, টুংটাং, বেঘােরে, আরাম।
⦿ কুজনসকালবেলা পাখিদের কুজন খুব ভালাে লাগে।
⦿ টুংটাং—মায়ের হাতের চুড়িতে টুংটাং আওয়াজ হয়।
⦿ বেঘােরে—ভােরবেলা দাদা বেঘােরে ঘুমােচ্ছে। 
⦿ আরাম—শীতকালে আরামে ঘুমােনাে যায়।
৫.  বিপরীতার্থক শব্দ লেখাে : 
 ঘুম, ভেঙে, ঘরে, আজ, ওঠে।
উত্তরঃ  ঘুম—জাগা। ভেঙে—গড়ে। ঘরে—বাইরে। আজ—কাল। ওঠে—পরে।

৩. শব্দঝুড়ি থেকে উপযুক্ত শব্দ বেছে নিয়ে শূন্যস্থানে বসাও:
শব্দঝুড়ি :  আরাম, ভাঙে, ভালােবাসেন, নেচে।
৬.১ রােজ সকালে আমাদের ঘুম ভাঙে
৬.২ বাবা-মা আমাদের ভালােবাসেন
৬.৩  আনন্দে মন নেচে ওঠে।
৬.৪  প্রচণ্ড গরমে আরাম নেই।
৭. কোন কোন পাখির ডাকে আমাদের ঘুম ভাঙে?
উত্তরঃ  কাক, কোকিল, মুরগি, দোয়েল পাখির ডাকে আমাদের ঘুম ভাঙে
৮. সকালে উঠে কীভাবে তুমি দিন শুরু করে, চার-পাঁচটি বাক্যে লেখাে।
উত্তরঃ সকালে উঠে প্রথমে আমি দাঁত মুখ ধুই। তারপর জল খাবার খাই। জলখাবার খেয়ে ঠাকুমার সঙ্গে কথা বলি। তারপর পড়তে বসি। পড়া শেষ করে স্নান করে স্কুলে যাই।


🖉 হাতে কলমে :
১. একটি বাক্যে উত্তর  দাওঃ
১.১ হিংসুটির নাম বলা মুশকিল কেন?
উত্তরঃ তাহলে সেই নামের শান্ত ভালাে পাঠিকা রােগে যেতে পারে।
১.২ হিংসুটির দিদি কেমন মেয়ে?
উত্তরঃ হিংসুটির দিদি খুব লক্ষ্মী, শান্ত মেয়ে।
১.৩ হিংসুটির বয়স কত?
উত্তরঃ হিংসুটির বয়স সাত বছর।
১.8 হিংসুটির দিদির বয়স কত?
উত্তরঃ হিংসুটির দিদির বয়স আট বছর।
১.৫ হিংসুটির দিদি কী কী পড়ে ফেলেছে?
উত্তরঃ হিংসুটির দিদি ‘বােধােদয়’ ও ‘ছেলেদের রামায়ণ ও ইংরেজি ফাস্টবুক' পড়ে ফেলেছে।
১.৬ স্কুলে কে কেমন ফল করত?
উত্তরঃ হিংসুটি স্কুলে বকুনি খায়, শাস্তি পায়, আর তার দিদি প্রাইজ পায়।
১.৭ দিদি ছবির বই প্রাইজ পেলে হিংসুটি কী করল? 
উত্তরঃ দিদি ছবির বই প্রাইজ পেলে হিংসুটি সেটা নষ্ট করে ফেলল।
১.৮ হিংসুটি দিদির খাবারের দিকে তাকিয়ে কাঁদল কেন?
ত্তরঃ দিদির রসমুন্ডিটা তার থেকে বড়াে ছিল বলে।
১.৯ দিদির জন্মদিনে হিংসুটি কী করে?
উত্তরঃ দিদির জন্মদিনে হিংসুটি বাড়ি মাথায় করে তােলে।
১.১০ একদিন হঠাৎ হিংসুটি মায়ের আলমারি খুলে কী দেখল?
উত্তরঃ সে একদিন হঠাৎ মায়ের আলমারিতে একটা সুন্দর পুতুল দেখল।
১.১১ হিংসুটির ভয়ানক রাগ হল কেন?
উত্তরঃ হিংসুটি ভেবেছিল পুতুলটা তার দিদির।
১.১২ কেন হিংসুটির চোখ ফেটে জল এলাে?
উত্তরঃ এত সুন্দর পুতুলটা তার দিদির এই কথা ভেবে তার চোখ ফেটে জল এলাে।
১.১৩ কে, কাকে ডান্ডা দিয়ে ধাঁই ধাঁই করে মারতে লাগল?
ত্তরঃ হিংসুটি, পুতুলটাকে ডান্ডা দিয়ে ধাঁই ধাঁই করে মারতে লাগল।


১.১৪ মারার পর সে কী করল?
উত্তরঃ মারার পর সে পুতুলটাকে বাক্সে তুলে রাখল।
১.১৫ মামা কখন হিংসুটিকে ডাকতে লাগলেন?
উত্তরঃ মামা বিকেলে হিংসুটিকে ডাকতে লাগলেন।
১.১৬ মামা হিংসুটিকে ডেকে কী বললেন?
উত্তরঃ মামা হিংসুটিকে বললেন, তিনি তার জন্য একটা পুতুল এনেছেন।
১.১৭ হিংসুটির বুকের মধ্যে ধড়াস ধড়াস করে উঠল কেন?
উত্তরঃ হিংসুটির ধারণা হল নষ্ট করা পুতুলটিই তার ছিল।
১.১৮ সে কাঁদো কাঁদো গলায় কী বলল?
উত্তরঃ সে বলল, সেটার লাল জামা আর লাল জুতাে পরানাে ছিল কিনা।
১.১৯ হিংসুটির কথা শুনে মা কী বললেন ?
উত্তরঃ হিংসুটির কথা শুনে মা জানতে চাইলেন যে সে পুতুলটা দেখেছে কিনা।
১.২০ হিংসুটি ভ্যাঁ করে কেঁদে একদৌড়ে পালিয়ে গেল কেন?
উত্তরঃ হিংসুটি তার নিজের পুতুলটাকেই নষ্ট করেছিল বলে।


উত্তরঃ 
মিটমিটে → চোখ । ফুটফুটে → মুখ। কচিকচি → হাত পা। টুকটুকে → জামাকাপড়। কঁদো
কঁদো → গলা।

৩. উপযুক্ত শদ বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করাে :
৩.১ হিংসুটি তার দিদির খাবারের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে ভ্যাঁ করে—(কেঁদে ফেলল/ হেসে ফেলল/খেয়ে ফেলল)।
ত্তরঃ হিংসুটি তার দিদির খাবারের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে ভ্যাঁ করে কেঁদে ফেলল।
৩.২ সে একটা ডান্ডা দিয়ে ধাঁই ধাঁই করে পুতুলটাকে—(আদর করল/মারতে লাগল/স্নান করাল)।
উত্তরঃ সে একটা ডান্ডা দিয়ে ধাঁই ধাঁই করে পুতুলটাকেমারতে লাগল।
৩.৩ সে—(আনন্দে/দুঃখে/রাগে) গরগর করতে করতে চলে গেল।
উত্তরঃ সে রাগে গরগর করতে করতে চলে গেল।
৩.৪ শুনে (হিংসায় /ভয়ে/করুণায়) হিংসুটির বুকের মধ্যে ধড়াস ধড়াস করতে লাগল।
উত্তরঃ শুনে ভয়ে হিংসুটির বুকের মধ্যে ধড়াস ধড়াস করতে লাগল।
৩.৫ সে কাঁদো কাদো (গলায়/মুখে চোখে) বলল। 
উত্তরঃ সে কাঁদো কাঁদো গলায় বলল।
৩.৬ সে খানিকক্ষণ ফ্যালফ্যাল করে (শুয়ে/তাকিয়ে/ছুয়ে) একদৌড়ে সেখান থেকে পালিয়ে গেল।
উত্তরঃ সে খানিকক্ষণ ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে একদৌড়ে সেখান থেকে পালিয়ে গেল।

৪. কোনটি বেমানান খুঁজে বের করে গোল দাগ দাওঃ
৪.১ দুষ্টু, শান্ত, হিংসুটে, ঝগড়াটি।
৪.২ বােধাদয়, ছেলেদের রামায়ণ, রসমুন্ডি, ইংরেজি ফাস্টবুক।
৪.৩ নাচতে নাচতে, ফুপিয়ে ফুপিয়ে, গাল ফুলিয়ে, ঠোট বাঁকিয়ে।
৪.৪ মা, মামা, দিদি, হিংসুটি
৪.৫ বাক্স, আলমারি, মলাট, পুতুল।
৫ . হিংসুটির দিদিকে লক্ষ্মী মেয়ে বলা হয়েছে কেন?
উত্তরঃ হিংসুটির দিদি ছিল শান্ত, লক্ষ্মী, পড়াশােনা করত আর কাউকে হিংসা করত না। তাই তাকে লক্ষ্মী মেয়ে বলা হয়েছে।
৬. মামার দেওয়া পুতুলটা কেমন ছিল? সেটা কোথায় রাখা ছিল?
উত্তরঃ মামার দেওয়া পুতুলটার মিটমিটে চোখ, কচিকচি হাত পা, ফুটফুটে মুখ ছিল, আর লাল জামা জুতো পরে ছিল। সেটা মায়ের আলমারিতে বাক্সের মধ্যে রাখা ছিল।
৭. তুমি কি হিংসুটির মতাে হতে চাও? কেন চাও বা চাও না, তা লেখাে।
উত্তরঃ না, আমি হিংসুটির মতাে হতে চাই না। কারণ আমি সবার সঙ্গে মিলে মিশে থাকতে চাই, যাতে সবাই আমাকে খুব ভালােবাসে। কেউ আমাকে খারাপ না বলে।
৮. “হিংসে করা ভালাে নয়'—এই বিষয়ে পাঁচটি বাক্য লেখো।
উত্তরঃ হিংসে করলে কেউ ভালােবাসে না। যারা হিংসে করে সবাই তাদের হিংসুটে বলে। হিংসা না করে সবার সঙ্গে মিলেমিশে থাকলে সবাই ভালােবাসে। কেউ খারাপ বলে তাই হিংসা করা মােটেই ভালাে নয়।

Type Here ....

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
নবীনতর পূর্বতন