Class III Bengali Patabhar Chapter 9 Question Answer

কীসের থেকে কী যে হয় প্রশ্নও উত্তর সমাধান

 কীসের থেকে কী যে হয় প্রশ্নও উত্তর সমাধানঃ তৃতীয় শ্রেণি 


❑ হাতে কলমে :
১. একটি বাক্যে উত্তর দাও :
১.১ কিশােরী মেয়ে বনে কী করতে যায়?
উত্তরঃ কিশােরী মেয়ে বনে কাঠ কাটতে যায়।
১.২ কার লেজ কাটারির আঘাতে কেটে গিয়েছিল?
উত্তরঃ কাঠবেড়ালির লেজ কাটারির আঘাতে কেটে গিয়েছিল।
১.৩ কিশােরী মেয়ে কোন হাতে কাটারি ধরেছিল?
উত্তরঃ কিশােরী মেয়ে বামহাতে কাটারি ধরেছিল।
১.৪ ছােটো পাখি কার কানে ঢুকে পড়েছিল?
উত্তরঃ ছােটো পাখি হাতির কানে ঢুকে পড়েছিল।

২. তিন-চারটি বাক্যে নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও:
২.১ কিশােরী মেয়েরা কীসের জন্য বনে যেত?
উত্তরঃ কিশােরী মেয়েরা সকালে কিছু খেয়ে কাঠ কাটার জন্য বনে যেত। দুপুরে ফিরে সেই কাঠগুলি দিয়ে তারা উনুন জ্বালাত রান্না করবার জন্য, কাঠগুলি বেশির ভাগই থাকত শুকনাে।
২.২ কাঠবেড়ালি রেগে গিয়েছিল কেন? রেগে গিয়ে সে কী করেছিল?
উত্তরঃ কাঠ কাটতে আসা মেয়েটির হাত থেকে কাটারি পড়ে যায় ঝােপে থাকা কাঠবিড়ালির লেজের ওপর। তাই তার লেজটা কেটে গিয়েছিল। তাই কাঠবেড়ালি রেগে গিয়েছিল। রেগে গিয়ে সে একটি গাছের উঁচু ডালে উঠে গিয়ে একটা ফলে কামড় দিয়েছিল।
২.৩ হরিণ ভয় পেয়েছিল কেন? ভয় পেয়ে সে পাখির কী ক্ষতি করেছিল?
উত্তরঃ হরিণ যে গাছের নীচে শুয়েছিল, তার ওপর গাছ থেকে কাঠবেড়ালি একটি ফল কামড়ে ফেলেছিল আবার যদি তার মাথায় ফল পড়ে তাই হরিণ ভয় পেয়েছিল। সে ভয় পেয়ে দৌড়ে পালিয়ে যাবার সময় ঝুরাে মাটির মধ্যে থাকা ছােটো পাখিদের বাসা ও ডিম ভেঙে দিয়েছিল।
২.৪ হাতি কেন চাষির ফসলের ক্ষেত নষ্ট করে দিয়েছিল?
উত্তরঃ হাতি যখন জঙ্গলে যাচ্ছিল তখন হঠাৎ করে একটি ছােটো পাখি এসে তার কানে ঢুকে পড়েছিল। তাই সে যন্ত্রণায় ও ভয়ে দৌড়াদৌড়ি করে চাষির ফসলের ক্ষেত নষ্ট করে দিয়েছিল।



৪. কাদের সম্পর্কে কী বলা হয়েছে মিলিয়ে লেখাে :
৪.১ কাঠপিঁপড়ে কিশােরী মেয়েটির (বাঁ হাতে/ডানহাতে) কামড়ে দিয়েছিল।
৪.২ হাতি (ধানের ক্ষেত/ আখের ক্ষেত) নষ্ট করে দিয়েছিল
৪.৩ হরিণের (পায়ের চাপে/ শিঙের চাপে) পাখির বাসা ভেঙে গিয়েছিল।
৪.৪ কিশােরী মেয়েটি কাঠপিঁপড়ের (কোমরে/পায়ে) সুতাে বেঁধে ঝুলিয়ে রেখেছিল।


৬. নীচে গল্পের ঘটনাগুলাে এলােমেলাে করে দেওয়া হল। তােমরা ঘটনা অনুযায়ী পরপর সাজিয়ে লেখো :
উত্তরঃ ৬.৫ কাঠপিঁপড়ের কামড় খেয়ে কিশােরী মেয়ের হাত থেকে কাটারি পড়ে গেল।
উত্তরঃ ৬.২ কাটারির আঘাতে কাঠবেড়ালির লেজ কেটে গেল।
উত্তরঃ ৬.১ কাঠবেড়ালি রেগে উঁচু গাছের ফল হরিণের মাথায় ফেলে দিল।
উত্তরঃ ৬.৭ হরিণ ভয় পেয়ে ছুটে পালাল।
উত্তরঃ ৬.৩ হরিণের পায়ের চাপে পাখির বাসা ভেঙে গেল।
উত্তরঃ ৬.৪ ছােটো পাখি ভয় পেয়ে হাতির কানে ঢুকে পড়ল।
উত্তরঃ ৬.৮ হাতি কানের ব্যথায় পাগল হয়ে চাষির ফসলের ক্ষেতে ঢুকে পড়ল।
উত্তরঃ ৬.৬ হাতির পায়ের চাপে ফসলের ক্ষেত নষ্ট হয়ে গেল।

৭. নীচে যে শব্দগুলি দেওয়া আছে, সেগুলি ব্যক্তি, প্রাণী, বস্তু বা কাজের নাম, নামের পরিবর্তে ব্যবহৃত শব্দ, মনের ভাব বা কাজকেই বােঝাচ্ছে। তোমরা সেগুলাে আলাদা করে, নীচের তালিকাটি সম্পূর্ণ করাে : (কাঠপিঁপড়ে, রাগ, কাটারি, সেসব, দৌড়, হাতি, লাফিয়ে উঠল, ভয়, সে, ঘুমােচ্ছিল, তার, ভেঙে দিল, ঝুলিয়ে রাখল।)

ব্যক্তির/প্রাণী/বস্তুর নাম নামের পরিবর্তে ব্যবহৃত শব্দ মনের ভাব
কাঠপিঁপড়ে সে সব রাগ
কাটারি সে, তার ভয়
হাতি









কাজের নাম কোনাে কাজ
দৌড় লাফিয়ে উঠল
ঘুমােচ্ছিল ভেঙে দিল

ঝুলিয়ে রাখল

 
৮.. নীচে যে শব্দগুলি আছে তাদের অন্য অর্থ পাশের বাক্সের মধ্যে রয়েছে। সেগুলি খুঁজে নিয়ে শব্দের পাশে লেখো।
  • মেয়ে ➫ কন্যা
  • কাটারি ➫ দা
  • পাখি ➫ পক্ষী
  • ব্যথা ➫ যন্ত্রণা
  • গ্রাম ➫ গাঁ
  • চাষি ➫ কৃষক
  • ডাল ➫ শাখা
  • বন ➫ অরণ্য
৯. নীচে যে প্রাণীদের নাম দেওয়া আছে তাদের প্রত্যেকের সম্পর্কে দুটি করে বাক্য লেখাে : হরিণ, কাঠবেড়ালি, কাঠপিঁপড়ে, হাতি, পাখি।
 হরিণ— (1) হরিণের শিং আছে।
উত্তরঃ (২) হরিণ জঙ্গলে থাকে

 কাঠবেড়ালি– (1) কাঠবেড়ালি ফলমূল খায়।
(2) কাঠবেড়ালির একটি ছােটো লেজ আছে।

☞ কাঠপিঁপড়ে—(1) কাঠপিঁপড়ে কামড়ালে প্রচণ্ড যন্ত্রণা হয়।
(2) কাঠপিঁপড়ে কাঠের মধ্যে গর্তে থাকে।

☞ হাতি— (1) হাতি জঙ্গলের মধ্যে সবচেয়ে বৃহৎ পশু।
(2) হাতি গাছের ডাল-পালা খায়।

☞  পাখি— (1) পাখি উড়তে পারে।
(2) পাখি ডিম পাড়ে।

১০. নীচের ছকে ঠিক মতাে ☑ বা ☒ চিহ্ন বসাও : উত্তরঃ ছবিতে করে দেওয়া রইলো 



১১. নীচের ছবিগুলির তলায় গল্প থেকে ঠিক বাক্য খুঁজে নিয়ে লিখে কাহিনিটি সম্পূর্ণ করো : তোমার বাংলা বই পৃষ্ঠা ১১০ ছবি দেখো 
উত্তরঃ ১১.৭ কোমরে সুতাে বেঁধে কাঠপিপড়েকে একটি গাছে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে।
উত্তরঃ ১১.১ মেয়েটির ডানহাতে কাঠপিঁপড়ে কামড়ানাের ফলে বামহাত থেকে কাটারিটি পড়ে গিয়েছিল।
উত্তরঃ ১১.২ কাটারি পড়ে কাঠবিড়ালির লেজ কেটে গিয়েছিল।
উত্তরঃ ১১.৩ কাঠবিড়ালি গাছ থেকে ফল হরিণের মাথায় ফেলেছিল।
উত্তরঃ ১১.৪ হরিণের দৌড়াদৌড়িতে পাখির বাসার ডিম ভেঙে গিয়েছিল।
উত্তরঃ ১১.৫ হাতি তার খুঁড় দিয়ে গাছের ডাল-পালা ভেঙে খাচ্ছিল।
উত্তরঃ ১১.৬ হাতিটি ধানের ক্ষেতে দৌড়াদৌড়ি করে ফসল নষ্ট করেছিল।

নবম পাঠ - আগমনী প্রেমেন্দ্র মিত্র

  ❑ হাতে কলমে :
১. একটি বাক্যে উত্তর দাওঃ
১.১ শরৎ ঋতুর আগে কোন ঋতু আসে?
উত্তরঃ শরৎ ঋতুর আগে বর্ষা ঋতু আসে।
১.২ শরৎকালে বাঙালিদের কী কী উৎসব হয়?
উত্তরঃ শরৎকালে বাঙালিদের দুর্গাপূজা, লক্ষ্মীপূজা কালীপূজা ইত্যাদি হয়।

২. দু-তিনটি বাক্যে উত্তর দাও :
২.১ শরৎকালে প্রকৃতির রূপ কেমন থাকে?
উত্তরঃ শরৎকালে আকাশে-বাতাসে সূর্যের উত্তাপ কমে আসে। প্রকৃতি বিভিন্ন ফুলে-ফলে ভরে ওঠে। চারদিকে একটা স্নিগ্ধতা বিরাজ করে।
২.২ শরৎকালের মেঘ দেখতে কেমন হয়?
উত্তরঃ শরৎকালের মেঘ দেখতে সাদা পেঁজা তুলাের মতাে। এলােমেলাে ভাবে ওই মেঘ আকাশে এখানে-ওখানে ভেসে বেড়ায়।
২.৩ শরৎকাল প্রসঙ্গে মনে পড়ে এমন দুটো সাদা জিনিসের নাম করাে (একটা থাকে আকাশে, আর একটা মাঠে।)
উত্তরঃ শরৎকালে আকাশে থাকে সাদা মেঘ আর মাঠে থাকে কাশফুল।

৩. বুঝতে-খুঁজতে, আকাশ-বাতাস এই জোড়া শব্দগুলাের মধ্যে যেমন ছন্দের মিল আছে, তেমনভাবে ছন্দ মিলিয়ে নীচের তালিকাটি সাজাও? উত্তরঃ

রােদ্দুর সমুদ্দুর
প্রাচীন অচিন
ধ্বনি আগমনী
বর্ষা ভরসা
হাঁক ডাক

৪. যে শব্দটি বেমানান তাতে গোল দাগ দাও।
৪.১ শীত, বসন্ত, হেমন্ত, বৈশাখ, গ্রীষ্ম।
উত্তরঃ বৈশাখ।
৪.২ মেঘ, আগুন বৃষ্টি, জল, বজ্রপাত।
উত্তর : আগুন।
৪.৩ দুর্গা, কাশ, বরফ, শরৎ, নীল আকাশ।
উত্তরঃ বরফ।
৫. পাশের শব্দঝুড়ি : থেকে ঠিক শব্দ বেছে নিয়ে শূন্যসথান পূরণ করাে?
উত্তরঃ শরৎ আমাদের সকলেরই খুব প্রিয় ঋতু। ভাদ্র আশ্বিন এই দুই মাস শরৎকাল। এই সময় আকাশ থেকে বর্ষার কালাে মেঘ সরে যায় এবং নীল আকাশে ছড়িয়ে থাকে সাদা রঙের পেঁজা তুলাের মতাে মেঘ। মাঠ ভরে থাকে কাশ ফুলে। বাতাসে ভাসে ঢাকের শব্দ। বাঙালির প্রাণের উৎসব ইদ এবং দুর্গাপুজো এই শরৎকালেই হয়। জাতি-ধর্ম-বর্ণ- নির্বিশেষে সবাই মেতে ওঠে উৎসবের আনন্দে।
৬. নীচের সূত্রগুলি ব্যবহার করে শরৎকাল সম্পর্কে কয়েকটি বাক্য লেখাে।
(নীল আকাশ—সাদা মেঘের ভেলা—কাশফুল—উৎসব—বেড়ানাে—ছুটি—মজা)।
উত্তরঃ শরৎকালে নীল আকাশ দেখা যায়। সেই আকাশে সাদা মেঘের ভেলার দেখা মেলে। এই সময় মাঠ-ঘাট সব কাশফুলে ভরে ওঠে। শরৎকালে দুই জাতির মহাউৎসব দুর্গাপূজা ও ইদ পালিত হয়। এই সময় ছুটিতে সবাই ভ্রমণের জন্য বেড়িয়ে পড়ে দূর-দূরান্তে। শরৎকাল জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সমস্ত মানুষজনের মধ্যে খুশি, আনন্দ ও মজা এনে দেয়, যার প্রভাব মনের মধ্যে সারাবছরই থেকে যায়।

উড়ুক্কু ভূত শৈলেন ঘোষ
     ❑ হাতে কলমে :
১. এককথায় উত্তর দাও :
১.১ ভূতকে প্রথমে কে দেখতে পেয়েছিল?
উত্তরঃ ভূতকে প্রথমে দেখতে পেয়েছিল কাক-ছানা।
১.২ কাকের ছানাটা কোন গাছের ডালে বসেছিল?
উত্তরঃ কাকের ছানাটা নিমগাছের ডালে বসেছিল।
১.৩ আমড়াগাছে কে বসেছিল?
উত্তরঃ আমড়াগাছে বসেছিল হুতুমমুখাে পেঁচা।
১.৪ কে কুটকুট করে বেগুন গাছের কচিপাতা খাচ্ছিল?
উত্তরঃ একটা গুটিপােকা কুটকুট করে বেগুন গাছের কচিপাতা খাচ্ছিল।

২. তিন-চারটি বাক্যে উত্তর দাও :
২.১ ভূতের চেহারা কেমন ছিল?
ত্তরঃ ভূতের চেহারাটা ছিল—ড্যাবরা-ড্যাবরা চোখ, থ্যাবড়া-থ্যাবড়া নাক আর ফিনফিনে ফুরফুর। হাত নেই পা নেই,ধড়কাটা নড়া-ছটকানাে ভূত, দাঁত ছরকুট্টে।
২.২ ভূতকে দেখে হুতুমমুখাে পেঁচার অবস্থা কেমন হয়েছিল?
ত্তরঃ হুতুমমুখাে পেঁচা ভূতকে দেখে অজান্তে গম্ভীরভাবে চমকে উঠেছিল। তারপর সে বাঁ-চোখ খুলে ডান চোখ বুজেছে, আবার ডান চোখ বুজিয়ে বাঁ চোখ খুলেছে, ব্যাস অমনি সােনার চাঁদের পিলে শুকিয়ে পাঁপড়ভাজা হয়ে গিয়েছিল। তারপর ভয়ে গলায়  ঢোঁক গিলতে গিলতে কঁক করে দম আটকে স্বর্গে চলে গেছে।
২.৩ গুটিপােকা ভূতকে দেখে কী করেছিল আর মনে মনেই বা কী বলেছিল?
ত্তরঃ গুটিপােকা ভূতকে দেখে এদিক থেকে ওদিকে ঘুরে বসেছিল। আর মনে মনে বলেছিল—“ছাই, ভূত না আর কিছু।
২.৪ বৃষ্টি নামার পর ভূতের অবস্থা কেমন হয়েছিল?
ত্তরঃ  বৃষ্টিতে ভিজে ভূতের চোখ দিয়ে, নাক দিয়ে, মুখ দিয়ে জলে গােলা রং বেরিয়ে এসেছিল, আর শেষে মনে হল এটা কাকুর খবরের কাগজের ছেঁড়া পাতা। কে যেন তাতে ভূত এঁকেছে।

৩. কে, কোন গাছে বসেছিল লেখাে:
৩.১ গুটিপােকা ― (লঙ্কাগাছ/ বেগুন গাছ/জাম গাছ)।
৩.২ কাঠবেড়ালি, ― (পেয়ারা গাছ/লিচু গাছ/ কলা গাছ)।
৩.৩ হুতুমমুখো প্যাঁচা ― (আমড়া গাছ/আম গাছ/কাঠাল গাছ)।
৩.8 কাগের ছানা― (শিম গাছ/নিম গাছ/বেল গাছ)।

৪. কে, কোন কথাটা বলেছে মিলিয়ে লেখাে।
◉ “ও মাগাে, জলজ্যান্ত ভূত গাে
 উত্তরঃ কাঠবেড়ালি
◉ 'কে র‍্যা'?
উত্তরঃ প্যাঁচা
◉ ক্যাঁ-এ্যাঁ-এ্যাঁ (কান্না) 
উত্তরঃ কাগছানা
◉ ‘ছাই, ভূত না আর কিছু'
উত্তরঃ গুটিপােকা

৫. শূন্যস্থান পূরণ করাে (পাশের ঝুড়িতে যে শব্দগুলাে আছে তার সাহায্য নাও)।
উত্তরঃ৫.১ হুতুমমুখাে পেঁচাটা বাঁ চোখের পর্দা ফেলে ডান চোখ খুলে রেখেছিল।
উত্তরঃ৫.২ কাঠবেড়ালি পেয়ারা গাছের ডাল জড়িয়ে ঝড়ের হাওয়ায় দোল খাচ্ছিল।
উত্তরঃ ৫.৩ ভূতটা আসলে কাকুর খবরের কাগজের ছেড়া পাতায় আঁকা ছিল।
উত্তরঃ ৫.৪ ভূতটা বেগুন গাছের কাঁটায় আটকে গেল।
Class - iii Patabahar Answer

❑ হাতে কলমে : অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর
       ১. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও:
১.১ কবিতাটির নাম কী?
উত্তরঃ কবিতাটির নাম মা ও ছেলে।
১.২ কবিতাটি কার লেখা?
উত্তরঃ মা ও ছেলে’ কবিতাটি রসময় লাহার লেখা।
১.৩ কুলুঙ্গিতে কতগুলি সন্দেশ রাখা ছিল?
উত্তরঃ কুলুঙ্গিতে তিন জোড়া সন্দেশ রাখা ছিল।
১.৪ ছেলেটির নাম কী?
উত্তরঃ ছেলেটির নাম রমেশ।
১.৫ তার মা কত জোড়া সন্দেশ পায়নি?
উত্তরঃ তার মা এক জোড়া সন্দেশ পায়নি।
১.৬ কুলুঙ্গিটি কেমন ছিল?
উত্তরঃ কুলুঙ্গিটি খুব অন্ধকার ছিল।
১.৭ ছেলেটি ক-জোড়া সন্দেশ দেখতে পায়নি?
 উত্তরঃ ছেলেটি দু-জোড়া সন্দেশ দেখতে পায়নি।
১.৮ ছেলেটি কেন সন্দেশ দেখতে পায়নি?
উত্তরঃ কুলুঙ্গিটি খুব অন্ধকার ছিল বলে ছেলেটি সন্দেশ দেখতে পায়নি।

২. শূন্যস্থান পূরণ করাে:
২.১ ______তিন জোড়া রেখেছি সন্দেশ। 
উত্তরঃ কুলুঙ্গিতে তিন জোড়া রেখেছি সন্দেশ।
২.২ এরই মধ্যে ______জোড়া কী হল, রমেশ।
উত্তরঃ এরই মধ্যে এক জোড়া কী হল, রমেশ।
২.৩ এত_____ মা গাে।
উত্তরঃ এত অন্ধকার মা গাে।
২.৪ মাগাে, ওই________।
উত্তরঃ মাগাে, ওই কুলুঙ্গিতে।
২.৫ আরাে যে দু_______আছে পাইনি।
উত্তরঃ আরাে যে দু জোড়া আছে পাইনি দেখিতে।

৩. এলােমেলাে শব্দগুলি সাজিয়ে লেখাে : তেলুঙ্গিকু, শসন্দে, মেরশ, রন্ধকাঅ, নিপাই, তেদেখি।
উত্তরঃ  কুলুঙ্গিতে, সন্দেশ, রমেশ, অন্ধকার, পাইনি, দেখিতে।

৪. বাক্য রচনা করাে :  সন্দেশ, কুলুঙ্গি, অন্ধকার, জোড়া।
উত্তরঃ সন্দেশ—আমি সন্দেশ খেতে ভালােবাসি। উত্তরঃ কুলুঙ্গি—আমাদের গ্রামের বাড়িতে কুলুঙ্গিতে ঠাকুর রাখা হয়। উত্তরঃ  অন্ধকার—লােডশেডিং হলে চারদিকে অন্ধকার থাকে। উত্তরঃ জোড়া - আমাদের বাড়িতে দু জোড়া পায়রা আছে।

Type Here ....

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
নবীনতর পূর্বতন