☞ আরো পড়ুন :
তৃতীয় শ্রেণির বাংলা প্রশ্ন উত্তর অধ্যায়ঃ ‘দেয়ালে ছবি’
☞ ১. একটি বাক্যে উত্তর দাও :
১.১ দেয়ালে আঁকা ছৰি তুমি কোথায় কোথায় দেখেছ?
☞ ১. একটি বাক্যে উত্তর দাও :
উত্তরঃ দেয়ালে আঁকা ছবি আমি কোলকাতা জেলার বিভিন্ন স্থানে
দেখেছি।
১.২ অনেক অনেক দিন আগে মানুষ কোথায় বাস কত?
১.২ অনেক অনেক দিন আগে মানুষ কোথায় বাস কত?
উত্তরঃ অনেক অনেক দিন আগে মানুষ বনের ধারে গায়ে বাস করত।
১.৩ তখন তাদের কীভাবে দিন কাটত?উত্তরঃ তারা চাষ করে, তির-ধনুক নিয়ে শিকার করে দিন কাটাত।
২. এলােমেলাে বর্ণগুলিকে সাজিয়ে নতুন শব্দ তৈরি করো।
- ম ব স য় স — উত্তরঃ সমবয়স।
- ন ক নে দি অ — উত্তরঃ অনেকদিন।
- ল দেয়া — উত্তরঃ দেয়াল।
- র অ ম ক ন্যা — উত্তরঃ অন্যরকম।
- ম ম ছা ছি — উত্তরঃ ছিমছাম।
উত্তরঃ সমবয়স, অনেকদিন, দেয়াল,
অন্যরকম, ছিমছাম।
৪. ঠিক শব্দটি বেছে নিয়ে বক্যিগুলি আবার লেখো।
৪.১ দেয়ালের ছবিটি এঁকেছিল শিকারি/শিকারির বাবা/ শিকারির ঠাকুরদা/বাঘ)।
উত্তরঃ দেয়ালের ছবিটি এঁকেছিল শিকারির বাবা।
৪.২ অনেক অনেক দিন আগে আমাদের দেশে ছিল (ঘন বন/মরুভূমি/বড়াে বড়াে পাহাড়/বিশাল সমুদ্র)।
উত্তরঃ অনেক অনেক দিন আগে আমাদের দেশে ছিল ঘন বন।
৪.৩ বনের পশুপাখিরা শিকারিকে (ভালােবাসত/ ঘৃণা করত/ ভয় পেত / উপহাস করত)।
উত্তরঃ বনের পশুপাখি শিকারিকে ভয় পেত।
৪.৪ গল্পের বাঘটি ভালাে গান গাইত/ গল্প করত/ ছবি আঁকত / কথা বলত)।
উত্তরঃ গল্পের বাঘটি ভালাে কথা বলত।
৪.৫ শিকারি বাঘকে খেতে দিয়েছিল (গরম দুধ/মাংস/ঠান্ডা জল/চা)।
উত্তরঃ শিকারি বাঘকে খেতে দিয়েছিল ঠান্ডা জল।
৫. বর্ণ বিশ্লেষণ করো।
● অনেকক্ষণ — উঃ অ +ন্ + এ + ক্+অ+ষ্+ণ্+অ
৮. বিপরীতার্থক শব্দ লেখাে :
৯. গল্পটিতে কয়েকটি জোড়া শব্দ আছে। একটি যেমন— ৰনে ৰনে। এমন আরও দুটি জোড়া শব্দ খুঁজে নিয়ে লেখাে:
৩. শূন্যস্থান পূরণ করো :
৩.১ সে ছিল বড়াে সুখের দিন।
৩.২ এমনি করে একদিন এক
বাঘের সঙ্গে তার দেখা হল।
৩.৩ বাঘ বলল , এ আর
এমন কী।
৩.৪ বলল, আমার ঠাকুরদা , মস্ত
শিকারী ছিলেন।
৩.৫. আমার বাবা তিনি , মানুষ
ছাড়া আর কী হবেন।
৪. ঠিক শব্দটি বেছে নিয়ে বক্যিগুলি আবার লেখো।
৪.১ দেয়ালের ছবিটি এঁকেছিল শিকারি/শিকারির বাবা/ শিকারির ঠাকুরদা/বাঘ)।
উত্তরঃ দেয়ালের ছবিটি এঁকেছিল শিকারির বাবা।
৪.২ অনেক অনেক দিন আগে আমাদের দেশে ছিল (ঘন বন/মরুভূমি/বড়াে বড়াে পাহাড়/বিশাল সমুদ্র)।
উত্তরঃ অনেক অনেক দিন আগে আমাদের দেশে ছিল ঘন বন।
৪.৩ বনের পশুপাখিরা শিকারিকে (ভালােবাসত/ ঘৃণা করত/ ভয় পেত / উপহাস করত)।
উত্তরঃ বনের পশুপাখি শিকারিকে ভয় পেত।
৪.৪ গল্পের বাঘটি ভালাে গান গাইত/ গল্প করত/ ছবি আঁকত / কথা বলত)।
উত্তরঃ গল্পের বাঘটি ভালাে কথা বলত।
৪.৫ শিকারি বাঘকে খেতে দিয়েছিল (গরম দুধ/মাংস/ঠান্ডা জল/চা)।
উত্তরঃ শিকারি বাঘকে খেতে দিয়েছিল ঠান্ডা জল।
৫. বর্ণ বিশ্লেষণ করো।
● অনেকক্ষণ — উঃ অ +ন্ + এ + ক্+অ+ষ্+ণ্+অ
● পরিষ্কার — উঃ প্ + অ + র্ + ই +ষ্ + ক্ + আ + র্
● কথাবার্তা — উঃ ক্+অ +থ্+ আ +ব্ + আ +র্ + ত্ + আ
● অন্যরকম — উঃ অ +ন্ + য্ + অ + র্ + অ + ক্ + অ+ম্+অ
● নেকড়ে — উঃ ন্+ এ +ক্ + অ +ড় + এ
৬. অর্থ লেখো :
● আঁধার — উঃ অন্ধকার।
● আপত্তি — উঃ অসম্মতি।
● দাওয়া — উঃ বারান্দা বা বাড়ির সামনের অংশ।
● লােটা — উঃ এক প্রকার পাত্র।
● ডাগর — উঃ বড়ো বড়ো ।
৭. সমার্থক শব্দ লেখাে :
● বিশাল - উঃ বৃহৎ
বা বিস্তীর্ণ।
● বাঘ - উঃ শাদূল।
● মজা - উঃ আনন্দ।
● ছবি - উঃ চিত্র।
● বাবা - উঃ পিতা।
● জল - উঃ বারি।
● বন্ধু- উঃ সখা।
৮. বিপরীতার্থক শব্দ লেখাে :
● অনেক - উঃ সামান্য।
● দিন - উঃ রাত।
● ঘন - উঃ লঘু।
● সুখ - উঃ দুঃখ।
● ঠান্ডা - উঃ গরম।
● মস্ত - উঃ ছােটো।
৯. গল্পটিতে কয়েকটি জোড়া শব্দ আছে। একটি যেমন— ৰনে ৰনে। এমন আরও দুটি জোড়া শব্দ খুঁজে নিয়ে লেখাে:
উত্তরঃ ভয়-ডর। ছিমছাম।
১০. শব্দযুগলের অর্থ পার্থক্য দেখাও:
গাঁ তির বাড়ি জিভ হতাে।
গা তীর বারি জীব হত।
উত্তরঃ গাঁ—গ্রাম। তির—বাণ। জিভ—জিহ্বা। হতাে—করতাে।
১০. শব্দযুগলের অর্থ পার্থক্য দেখাও:
গাঁ তির বাড়ি জিভ হতাে।
গা তীর বারি জীব হত।
উত্তরঃ গাঁ—গ্রাম। তির—বাণ। জিভ—জিহ্বা। হতাে—করতাে।
গা—শরীর।তীর—নদীর ধার। বারি—জল।
হত—মৃত।
১.উত্তরঃ (চক্ষু) মানুষের
একজোড়া চোখ আছে।
২.উত্তরঃ (নজর) তােমার দেখছি
কোনাে বিষয়েই চোখ নেই।
৩.উত্তরঃ (সামনাসামনি) লােকটার
চোখাচোখি হতেই সে মাথা নামিয়ে নিল।
৪.উত্তরঃ (ইশারা) ওরা দুজন চোখে চোখে
কথা বলে নিল।
৫.উত্তরঃ (অবাক) জিনিসটা দেখেই
তার চোখ ধাঁধিয়ে গেল।
১২ . বাক্য রচনা করাে।
● চাষ — চাষিরা মাঠে চাষ
করেন।
● মেঝে — লক্ষ্মীপুজোর
সময় বাড়ির মেঝেতে খুব সুন্দর আলপনা আঁকা হয়।
● আঁকা — দেওয়ালের ছবিটা
আমার নিজের হাতে আঁকা।
● বিরাট — ঘরের পাশে একটা
বিরাট অশ্বত্থাগাছ আছে।
● দেওয়াল — গুহার
দেওয়ালে প্রাচীন কালে রাজারা অনেক কথা লিখে রাখতাে।
১৩. বাক্য ৰাড়াও :
১৩.১ শিকারি জল এনে দিল। (কোথা থেকে, কেমন জল?)।
উত্তরঃ শিকারি পুকুর থেকে ঠান্ডা জল
লােটায় করে এনে দিল।
১৩.২ দুজনে রওনা দিল। (কোথায়?
উত্তরঃ দুজনে বনের পথ ধরে শিকারির বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিল।
১৩.৩ সকালে বেরিয়ে যায়। (কোথা থেকে?)
উত্তরঃ সকালে শিকারি গাঁয়ের ঘর থেকে বেরিয়ে যায়।
১৩.৪ বাঘ হাসল। (কেমন করে?)
উত্তরঃ বাঘ গোঁফের ফাক দিকে মুচকি হাসল।
১৩.৫ দুজনেই বন্ধু হয়ে গেল। (কেমন বন্ধু?)
উত্তরঃ ঐ দুজনেই খুব বন্ধু হয়ে গেল।
উত্তরঃ দুজনে বনের পথ ধরে শিকারির বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিল।
১৩.৩ সকালে বেরিয়ে যায়। (কোথা থেকে?)
উত্তরঃ সকালে শিকারি গাঁয়ের ঘর থেকে বেরিয়ে যায়।
১৩.৪ বাঘ হাসল। (কেমন করে?)
উত্তরঃ বাঘ গোঁফের ফাক দিকে মুচকি হাসল।
১৩.৫ দুজনেই বন্ধু হয়ে গেল। (কেমন বন্ধু?)
উত্তরঃ ঐ দুজনেই খুব বন্ধু হয়ে গেল।
১৪. গল্পের ঘটনাগুলি ক্রমানুসারে সাজিয়ে লেখাে:
১৪.১ শিকারি খুব মজা পেয়েছে।
১৪-২ বাঘ হঠাৎ চোখ ফিরিয়ে ঘরের দেয়ালে একটা হাতে আঁকা ছবি দেখতে পেল।
১৪.৩ বাঘ বলল, ...বন্ধুর বাড়ি যাব তাতে আর আপত্তি কী!
১৪.৪ বাঘ ঘরে ঢুকে মাটির ঠান্ডা মেঝেয় বসে পড়ল।
১৪.৫ বাঘ বলল, ...তা এটা কি মানুষের আঁকা ?
উত্তরঃ ১৪.৩ বাঘ বলল, ...বন্ধুর বাড়ি যাব তাতে আর আপত্তি কী!
১৪.৪ বাঘ ঘরে ঢুকে মাটির ঠান্ডা মেঝেয় বসে পড়ল।
১৪.২ বাঘ হঠাৎ চোখ ফিরিয়ে ঘরের দেয়ালে একটা হাতে আঁকা ছবি
দেখতে পেল।
১৪.১ শিকারি খুব মজা পেয়েছে।
১৪.৫ বাঘ বলল, ...তা এটা কি মানুষের আঁকা?
১৫. সংক্ষেপে উত্তর দাও:
১৫.১ গল্পের শিকারিটি কীভাবে তার দিন কাটাত?
উত্তরঃগল্পের শিকারিটি সকাল থেকে সন্ধে পর্যন্ত বনে বনে শিকারের জন্য ঘুরত। সে তির-ধনুক দিয়ে পাখি শিকার করত। বনেই সে পাখিটাকে রান্না করে খেত। এ ছাড়া গাছ থেকে ফল পেড়ে খেত। এভাবে খুব আনন্দেই তার দিন কাটত।
১৫.২ বনে শিকারির প্রিয় বন্ধুটি কে? তাকে সে একদিন কী প্রস্তাব দিল?
উত্তরঃ বনে শিকারির প্রিয় বন্ধুটি একটি বাঘ। বাঘকে শিকারি একদিন তার বাড়ি যাওয়ার প্রস্তাব দিল।
১৫.৩ উত্তরে তার বন্ধু তাকে কী বলল?
উত্তরঃ উত্তরে তার বন্ধু বাঘ বলেছিল যে তার বাড়ি যাওয়াই যেতে পারে। বন্ধুর বাড়ি যেতে আর আপত্তি কী!
১৫.৪ গল্পে শিকারির বাড়িটি কোথায় ?
উত্তরঃ শিকারির বাড়িটি বনের ধারে একটি গাঁয়ের মধ্যে।
১৫.৫ তার ঘর-বাড়ির চেহারা কেমন?
উত্তরঃ শিকারির ঘর বাড়ি খুব ছিমছাম পরিষ্কার ছিল। ঘরের সামনে ছােটো দাওয়া ছিল। তার ঘরের মেঝে খুব ঠান্ডা ছিল।
১৫.৬ শিকারি তার বাড়িতে প্রিয় বন্ধুর যত্ন কীভাবে করেছিল?১৫.১ গল্পের শিকারিটি কীভাবে তার দিন কাটাত?
উত্তরঃগল্পের শিকারিটি সকাল থেকে সন্ধে পর্যন্ত বনে বনে শিকারের জন্য ঘুরত। সে তির-ধনুক দিয়ে পাখি শিকার করত। বনেই সে পাখিটাকে রান্না করে খেত। এ ছাড়া গাছ থেকে ফল পেড়ে খেত। এভাবে খুব আনন্দেই তার দিন কাটত।
১৫.২ বনে শিকারির প্রিয় বন্ধুটি কে? তাকে সে একদিন কী প্রস্তাব দিল?
উত্তরঃ বনে শিকারির প্রিয় বন্ধুটি একটি বাঘ। বাঘকে শিকারি একদিন তার বাড়ি যাওয়ার প্রস্তাব দিল।
১৫.৩ উত্তরে তার বন্ধু তাকে কী বলল?
উত্তরঃ উত্তরে তার বন্ধু বাঘ বলেছিল যে তার বাড়ি যাওয়াই যেতে পারে। বন্ধুর বাড়ি যেতে আর আপত্তি কী!
১৫.৪ গল্পে শিকারির বাড়িটি কোথায় ?
উত্তরঃ শিকারির বাড়িটি বনের ধারে একটি গাঁয়ের মধ্যে।
১৫.৫ তার ঘর-বাড়ির চেহারা কেমন?
উত্তরঃ শিকারির ঘর বাড়ি খুব ছিমছাম পরিষ্কার ছিল। ঘরের সামনে ছােটো দাওয়া ছিল। তার ঘরের মেঝে খুব ঠান্ডা ছিল।
উত্তরঃ শিকারি তার বন্ধুকে ঘরের ঠান্ডা মেঝেয় বসতে দিয়েছিল। আর লটায় করে পুকুরের ঠান্ডা জল খেতে দিয়েছিল।
১৫.৭ বাঘ হঠাৎ দেয়ালে কীসের ছবি দেখল?
উত্তরঃ বাঘ হঠাৎ দেখল দেয়ালে একজন মানুষের ছবি যে তির-ধনুক নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। তার পায়ের কাছে একটা বড়াে বাঘ শুয়ে আছে।
১৫.৮ শিকারির মজা পাওয়ার কারণ কী?
উত্তরঃ শিকারির ঠাকুরদা একজন মস্ত শিকারি ছিলেন, তিনি বিশাল এক বাঘ মেরেছিলেন। তাই শিকারি মজা পেয়েছিল।
১৫.৯ নিজের ঠাকুরদা সম্পর্কে শিকারি কোন কথা বাঘকে বলল?
উত্তরঃ শিকারির ঠাকুরদা একজন মস্ত শিকারি ছিলেন এবং তিনি বাঘ-নেকড়ে-চিতা কাউকেই ভয় পেতেন না। তিনি এক বিশাল বাঘ মেরে পায়ের তলায় রেখে দিয়েছেন।
১৫.১০ সে ব্যাপারে বাঘ আগ্রহ দেখালাে না কেন?
উত্তরঃ বাঘ শিকারির কথা খুব একটা বিশ্বাস করেনি। তাই সে ব্যাপারে আগ্রহ দেখায়নি।
১৫.১১ বাঘের কোন কথা শুনে শিকারি অবাক হয়েছিল?
উত্তরঃ বাঘ জানতে চেয়েছিল এই ছবিটা কোনাে মানুষে এঁকেছে কিনা তাই শিকারি অবাক হয়েছিল।
১৫.১২ দেয়ালের ছবিটির বিষয় কী ছিল? ছবিটি কোনাে বাঘ আঁকলে, সেটির বিষয় কী হত?
উত্তরঃ দেয়ালের ছবির বিষয় ছিল এক শিকারি একটা মস্ত বাঘ মেরে তার ওপর দাঁড়িয়ে আছে। ছবিটা কোনাে বাঘ আঁকলে তার বিষয় অন্যরকম হত, একটা বাঘ একটি শিকারিকে মেরে তার ওপর দাঁড়িয়ে আছে।
দ্বিতীয় পাঠঃ ‘সারাদিন - সুনির্মল চক্রবর্তী ’
তৃতীয় শ্রেণির বাংলা
প্রশ্ন উত্তর:
১.১ খাতা ছাড়া আর কোথায় কোথায় মানুষকে লিখতে দেখেছ তুমি?
উত্তরঃ খাতা ছাড়া শ্লেট, বাের্ডে মানুষকে লিখতে দেখেছি।
১.২ লেখালেখি ছাড়া খাতায় তুমি আর কী কী করেছ?
উত্তরঃ লেখালেখি ছাড়া খাতা আমি অঙ্ক করেছি, ছবি এঁকেছি।
১.৩ খাতার পৃষ্ঠা দিয়ে কী কী খেলা ছােটোরা খেলতে পারে?
উত্তরঃ খাতার পৃষ্ঠা দিয়ে কাটাকুটি, চোরপুলিশ ইত্যাদি খেলা ছােটোরা খেলতে পারে।
১.৪ ছবি আঁকার খাতা আর লেখার খাতার তফাত কোথায় ?
উত্তরঃ ছবি আঁকার খাতা শুধু সাদা হয়। কিন্তু লেখার খাতা সাদা ও রুলটানা হয়।
১.৫ ছবি আঁকতে সাধারণত কোন্কোন জিনিস কাজে লাগে?
উত্তরঃ ছবি আঁকতে খাতা, পেনসিল, রবার, রং কাজে লাগে।
১.৬ তুমি যেসব ছবি আঁকো, সেগুলাে মূলত কী নিয়ে আঁকা ?
উত্তরঃ আমার আঁকা ছবিগুলি মূলত গাছপালা, বাড়িঘর, আকাশ নিয়ে আঁকা।
১.৭ এলােমেলাে হিজিবিজি ভাবনাকে আঁকা ছাড়া আর কীভাবে প্রকাশ করা যায় ?
উত্তরঃ এলােমেলাে ভাবনাকে লিখে, নাচ, গানের মধ্য দিয়ে প্রকাশ করা যায়।
১.৮ তুমি যখন আরও ছােটো ছিলে, তখনকার একটি খাতা যদি তুমি হঠাৎ খুঁজে পাও, তবে তােমার কেমন লাগবে তা নিজের ভাষায় লেখাে।
উত্তরঃ আমার ছােটোবেলার একটি পাতা খুঁজে পেলে আমার ছােটোবেলার কথা খুব মনে পড়বে। ছােটোবেলার আঁকা, লেখাগুলি আমি দেখে খুব আনন্দ পাবাে।
২. ঠিক বাক্যটির পাশে ☑ এবং ভুলটির পাশে ☒ দাও:
২.১ শিশুটি এই কবিতায় একজন শিল্পী।
২.১ শিশুটি এই কবিতায় একজন শিল্পী।
উত্তরঃ শিশুটি এই কবিতায় একজন শিল্পী। ☒
২.২ সারাদিন শিশুটি প্রকৃতির দিকে তাকিয়ে থাকেন।
২.২ সারাদিন শিশুটি প্রকৃতির দিকে তাকিয়ে থাকেন।
উত্তরঃ সারাদিন শিশুটি প্রকৃতির দিকে তাকিয়ে থাকেন। ☑
২.৩ তার আঁকার বিষয় হাতি, ঘােড়া, গাছ, পাখি ইত্যাদি।
২.৩ তার আঁকার বিষয় হাতি, ঘােড়া, গাছ, পাখি ইত্যাদি।
উত্তরঃ তার আঁকার বিষয় হাতি, ঘােড়া, গাছ, পাখি ইত্যাদি। ☒
২.৪ শিশুটি স্পষ্ট জানে কেন সে ছবি আঁকে।
২.৪ শিশুটি স্পষ্ট জানে কেন সে ছবি আঁকে।
উত্তরঃ শিশুটি স্পষ্ট জানে কেন সে ছবি আঁকে। ☑
২.৫ অনেক ছবি এঁকেও শিশুটির মনে স্বস্তি নেই।
২.৫ অনেক ছবি এঁকেও শিশুটির মনে স্বস্তি নেই।
উত্তরঃ অনেক ছবি এঁকেও শিশুটির মনে স্বস্তি নেই। ☒
৩. ঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখাে :
৩.১ সারাদিন ছবি আঁকতে শিশুটির (ভালাে লাগে/ভালাে লাগে না/বিরক্ত লাগে)।
উত্তরঃ সারাদিন ছবি আঁকতে শিশুটির ভালাে লাগে।
৩.২ শিশুটির আঁকার বিষয় (নানারকম/একরকম/কয়েক রকম)।
উত্তরঃ শিশুটির আঁকার বিষয় নানারকম।
৩.৩ শিশুটির সব ভাবনাই (হিসেবি/বেহিসেবি/নজরকাড়া)।
উত্তরঃ শিশুটির সব ভাবনাই বেহিসেবি।
৩.৪ শিশুটির চিন্তাভাবনা বুঝতে গেলে তার (কথা শুনতে হবে/কবিতা পড়তে হবে/খাতা দেখতে হবে)।
উত্তরঃ শিশুটির চিন্তাভাবনা বুঝতে গেলে তার খাতা দেখতে হবে।
৩.৫ শিশুটি তার খাতাটিকে ছেড়ে (থাকতে চায় থাকতে চায় না/দূরে কোথাও চলে যেতে চায়)।
উত্তরঃ শিশুটি তার খাতাটিকে ছেড়ে থাকতে চায় না।
উত্তরঃ সারাদিন ছবি আঁকতে শিশুটির ভালাে লাগে।
৩.২ শিশুটির আঁকার বিষয় (নানারকম/একরকম/কয়েক রকম)।
উত্তরঃ শিশুটির আঁকার বিষয় নানারকম।
৩.৩ শিশুটির সব ভাবনাই (হিসেবি/বেহিসেবি/নজরকাড়া)।
উত্তরঃ শিশুটির সব ভাবনাই বেহিসেবি।
৩.৪ শিশুটির চিন্তাভাবনা বুঝতে গেলে তার (কথা শুনতে হবে/কবিতা পড়তে হবে/খাতা দেখতে হবে)।
উত্তরঃ শিশুটির চিন্তাভাবনা বুঝতে গেলে তার খাতা দেখতে হবে।
৩.৫ শিশুটি তার খাতাটিকে ছেড়ে (থাকতে চায় থাকতে চায় না/দূরে কোথাও চলে যেতে চায়)।
উত্তরঃ শিশুটি তার খাতাটিকে ছেড়ে থাকতে চায় না।
৪ . শূন্যস্থান পূরণ করাে:
৪.১ উত্তরঃ সারাদিন
ভালাে লাগে
নানা
ছবি আঁকতে
8.২ উত্তরঃ হিজিবিজি ভাবনারা
8.২ উত্তরঃ হিজিবিজি ভাবনারা
মনে
আসে যখনই
8.৩ উত্তরঃ হাতি ঘােড়া গাছ পাখি
আঁকি আমি কত কী
৪.৪ উত্তরঃ এতসব আঁকি তবু
8.৩ উত্তরঃ হাতি ঘােড়া গাছ পাখি
আঁকি আমি কত কী
৪.৪ উত্তরঃ এতসব আঁকি তবু
মনে
ভরে যায় না
8.৫ উত্তরঃ আসলে এ খাতা ছেড়ে
মন যেতে চায় না।
8.৫ উত্তরঃ আসলে এ খাতা ছেড়ে
মন যেতে চায় না।
৫. এলােমেলাে বর্ণগুলিকে সাজিয়ে নতুন শব্দ তৈরি করো :
● জি জি বি হি — উত্তরঃ হিজিবিজি।
● দি রা ন সা — উত্তরঃ সারাদিন।
● খা ম না ন — উত্তরঃ মনখানা।
● এ ব ই স — উত্তরঃ এইসব।
● স আ ল — উত্তরঃ আসল।
৬. বর্ণ বিশ্লেষণ করােঃ
খাতা — উঃ খ্ + আ + ত্ + আ
আঁকি — উঃ আ + ঁ+ ক্ +ই
আঁকতে — উঃ আ + ঁ+ ক্ +অ+ত্+এ
ভাবনারা — উঃ ভ্+আ+ব্+অ+ন্+আ+র্+আ
৭. ‘ক’ ও ‘খ’ স্তম্ভঃ মিলিয়ে লেখো:
৮. নীচের শব্দগুলির যা অর্থ, কবিতাটি থেকে সেই শব্দগুলি বেছে নিয়ে
লেখাে:
● বিচিত্র — উত্তরঃ হিজিবিজি
● বিচিত্র — উত্তরঃ হিজিবিজি
● দিরাত্র — উত্তরঃ সারাদিন
● পৃষ্ঠা — উত্তরঃ খাতা
● চিত্ত — উত্তরঃ মন
● চিত্র — উত্তরঃ ছবি
● গজ — উত্তরঃ হাতি
● অশ্ব — উত্তরঃ ঘােড়া
● পক্ষী — উত্তরঃ পাখি
● বৃক্ষ — উত্তরঃ গাছ
৯. কী বলে লেখো :
● হাতির ডাক বৃংহণ।
● ঘোড়ার ডাক হ্রেষা।
● পাখির ডাক কুজন।
১০. আমি আঁকি : (তুমি, সে , আর তিনি আঁকলেন , কী লিখবে?)
● তুমি আঁক
● সে আঁকে
● তিনি আঁকেন
১১. একের বেশি বোঝানাে হয়েছে, এমন তিনটি শব্দ কবিতা থেকে খুঁজে নিয়ে লেখাে:
● উত্তরঃ নানা
● উত্তরঃ কত
● উত্তরঃ ভাবনারা
১২.শব্দযুগলের অর্থ পার্থক্য দেখাও:
মন — উত্তরঃ চিত্ত/হৃদয়।
মণ — উত্তরঃ পরিমাপের একক।
আসা — উত্তরঃ আগমন।
আশা — উত্তরঃ আকাঙক্ষা।
১৩. 'রয়ে’ ও ‘ভরে’ শব্দ দুটির অন্য ৰূপ লেখো:
উত্তরঃ রয়ে—থেকে এবং ভরে—পূর্ণ হয়ে ৰা ভরতি হয়ে।
১৪. নির্দেশ অনুযায়ী উত্তর দাও:
১৪.১ 'চায়’ শব্দটিকে 'তাকানাে’ ও ‘চাওয়া এই দুটি অর্থে ব্যবহার করে দুটি বাক্য
লেখাে।
উত্তরঃ চায় (তাকানাে)—সে শুধু মিটমিট করে আমার দিকে চায়।
উত্তরঃচায় (চাওয়া)- গণেশ থেকে থেকেই খেতে চায়, একদম রাক্ষস।
১৪.২ 'পাতা’ শব্দটিকে দুটি অর্থে ব্যবহার করে দুটি বাক্য লেখাে :
উত্তরঃচায় (চাওয়া)- গণেশ থেকে থেকেই খেতে চায়, একদম রাক্ষস।
১৪.২ 'পাতা’ শব্দটিকে দুটি অর্থে ব্যবহার করে দুটি বাক্য লেখাে :
উত্তরঃ পাতা (গাছের পাতা)—গাছটায় নতুন কচিকচি পাতা গজিয়েছে।
উত্তরঃ পাতা (বিছিয়ে রাখা)—ঘরের মেঝেতে সুন্দর কার্পেট পাতা আছে।
১৫. বাক্য রচনা করাে:
উত্তরঃ পাতা (বিছিয়ে রাখা)—ঘরের মেঝেতে সুন্দর কার্পেট পাতা আছে।
১৫. বাক্য রচনা করাে:
● সারাদিন — উত্তরঃসারাদিন ধরে আজ বৃষ্টি পড়ছে।
● খাতা — উত্তরঃখাতার পাতায় আমরা লেখালেখি করি।
● হিজিবিজি — উত্তরঃ শিশুরা খাতায় হিজিবিজি
কাটে।
● ছবি — উত্তরঃ এই সুন্দর ছবিটা আমার
আঁকা।
● মন — উত্তরঃ পড়াশােনায় মন থাকা চাই।
১৬. বাক্য ৰাড়াও :
১৬.১ আমি আঁকি। (কী আঁকো ?)
উত্তরঃআমি হাতি, ঘােড়া, গাছ, পাখি আঁকি।
১৬.২ খাতাটায় রয়ে যায়। (কী, কীভাবে?)
১৬.১ আমি আঁকি। (কী আঁকো ?)
উত্তরঃআমি হাতি, ঘােড়া, গাছ, পাখি আঁকি।
১৬.২ খাতাটায় রয়ে যায়। (কী, কীভাবে?)
উত্তরঃ
হিজিবিজি ভাবনাগুলাে খাতাটায় ছবি হয়ে রয়ে যায়।
১৬.৩ ভালাে লাগে নানা ছবি আঁকতে। (কখন?)
১৬.৩ ভালাে লাগে নানা ছবি আঁকতে। (কখন?)
উত্তরঃ সারাদিন ভালাে লাগে নানা ছবি আঁকতে।
১৬.৪ আমি জানি অত কি? (কী জানাে না?)
১৬.৪ আমি জানি অত কি? (কী জানাে না?)
উত্তরঃ কী এসব আঁকি তা আমি জানি না।
১৬.৫ মন যেতে চায় না। (কী ছেড়ে?)
উত্তরঃ ছবির খাতা ছেড়ে আমার মন যেতে চায় না।
১৭. 'সারাদিন’ কবিতার অনুসরণে লেখাে কবির সারাদিন কীভাবে কাটে।
উত্তরঃ কবির একটা ছবির খাতা আছে। কবি সারাদিন ওই খাতায় ছবি আঁকতে ভালােবাসেন। তার মন ওই খাতাতেই আটকে থাকে। সারাদিন ধরে কবির মনে যে হিজিবিজি ভাবনা আসে কবি সেগুলােই ছবি করে খাতায় এঁকে রাখেন।হাতি, ঘােড়া, গাছ, পাখি সবকিছুর ছবিই কবি তার ওই খাতায় এঁকে রাখেন। এত আঁকেন তাও কবির কিছুতেই সাধ মেটে না। তাই ওই খাতাটাই কবির সারাদিনের সঙ্গী।
১৬.৫ মন যেতে চায় না। (কী ছেড়ে?)
উত্তরঃ ছবির খাতা ছেড়ে আমার মন যেতে চায় না।
১৭. 'সারাদিন’ কবিতার অনুসরণে লেখাে কবির সারাদিন কীভাবে কাটে।
উত্তরঃ কবির একটা ছবির খাতা আছে। কবি সারাদিন ওই খাতায় ছবি আঁকতে ভালােবাসেন। তার মন ওই খাতাতেই আটকে থাকে। সারাদিন ধরে কবির মনে যে হিজিবিজি ভাবনা আসে কবি সেগুলােই ছবি করে খাতায় এঁকে রাখেন।হাতি, ঘােড়া, গাছ, পাখি সবকিছুর ছবিই কবি তার ওই খাতায় এঁকে রাখেন। এত আঁকেন তাও কবির কিছুতেই সাধ মেটে না। তাই ওই খাতাটাই কবির সারাদিনের সঙ্গী।