তৃতীয় শ্রেণীর বাংলা পাতাবাহার অনুশীলন সমাধান অধ্যায় ভিত্তিক || Class - (III) Bengali Patabhar All Question Answer
☞ আরো পড়ুন :
✏ হাতে কলমে :
১ . একটি বাক্যে উত্তর দাওঃ
১.১‘নৌকাযাত্রা’ কবিতাটি কার লেখা?
উত্তরঃ 'নৌকাযাত্রা’ কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা।
১.২ কবিতাটি তার কোন বই থেকে নেওয়া হয়েছে?
উত্তরঃ কবিতাটি তার ‘শিশু’ বই থেকে নেওয়া হয়েছে।
১.৩ নৌকাটি কোথায় বাঁধা আছে?
উত্তরঃ নৌকাটি রাজগঞ্জের ঘাটে বাঁধা আছে।
১.৪ নৌকাটিতে কী রয়েছে?
উত্তরঃ নৌকাটিতে বােঝাই-করা পাট রয়েছে।
১.৫ কবিতার শিশুটি ওই নৌকা পেলে কটি পাল ও দাঁড় জুড়ে নেবে?
উত্তরঃ কবিতার শিশুটি ওই নৌকা পেলে ছটি পাল ও একশােটি দাঁড় জুড়ে নেবে।
১.৬ পাল ও দাঁড় নৌকায় কী কী কাজে লাগে?
উত্তরঃ পাল ও দাঁড় নৌকা চালাতে ও গতি বাড়াতে কাজে লাগে।
১.৭ হাট বলতে কী বােঝাে?
উত্তরঃ গ্রামগঞ্জে কোনাে নির্দিষ্ট দিনে নানারকম জিনিস কেনা-বেচা হয়, তাকে হাট বলে।
১.৮ শিশুটি কার নৌকা পেতে চায়?
উত্তরঃ শিশুটি মধু মাঝির নৌকা পেতে চায়।
১.৯ সে নৌকা করে কোথায় যাবে?
উত্তরঃ সে নৌকা করে সাত সমুদ্র তেরাে নদীর পারে যাবে।
১.১০ সে সঙ্গে কাকে কাকে নেবে?
উত্তরঃ সে সঙ্গে আশুকে আর শ্যামকে নেবে।
১.১১ সে তার মাকে কাঁদতে বারণ করেছে কেন?
উত্তরঃ কারণ সে রামের মতাে চোদ্দো বছর বনবাসে যাচ্ছে না।
১.১২ রামকে বনবাসে যেতে হয়েছিল কেন?
উত্তরঃ পিতৃসত্য পালনের জন্য রামকে বনবাসে যেতে হয়েছিল।
১.১৩ রামচন্দ্রের কাহিনি কোন বই পড়লে জানা যায়?
উত্তরঃ রামচন্দ্রের কাহিনি 'রামায়ণ’ মহাকাব্য পড়লে জানা যায়।
১.১৪ রাজপুত্র, সােনা মানিকের কথা কোন ধরনের বইয়ে থাকে?
উত্তরঃ রূপকথার বইতে থাকে।
১.১৫ শিশুটি কী কী নিয়ে যাবে?
উত্তরঃ শিশুটি নৌকা ভরা সােনা মানিক নিয়ে যাবে।
১.১৬ সে কখন নৌকা ছেড়ে দেবে?
উত্তরঃ সে ভােরবেলা নৌকা ছেড়ে দেবে।
১.১৭ দুপুরবেলা তার মা কোথায় থাকবেন?
উত্তরঃ দুপুরবেলা তার মা ঘাটে থাকবেন।
১.১৮ তখন সে কোথায় থাকবে?
উত্তরঃ সে তখন নতুন রাজার দেশে থাকবে।
১.১৯ কোন কোন জায়গা পেরিয়ে শিশুটি যাবে?
উত্তরঃ শিশুটি তিরপুর্ণির ঘাট আর তেপান্তরের মাঠ পেরিয়ে যাবে।
১.২০ সে কখন ফিরে আসবে?
উত্তরঃ সে সন্ধে পার করে ফিরে আসবে।
১.২১ নতুন জায়গা ঘুরে আসার গল্প মাকে কীভাবে শােনাবে সে?
উত্তরঃ মায়ের কোলে বসে সে মাকে গল্প শােনাবে।
২. বাক্য রচনা করােঃ বাঁধা, নৌকা, সমুদ্র, গল্প, মাঝি।
● বাঁধা—আমাদের বাড়ির সামনে গঙ্গার তীরে একটা নৌকো বাঁধা থাকে।
৩. বর্ণ বিশ্লেষণ করােঃ
৬. সমার্থক শব্দ লেখােঃ সােনা, নৌকা, নদী, সমুদ্র, মাঠ
১.১ অভিযানে লেখকের সঙ্গীর নাম কী ?
উত্তরঃ অভিযানে লেখকের সঙ্গীর নাম অ্যালবার্ট জর্জ ডিউক।
২. শূন্যস্থান পূরণ করাে :
২.১ জল কেটে এগিয়ে চলছে আংরে।
২.২ আজ সকাল থেকে একটা কচ্ছপ চলেছে আমাদের পেছনে পেছনে।
২.৩ আবার সেক্সট্যান্ট নিয়ে বসেছে ডিউক।
২.৪ রসগােল্লা খাওয়া যাক।
২.৫ পিঁপড়েকে এখানে আসতে হলে প্রায় ২০০ মাইল সাঁতরে আসতে হবে।
২.৬ হঠাৎ আওয়াজ করে ডিউক ঝাপিয়ে পড়ে জলে।
৪. বাক্য তৈরি করাে :
১ . একটি বাক্যে উত্তর দাওঃ
১.১‘নৌকাযাত্রা’ কবিতাটি কার লেখা?
উত্তরঃ 'নৌকাযাত্রা’ কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা।
১.২ কবিতাটি তার কোন বই থেকে নেওয়া হয়েছে?
উত্তরঃ কবিতাটি তার ‘শিশু’ বই থেকে নেওয়া হয়েছে।
১.৩ নৌকাটি কোথায় বাঁধা আছে?
উত্তরঃ নৌকাটি রাজগঞ্জের ঘাটে বাঁধা আছে।
১.৪ নৌকাটিতে কী রয়েছে?
উত্তরঃ নৌকাটিতে বােঝাই-করা পাট রয়েছে।
১.৫ কবিতার শিশুটি ওই নৌকা পেলে কটি পাল ও দাঁড় জুড়ে নেবে?
উত্তরঃ কবিতার শিশুটি ওই নৌকা পেলে ছটি পাল ও একশােটি দাঁড় জুড়ে নেবে।
১.৬ পাল ও দাঁড় নৌকায় কী কী কাজে লাগে?
উত্তরঃ পাল ও দাঁড় নৌকা চালাতে ও গতি বাড়াতে কাজে লাগে।
১.৭ হাট বলতে কী বােঝাে?
উত্তরঃ গ্রামগঞ্জে কোনাে নির্দিষ্ট দিনে নানারকম জিনিস কেনা-বেচা হয়, তাকে হাট বলে।
১.৮ শিশুটি কার নৌকা পেতে চায়?
উত্তরঃ শিশুটি মধু মাঝির নৌকা পেতে চায়।
১.৯ সে নৌকা করে কোথায় যাবে?
উত্তরঃ সে নৌকা করে সাত সমুদ্র তেরাে নদীর পারে যাবে।
১.১০ সে সঙ্গে কাকে কাকে নেবে?
উত্তরঃ সে সঙ্গে আশুকে আর শ্যামকে নেবে।
১.১১ সে তার মাকে কাঁদতে বারণ করেছে কেন?
উত্তরঃ কারণ সে রামের মতাে চোদ্দো বছর বনবাসে যাচ্ছে না।
১.১২ রামকে বনবাসে যেতে হয়েছিল কেন?
উত্তরঃ পিতৃসত্য পালনের জন্য রামকে বনবাসে যেতে হয়েছিল।
১.১৩ রামচন্দ্রের কাহিনি কোন বই পড়লে জানা যায়?
উত্তরঃ রামচন্দ্রের কাহিনি 'রামায়ণ’ মহাকাব্য পড়লে জানা যায়।
১.১৪ রাজপুত্র, সােনা মানিকের কথা কোন ধরনের বইয়ে থাকে?
উত্তরঃ রূপকথার বইতে থাকে।
১.১৫ শিশুটি কী কী নিয়ে যাবে?
উত্তরঃ শিশুটি নৌকা ভরা সােনা মানিক নিয়ে যাবে।
১.১৬ সে কখন নৌকা ছেড়ে দেবে?
উত্তরঃ সে ভােরবেলা নৌকা ছেড়ে দেবে।
১.১৭ দুপুরবেলা তার মা কোথায় থাকবেন?
উত্তরঃ দুপুরবেলা তার মা ঘাটে থাকবেন।
১.১৮ তখন সে কোথায় থাকবে?
উত্তরঃ সে তখন নতুন রাজার দেশে থাকবে।
১.১৯ কোন কোন জায়গা পেরিয়ে শিশুটি যাবে?
উত্তরঃ শিশুটি তিরপুর্ণির ঘাট আর তেপান্তরের মাঠ পেরিয়ে যাবে।
১.২০ সে কখন ফিরে আসবে?
উত্তরঃ সে সন্ধে পার করে ফিরে আসবে।
১.২১ নতুন জায়গা ঘুরে আসার গল্প মাকে কীভাবে শােনাবে সে?
উত্তরঃ মায়ের কোলে বসে সে মাকে গল্প শােনাবে।
● বাঁধা—আমাদের বাড়ির সামনে গঙ্গার তীরে একটা নৌকো বাঁধা থাকে।
● নৌকা—আমার নৌকা চড়তে ভালাে লাগে।
● সমুদ্র—বকখালিতে গিয়ে আমি সমুদ্রে স্নান করেছি।
● গল্প—রাতে শােবার আগে ঠাকুমা আমায় গল্প শােনায়।
● মাঝি—আমাদের গ্রামের মধু মাঝির নৌকাটা খুব সুন্দর।
৩. বর্ণ বিশ্লেষণ করােঃ
রাজপুত্র, তেপান্তর, রাজগঞ্জ, দুপুরবেলা, পুকুর-ঘাট।
● রাজপুত্র — র্ + আ + জ + অ + প্ + উ + ত্ + র্ + অ
● রাজপুত্র — র্ + আ + জ + অ + প্ + উ + ত্ + র্ + অ
● তেপান্তর — ত্+ এ + প্ + আ + ন্ + ত্ + র + অ
● রাজগঞ্জ — র্ + আ + জ + অ + গ + ঞ্ + জ
● দুপুরবেলা — দ্ + উ + প্ + উ + র + ব্ + এ + ল্+ আ
● পুকুর-ঘাট — প্ + উ + ক্ + উ + র + ঘ্ + আ + ট + অ
৪. বিপরীতার্থক শব্দ লেখো :
বাঁধা, বােঝাই, মিথ্যে, সন্ধে, দেশে
● বাঁধা — খােলা
● বাঁধা — খােলা
● বােঝাই — খালাস
● মিথ্যে — সত্যি
● সন্ধে — সকাল
● দেশে — বিদেশে
৫. অর্থ লেখােঃ দাঁড়, পাল, কোণে, মানিক, পার
● দাঁড় — নৌকা চালানাের একটি অংশ ।
● পাল
— কাপড়ের তৈরি, এটি টাঙিয়ে হাওয়ার সাহায্যে নৌকা চালানাে হয় ।
● কোণে —ঘরের একপ্রান্ত যেখানে দুটি দেওয়াল একত্রিত হয়
● কোণে —ঘরের একপ্রান্ত যেখানে দুটি দেওয়াল একত্রিত হয়
● মানিক — এক জাতীয় রত্ন বিশেষ।
● পার — পেরিয়ে যাওয়া।
৬. সমার্থক শব্দ লেখােঃ সােনা, নৌকা, নদী, সমুদ্র, মাঠ
● সােনা — স্বর্ণ
● নৌকা — ডিঙি
● নদী — তটিনী
● সমুদ্র — সাগর
● মাঠ — প্রান্তর
৭. এলােমেলাে বর্ণগুলিকে সাজিয়ে শব্দ তৈরি করাে :
ত্রপুজরা, রলাদুবেপু, টিরএবাক, পাতেরন্তু, জরাগঞ্জ।
উত্তরঃ রাজপুত্র, দুপুরবেলা, একটিবার, তেপান্তর, রাজগঞ্জ ।
৮. শব্দযুগলের অর্থ পার্থক্য দেখাও:
৮. শব্দযুগলের অর্থ পার্থক্য দেখাও:
● বাধা — প্রতিরােধ
বাঁধা — বাধন
● ছ'টা — ছয়টা
ছটা — কিরণ
● কোণে — প্রান্তে
কনে — বিয়ের পাত্রী
● দেশ — রাষ্ট্র
দ্বেষ — ঘৃণা
● পার — পেরােনাে
পাড় — কিনারা
৯. ‘পাটে’ শব্দটিকে দুটি অর্থে ব্যবহার করে দুটি আলাদা বাক্য রচনা করো।
পাটে — অস্ত যাওয়া : আকাশে মেঘ করলে সূয্যি পাটে যায়।
পাটে — অস্ত যাওয়া : আকাশে মেঘ করলে সূয্যি পাটে যায়।
পাটে — জিনিস : ব্যাগটি পাটে তৈরি।
১০. মুখে বললে কথাগুলি কীভাবে বলবে?
১০.১ আমি কেবল যাব একটি বার
সাত সমুদ্র তেরাে নদীর পার।
উত্তরঃ আমি কেবলমাত্র একবার সাত সমুদ্র তেরাে নদীর পারে যাব।
১০.২ তখন তুমি কেঁদো না মা, যেন
বসে বসে একলা ঘরের কোণে।
উত্তরঃ মা, তুমি যেন তখন একা একা ঘরের কোণে বসে বসে কেঁদো না।
১০.৩ ভােরের বেলা দেব নৌকা ছেড়ে,
১০. মুখে বললে কথাগুলি কীভাবে বলবে?
১০.১ আমি কেবল যাব একটি বার
সাত সমুদ্র তেরাে নদীর পার।
উত্তরঃ আমি কেবলমাত্র একবার সাত সমুদ্র তেরাে নদীর পারে যাব।
১০.২ তখন তুমি কেঁদো না মা, যেন
বসে বসে একলা ঘরের কোণে।
উত্তরঃ মা, তুমি যেন তখন একা একা ঘরের কোণে বসে বসে কেঁদো না।
১০.৩ ভােরের বেলা দেব নৌকা ছেড়ে,
দেখতে দেখতে কোথায় যাব ভেসে।
উত্তরঃ ভােরের বেলা নৌকা ছেড়ে দিয়ে দেখতে দেখতে কোথায় ভেসে যাব।
উত্তরঃ ভােরের বেলা নৌকা ছেড়ে দিয়ে দেখতে দেখতে কোথায় ভেসে যাব।
১১. ঠিক উত্তরটির নীচে দাগ দাও:
১১.১ নৌকার মালিকের নাম (আশু/মধু/শ্যাম)।
১১.২ কবিতার শিশুটি যাবে (নৌকায়/বজরায়/জাহাজে) চড়ে।
১১.১ নৌকার মালিকের নাম (আশু/মধু/শ্যাম)।
১১.২ কবিতার শিশুটি যাবে (নৌকায়/বজরায়/জাহাজে) চড়ে।
১১.৩ তাঁর সঙ্গে যাবে (মাঝি/বন্ধু/মা)।
১১.৪ সে যাবে (একদিনের/তিনমাসের/ চোদ্দো বছরের) জন্য।
১১.৫ সাতসমুদ্র তেরাে নদীর পারে (তেপান্তরের মাঠ/তিরপূর্ণির ঘাটনতুন/ নতুন রাজার দেশ) আছে।
১১.৪ সে যাবে (একদিনের/তিনমাসের/ চোদ্দো বছরের) জন্য।
১১.৫ সাতসমুদ্র তেরাে নদীর পারে (তেপান্তরের মাঠ/তিরপূর্ণির ঘাটনতুন/ নতুন রাজার দেশ) আছে।
১২. নীচের বাক্যগুলির ভাৱ বােঝতে কবিতায় কীভাবে লেখা হয়েছে পাশে পাশে
লেখাে।
২.১ মধু মাঝির নৌকাখানি দূরে রয়েছে।
উত্তরঃ মধু মাঝির ওই যে নৌকাখানি।
২.২ শিশুটি হাটে ঘুরে বেড়িয়ে সময় নষ্ট করবে না।
উত্তরঃ মধু মাঝির ওই যে নৌকাখানি।
২.২ শিশুটি হাটে ঘুরে বেড়িয়ে সময় নষ্ট করবে না।
উত্তরঃ মিথ্যে ঘুরে বেড়াই নাকো হাটে।
২.৩ শিশুটির ভয়, তার মায়ের মন খারাপ হতে পারে।
উত্তরঃ তখন তুমি কেঁদো না মা, যেন।
বসে বসে একলা ঘরের কোণে।
২.৪ শিশুটি কিন্তু একা যাবে না।
উত্তরঃ আশুকে আর শ্যামকে নেব সাথে,
আমরা শুধু যাব মা তিনজনে।
২..৫ সেই দিনই তারা সন্ধ্যার পরে ফিরে আসবে।
উত্তরঃ ফিরে আসতে সন্ধে হয়ে যাবে।
২.৩ শিশুটির ভয়, তার মায়ের মন খারাপ হতে পারে।
উত্তরঃ তখন তুমি কেঁদো না মা, যেন।
বসে বসে একলা ঘরের কোণে।
২.৪ শিশুটি কিন্তু একা যাবে না।
উত্তরঃ আশুকে আর শ্যামকে নেব সাথে,
আমরা শুধু যাব মা তিনজনে।
২..৫ সেই দিনই তারা সন্ধ্যার পরে ফিরে আসবে।
উত্তরঃ ফিরে আসতে সন্ধে হয়ে যাবে।
১৩. ঘটনার ক্রমানুসারে সাজিয়ে লেখােঃ
১৩.১ শিশুটির মনে সাতসমুদ্র তেরাে নদীর পেরিয়ে যাওয়ার সাধ জাগে।
১৩.১ শিশুটির মনে সাতসমুদ্র তেরাে নদীর পেরিয়ে যাওয়ার সাধ জাগে।
উত্তরঃ শিশুটির মনে সাতসমুদ্র তেরাে নদীর পেরিয়ে যাওয়ার সাধ জাগে।
১৩.২ নৌকাট পেলে সে তাতে একশােটা দাড় এঁটে, চারটে পাঁচটা ছটা পাল তুলে দেবে।
উত্তরঃ নৌকোটি পেলে সে তাতে একশােটা দাঁড় এঁটে, চারটে পাঁচটা ছটা পাল তুলে দেবে।
১৩.৩ ফিরে এসে সে তার মাকে গল্প শােনাবে।
উত্তরঃ ফিরে এসে সে তার মাকে গল্প শােনাবে।
১৩.৪ মধুমাঝির নৌকাখানি পাটে বােঝাই হয়ে রাজগঞ্জের ঘাটে বাঁধা আছে।
উত্তরঃ মধুমাঝির নৌকাখানি পাটে বােঝাই হয়ে রাজগঞ্জের ঘাটে বাঁধা আছে।
১৩.৫ ভােরের বেলা সে তার নৌকা ছেড়ে দেবে।
উত্তরঃ ভােরের বেলা সে তার নৌকা ছেড়ে দেবে।
১৩.২ নৌকাট পেলে সে তাতে একশােটা দাড় এঁটে, চারটে পাঁচটা ছটা পাল তুলে দেবে।
উত্তরঃ নৌকোটি পেলে সে তাতে একশােটা দাঁড় এঁটে, চারটে পাঁচটা ছটা পাল তুলে দেবে।
১৩.৩ ফিরে এসে সে তার মাকে গল্প শােনাবে।
উত্তরঃ ফিরে এসে সে তার মাকে গল্প শােনাবে।
১৩.৪ মধুমাঝির নৌকাখানি পাটে বােঝাই হয়ে রাজগঞ্জের ঘাটে বাঁধা আছে।
উত্তরঃ মধুমাঝির নৌকাখানি পাটে বােঝাই হয়ে রাজগঞ্জের ঘাটে বাঁধা আছে।
১৩.৫ ভােরের বেলা সে তার নৌকা ছেড়ে দেবে।
উত্তরঃ ভােরের বেলা সে তার নৌকা ছেড়ে দেবে।
১৪. বাক্য বাড়াও :
১৪.১ মধু মাঝির নৌকা। (কেমন নৌকা?)
১৪.১ মধু মাঝির নৌকা। (কেমন নৌকা?)
উত্তরঃ নৌকাটি ঘাটে আটকানাে, পাট বােঝাই করা।
১৪.২ পাল তুলে দিই৷ (কীসে? কটা?)
উত্তরঃ নৌকাতে চারটে পাঁচটা ছটা পাল তুলে দিই।
১৪.৩ আমি যাব। (কোথায়? কীভাবে?)
উত্তরঃ আমি নৌকা চেপে সাত সমুদ্র তেরাে নদীর পারে যাব।
১৪.৪ ফিরে আসতে সন্ধে হয়ে যাবে। (কোথা থেকে?)
১৪.২ পাল তুলে দিই৷ (কীসে? কটা?)
উত্তরঃ নৌকাতে চারটে পাঁচটা ছটা পাল তুলে দিই।
১৪.৩ আমি যাব। (কোথায়? কীভাবে?)
উত্তরঃ আমি নৌকা চেপে সাত সমুদ্র তেরাে নদীর পারে যাব।
১৪.৪ ফিরে আসতে সন্ধে হয়ে যাবে। (কোথা থেকে?)
উত্তরঃ নতুন রাজার দেশ থেকে ফিরে আসতে সন্ধে হয়ে যাবে।
১৪.৫ গল্প বলব। (কীসের গল্প?)
উত্তরঃ ফিরে এসে নতুন রাজার দেশের গল্প বলব।
১৪.৫ গল্প বলব। (কীসের গল্প?)
উত্তরঃ ফিরে এসে নতুন রাজার দেশের গল্প বলব।
১৫. কবিতার শিশুটিকে মধু মাঝির নৌকাটি দেওয়া হলে সে কী করবে তা কবিতাটি
পড়ে তোমার নিজের ভাষায় অটি-দশটি বাক্যে লেখো।
উত্তরঃ নৌকাটি পেলে প্রথমে তাতে একশােটা দাঁড় আঁটব আর চারটে পাঁচটা ছটা পাল তুলে দেব। তারপর সাত সমুদ্র আর তেরাে নদী দেখার জন্য বেড়িয়ে পড়ব। মাকে কাঁদতে বারণ করব কারণ আমি রামচন্দ্রের মতাে চোদ্দো বছরের বনবাসে যাচ্ছি না। আমি রাজপুত্রের মতাে সােনা-মানিক নিয়ে যাব। বন্ধু আশু আর শ্যামকে সঙ্গে নেব। ভােরবেলা নৌকা ছেড়ে দেব যাতে অনেক দূর যেতে পারি, নতুন রাজার দেশে যাব। তিরপুর্ণির ঘাট, তেপান্তরের মাঠ পেরিয়ে তারপর সন্ধে পার করে ঘরে ফিরব। ঘরে ফিরে মার কোলে বসে মাকে সারাদিনের গল্প শােনাব।
উত্তরঃ নৌকাটি পেলে প্রথমে তাতে একশােটা দাঁড় আঁটব আর চারটে পাঁচটা ছটা পাল তুলে দেব। তারপর সাত সমুদ্র আর তেরাে নদী দেখার জন্য বেড়িয়ে পড়ব। মাকে কাঁদতে বারণ করব কারণ আমি রামচন্দ্রের মতাে চোদ্দো বছরের বনবাসে যাচ্ছি না। আমি রাজপুত্রের মতাে সােনা-মানিক নিয়ে যাব। বন্ধু আশু আর শ্যামকে সঙ্গে নেব। ভােরবেলা নৌকা ছেড়ে দেব যাতে অনেক দূর যেতে পারি, নতুন রাজার দেশে যাব। তিরপুর্ণির ঘাট, তেপান্তরের মাঠ পেরিয়ে তারপর সন্ধে পার করে ঘরে ফিরব। ঘরে ফিরে মার কোলে বসে মাকে সারাদিনের গল্প শােনাব।
১৬. ৰন্ধুদের সঙ্গে তোমার হয়তো কোথাও একদিনের জন্য বেড়াতে যেতে ইচ্ছে করেছে।
সেকথা তুমি তোমার অভিভাবক/অভিভাবিকাকে কীভাবে জানাবে, তা পাঁচটি বাক্যে
লেখো।
উত্তরঃ বাবা, আমার বন্ধুরা সবাই বলছিল একদিন সকলে মিলে ঘুরতে যাবে। কোনাে একটা ছুটির দিন দেখেই যাওয়া হবে। সকালে গিয়ে সন্ধের মধ্যেই ফিরে আসব। আমি কি তাহলে ওদের সঙ্গে যাবাে?
উত্তরঃ বাবা, আমার বন্ধুরা সবাই বলছিল একদিন সকলে মিলে ঘুরতে যাবে। কোনাে একটা ছুটির দিন দেখেই যাওয়া হবে। সকালে গিয়ে সন্ধের মধ্যেই ফিরে আসব। আমি কি তাহলে ওদের সঙ্গে যাবাে?
✏ হাতে কলমে :
১ . একটি বাক্যে উত্তর দাওঃ১.১ অভিযানে লেখকের সঙ্গীর নাম কী ?
উত্তরঃ অভিযানে লেখকের সঙ্গীর নাম অ্যালবার্ট জর্জ ডিউক।
১.২ অভিযানের নৌকোটির নাম কী। ?
উত্তরঃ অভিযানের নৌকোটির নাম কনৌজি আংরে।
১.৩ নৌকোটি কোন মহাসাগরের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল?
উত্তরঃ অভিযানের নৌকোটির নাম কনৌজি আংরে।
১.৩ নৌকোটি কোন মহাসাগরের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল?
উত্তরঃ নৌকোটি ভারত মহাসাগরের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল।
১.৪ লেখকের অভিযানের গন্তব্যস্থল কোথায় ছিল?
১.৪ লেখকের অভিযানের গন্তব্যস্থল কোথায় ছিল?
উত্তরঃ লেখকের অভিযানের গন্তব্যস্থল ছিল আন্দামান।
১.৫ ডিউক হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়েছিল কেন ?
উত্তরঃ ডিউক হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়েছিল কারণ লেখক যখন কচ্ছপটাকে টর্চের ব্যাটারি ছুঁড়ে মেরেছিল,তখনকচ্ছপটা আদর করছে ভেবে এগিয়ে এসেছিল।
১.৬ দুপুরবেলা মাছের সঙ্গে কার লড়াই চলছিল ?
১.৫ ডিউক হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়েছিল কেন ?
উত্তরঃ ডিউক হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়েছিল কারণ লেখক যখন কচ্ছপটাকে টর্চের ব্যাটারি ছুঁড়ে মেরেছিল,তখনকচ্ছপটা আদর করছে ভেবে এগিয়ে এসেছিল।
১.৬ দুপুরবেলা মাছের সঙ্গে কার লড়াই চলছিল ?
উত্তরঃ দুপুরবেলা মাছের সঙ্গে কচ্ছপের লড়াই চলছিল।
১.৭ আংরের চারধারে যে চিড়িয়াখানা তৈরি হয়েছিল তাতে কারা ছিল সবচেয়ে দর্শনীয় বস্তু?
উত্তরঃ আংরের চারধারে যে চিড়িয়াখানা তৈরি হয়েছিল তাতে সবচেয়ে দর্শনীয় বস্তু ছিল নানা রঙের মাছেরা।
১.৭ আংরের চারধারে যে চিড়িয়াখানা তৈরি হয়েছিল তাতে কারা ছিল সবচেয়ে দর্শনীয় বস্তু?
উত্তরঃ আংরের চারধারে যে চিড়িয়াখানা তৈরি হয়েছিল তাতে সবচেয়ে দর্শনীয় বস্তু ছিল নানা রঙের মাছেরা।
২. শূন্যস্থান পূরণ করাে :
২.১ জল কেটে এগিয়ে চলছে আংরে।
২.২ আজ সকাল থেকে একটা কচ্ছপ চলেছে আমাদের পেছনে পেছনে।
২.৩ আবার সেক্সট্যান্ট নিয়ে বসেছে ডিউক।
২.৪ রসগােল্লা খাওয়া যাক।
২.৫ পিঁপড়েকে এখানে আসতে হলে প্রায় ২০০ মাইল সাঁতরে আসতে হবে।
২.৬ হঠাৎ আওয়াজ করে ডিউক ঝাপিয়ে পড়ে জলে।
৩. টীকা লেখাে :
সেক্সট্যান্ট, কনৌজি আংরে, চিড়িয়াখানা, রসগােল্লা, অভিযান।
● সেক্সট্যান্ট — এটি একটি যন্ত্র, যা সূর্য ও অন্যান্য দিক নির্ণয়ের জন্য নক্ষত্রের কৌণিক উচ্চতা মাপতে ব্যবহার করা হয়। এটি অভিযাত্রীদের কাছে একটি গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র।
● কনৌজি আংরে — ১৯৬৯ সালের ১ ফেব্রুয়ারি লেখক এবং ডিউক একটা ডিঙি নৌকা করে আন্দা মানের অভিমুখে যাত্রা করেছিল। তার নাম ছিল কনৌজি আংরে।
● চিড়িয়াখানা — চিড়িয়াখানা হল যেখানে বিভিন্ন পশু, পাখিদের রাখা হয়। এখানে বাঘ, সিংহের মতাে হিংস্র পশু, আবার কুমিরের মতাে জলজ পশু, সাপ, পাখিদের বিশেষ ঘরে রাখা হয়। চিড়িয়াখানায় বিভিন্ন দুর্লভ পশুপাখিদেরও রাখা হয়। মানুষেরা এখানে এসে এদের দেখে আনন্দ লাভ করে। যেমন—আলিপুর চিড়িয়াখানা।
● রসগােল্লা — রসগােল্লা একধরনের রসালাে মিষ্টি। এটি ছানা দিয়ে তৈরি হয়। এটি আকৃতিতে গােলাকার খুব সুস্বাদু। বাঙালিদের মধ্যে রসগােল্লা খুবই বিখ্যাত।
● অভিযান — অভিযান বলতে বােঝায় কোনাে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে যাত্রা করা। তবে অবশ্যই এই গন্তব্যকে একটু অসাধারণ বা অজানা হতে হবে। অভিযানে সর্বদা রােমাঞ থাকে। অভিযান এক বা একাধিক জন মিলে করা যায়।
● সেক্সট্যান্ট — এটি একটি যন্ত্র, যা সূর্য ও অন্যান্য দিক নির্ণয়ের জন্য নক্ষত্রের কৌণিক উচ্চতা মাপতে ব্যবহার করা হয়। এটি অভিযাত্রীদের কাছে একটি গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র।
● কনৌজি আংরে — ১৯৬৯ সালের ১ ফেব্রুয়ারি লেখক এবং ডিউক একটা ডিঙি নৌকা করে আন্দা মানের অভিমুখে যাত্রা করেছিল। তার নাম ছিল কনৌজি আংরে।
● চিড়িয়াখানা — চিড়িয়াখানা হল যেখানে বিভিন্ন পশু, পাখিদের রাখা হয়। এখানে বাঘ, সিংহের মতাে হিংস্র পশু, আবার কুমিরের মতাে জলজ পশু, সাপ, পাখিদের বিশেষ ঘরে রাখা হয়। চিড়িয়াখানায় বিভিন্ন দুর্লভ পশুপাখিদেরও রাখা হয়। মানুষেরা এখানে এসে এদের দেখে আনন্দ লাভ করে। যেমন—আলিপুর চিড়িয়াখানা।
● রসগােল্লা — রসগােল্লা একধরনের রসালাে মিষ্টি। এটি ছানা দিয়ে তৈরি হয়। এটি আকৃতিতে গােলাকার খুব সুস্বাদু। বাঙালিদের মধ্যে রসগােল্লা খুবই বিখ্যাত।
● অভিযান — অভিযান বলতে বােঝায় কোনাে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে যাত্রা করা। তবে অবশ্যই এই গন্তব্যকে একটু অসাধারণ বা অজানা হতে হবে। অভিযানে সর্বদা রােমাঞ থাকে। অভিযান এক বা একাধিক জন মিলে করা যায়।
৪. বাক্য তৈরি করাে :
সমুদ্র, কচ্ছপ, নৌকো, পিঁপড়ে, সাঁতার, ঘুড়ি।
● সমুদ্র — আমাদের দেশের তিনদিক ঘিরে আছে সমুদ্র।
● সমুদ্র — আমাদের দেশের তিনদিক ঘিরে আছে সমুদ্র।
● কচ্ছপ — কচ্ছপ খুব ধীরে ধীরে চলাফেরা করে।
● নৌকো — নৌকোয় চেপে নদীতে ঘুরতে খুব মজা লাগে।
● নৌকো — নৌকোয় চেপে নদীতে ঘুরতে খুব মজা লাগে।
● পিঁপড়ে — পিঁপড়ে খুবই ক্ষুদ্র প্রাণী।
● সাঁতার —
সাঁতার কাটতে ভালােবাসি।
● ঘুড়ি —
বিশ্বকর্মা পুজোর দিন সারা আকাশ ঘুড়িতে ছেয়ে থাকে।
৫. বিপরীতার্থক শব্দটি লেখাে :
বিরাট, পেছনে, বন্ধ, ঠিক, দিন।
● বিরাট — ক্ষুদ্র।
● বিরাট — ক্ষুদ্র।
● পেছনে — সামনে।
● বন্ধ — খােলা।
● ঠিক — ভুল।
● দিন — রাত।
৬. নির্দেশ অনুসারে উত্তর দাও:
৬.১ মনে করাে, নৌকা চেপে তুমি কোথাও বেড়াতে গেছ — যাওয়ার সময় যা যা দেখতে পাবে, তা লেখাে।
উত্তরঃ নৌকা করে বেড়াতে গেলে জলের মাছ, পানকৌড়ি, বক দেখতে পাবো। এ ছাড়া নদীর বুকের চড়াও দেখতে পাবাে। তা ছাড়া নদী তীরের গাছপালা, পরিবেশ দেখতে পাবাে।
৬.২ ভারতবর্ষের মানচিত্রে আন্দামান-নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, কলকাতা, বঙ্গোপসাগর ও ভারত মহাসাগর—এদের অবস্থান শিক্ষিকা/শিক্ষক মহাশয়ের কাছ থেকে দেখে জেনে নাও।
উত্তরঃ ভারতবর্ষের পূর্বদিকে বঙ্গোপসাগরে আন্দামান-নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ অবস্থিত। কলকাতা পূর্বদিকে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দক্ষিণভাগে অবস্থিত। এ ছাড়া ভারতবর্ষের পূর্বদিকে বঙ্গোপসাগর এবং দক্ষিণদিকে ভারত মহাসাগর অবস্থিত।
৬.৩ অভিযান কাকে বলে? শিক্ষিকা/ শিক্ষক মহাশয়ের কাছ থেকে যে-কোনাে একটি পর্বতশৃঙ্গে অভিযান বা একটি মহাকাশ অভিযানের গল্প জেনে নিয়ে, সে সম্পর্কে চার-পাঁচটি বাক্য লেখাে।
উত্তরঃ অভিযান হল অজানা বা দুর্গম গন্তব্যের উদ্দেশ্যে রােমাঞকর যাত্রা। এই অভিযানে এক বা একাধিক মানুষ থাকতে পারে। এটা সাধারণত দীর্ঘদিনের হয়। প্রথম এভারেস্ট অভিযান : এডমণ্ড হিলারি ও তেনজিং নােরগে ১৯৫৩ সালে এভারেস্ট শৃঙ্গ জয়ের জন্য ব্রিটিশ অভিযাত্রী দলের সদস্য ছিলেন। কলােনেল জন হান্ট এই অভিযানের নেতা ছিলেন। এই দলে এগারো জনের মধ্যে মাত্র চারজন মনােনীত হয়েছিলেন। হান্ট এদের দুটি দলে ভাগ করেন, যার প্রথম দলে ছিলেন টম বােরডিলন ও চার্লস
ইভান্স এবং দ্বিতীয় দলে ছিলেন এডমন্ড হিলারি ও তেনজিং নােরগে। প্রথম দল ১৯৫৩ সালের ২৬ মে রওনা দেন। কিন্তু খারাপ আবহাওয়ার জন্য তারা বাধ্য হয়ে ফিরে আসেন। ১৯৫৩ সালের ২৯ মে ভাের চারটে হিলারি ও নােরগে এভারেস্ট শৃঙ্গে পৌঁছান। তারা মাত্র ১৫ মিনিট শৃঙ্গে ছিলেন কারণ, স্বল্প অক্সিজেন সরবরাহ। তারা অনেক ছবি তােলেন ও ঈশ্বরকে খাবার দেন। এরপর তারা ফিরে আসেন।
৬.১ মনে করাে, নৌকা চেপে তুমি কোথাও বেড়াতে গেছ — যাওয়ার সময় যা যা দেখতে পাবে, তা লেখাে।
উত্তরঃ নৌকা করে বেড়াতে গেলে জলের মাছ, পানকৌড়ি, বক দেখতে পাবো। এ ছাড়া নদীর বুকের চড়াও দেখতে পাবাে। তা ছাড়া নদী তীরের গাছপালা, পরিবেশ দেখতে পাবাে।
৬.২ ভারতবর্ষের মানচিত্রে আন্দামান-নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, কলকাতা, বঙ্গোপসাগর ও ভারত মহাসাগর—এদের অবস্থান শিক্ষিকা/শিক্ষক মহাশয়ের কাছ থেকে দেখে জেনে নাও।
উত্তরঃ ভারতবর্ষের পূর্বদিকে বঙ্গোপসাগরে আন্দামান-নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ অবস্থিত। কলকাতা পূর্বদিকে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দক্ষিণভাগে অবস্থিত। এ ছাড়া ভারতবর্ষের পূর্বদিকে বঙ্গোপসাগর এবং দক্ষিণদিকে ভারত মহাসাগর অবস্থিত।
৬.৩ অভিযান কাকে বলে? শিক্ষিকা/ শিক্ষক মহাশয়ের কাছ থেকে যে-কোনাে একটি পর্বতশৃঙ্গে অভিযান বা একটি মহাকাশ অভিযানের গল্প জেনে নিয়ে, সে সম্পর্কে চার-পাঁচটি বাক্য লেখাে।
উত্তরঃ অভিযান হল অজানা বা দুর্গম গন্তব্যের উদ্দেশ্যে রােমাঞকর যাত্রা। এই অভিযানে এক বা একাধিক মানুষ থাকতে পারে। এটা সাধারণত দীর্ঘদিনের হয়। প্রথম এভারেস্ট অভিযান : এডমণ্ড হিলারি ও তেনজিং নােরগে ১৯৫৩ সালে এভারেস্ট শৃঙ্গ জয়ের জন্য ব্রিটিশ অভিযাত্রী দলের সদস্য ছিলেন। কলােনেল জন হান্ট এই অভিযানের নেতা ছিলেন। এই দলে এগারো জনের মধ্যে মাত্র চারজন মনােনীত হয়েছিলেন। হান্ট এদের দুটি দলে ভাগ করেন, যার প্রথম দলে ছিলেন টম বােরডিলন ও চার্লস
ইভান্স এবং দ্বিতীয় দলে ছিলেন এডমন্ড হিলারি ও তেনজিং নােরগে। প্রথম দল ১৯৫৩ সালের ২৬ মে রওনা দেন। কিন্তু খারাপ আবহাওয়ার জন্য তারা বাধ্য হয়ে ফিরে আসেন। ১৯৫৩ সালের ২৯ মে ভাের চারটে হিলারি ও নােরগে এভারেস্ট শৃঙ্গে পৌঁছান। তারা মাত্র ১৫ মিনিট শৃঙ্গে ছিলেন কারণ, স্বল্প অক্সিজেন সরবরাহ। তারা অনেক ছবি তােলেন ও ঈশ্বরকে খাবার দেন। এরপর তারা ফিরে আসেন।
৬.৪ পাঁচটি সামুদ্রিক প্রাণীর নাম লেখাে।
উত্তরঃ পাঁচটি সামুদ্রিক প্রাণী হল - হাঙর, নীল তিমি, শুশুক, জেলি ফিস এবং অক্টোপাস।
উত্তরঃ পাঁচটি সামুদ্রিক প্রাণী হল - হাঙর, নীল তিমি, শুশুক, জেলি ফিস এবং অক্টোপাস।
✏ হাতে কলমে :
১ . একটি বাক্যে উত্তর দাওঃ
১.১ পর্যটন করেন যিনি তাকে কী বলা হয় ?
উত্তরঃ পর্যটন করেন যিনি তাকে পর্যটক বলা হয়।
১.২ 'ভ্রমণ’ শব্দটির অর্থ লেখাে।
উত্তরঃ ভ্রমণ শব্দের অর্থ কোথাও ঘুরতে যাওয়া বা বেড়াতে যাওয়া।
১.৩ বাদকশান, মােম্বাসা, সান্টা ফে, শ্যামবাজার—এই জায়গাগুলাে কোথায়?
১ . একটি বাক্যে উত্তর দাওঃ
১.১ পর্যটন করেন যিনি তাকে কী বলা হয় ?
উত্তরঃ পর্যটন করেন যিনি তাকে পর্যটক বলা হয়।
১.২ 'ভ্রমণ’ শব্দটির অর্থ লেখাে।
উত্তরঃ ভ্রমণ শব্দের অর্থ কোথাও ঘুরতে যাওয়া বা বেড়াতে যাওয়া।
১.৩ বাদকশান, মােম্বাসা, সান্টা ফে, শ্যামবাজার—এই জায়গাগুলাে কোথায়?
উত্তরঃ বাদকশান—উত্তর-পূর্ব আফগানিস্থান ও দক্ষিণ-পূর্ব তাজাকিস্থানের অংশ
বিশেষ অবস্থিত। মােম্বাসা—কেনিয়া দেশে অবস্থিত।
সান্টা ফে—মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকোতে
অবস্থিত।শ্যামবাজার—উত্তর কলকাতায় অবস্থিত।
১.৪ কেষ্ট, বিষ্ণু, মহেশ্বর নামগুলাে কবিতায় কী অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে?
উত্তরঃ কেষ্ট, বিষ্ণু, মহেশ্বর পর্যটকদের নাম হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।
১.৫ কবিতায় লােকটির মনে বেড়ানাের শখ জাগল কেন?
উত্তরঃ লােকটির পরিচিত কেষ্ট, বিষ্ণু, মহেশবাবুরা পর্যটনে বেরিয়েছেন। তা দেখে লােকটিরও বেড়ানাের শখ জাগল।
১.৬ যারা পর্যটনে বেরিয়েছেন তাদের হাবভাব, সাজপােশাক, চলাফেরা কীভাবে কবিতাটিতে ধরা পড়েছে?
উত্তরঃ যারা পর্যটনে বেরিয়েছেন তাদের মধ্যে কেষ্টবাবু মাথায় মস্তু পাগড়ি পরেছেন। বিষ্ণুবাবু সিংহের মতাে দ্রুত পায়ে পর্যটনে যাচ্ছেন। আবার, মহেশ দাস ভরদুপুরে ধুলাে উড়িয়ে পর্যটনে চলেছেন।
১.৭ সাধারণত মানুষজন কখন বেড়াতে বেরােন?
উত্তরঃ সাধারণত মানুষজন ছুটিতে বেড়াতে যায়। যেমন—পুজার ছুটি, গরমের ছুটি, শীতের ছুটি ইত্যাদি।
১.৮ মানুষের বেড়ানাের ইচ্ছা হয় কেন?
উত্তরঃ অজানা, অদেখা জিনিস তথা প্রদেশ দেখতে মানুষের ইচ্ছা হয়। এ ছাড়া প্রতিদিনের একঘেয়েমি জীবন থেকে স্বস্তি পেতেও মানুষের বেড়ানাের ইচ্ছা হয়।
১.৪ কেষ্ট, বিষ্ণু, মহেশ্বর নামগুলাে কবিতায় কী অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে?
উত্তরঃ কেষ্ট, বিষ্ণু, মহেশ্বর পর্যটকদের নাম হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।
১.৫ কবিতায় লােকটির মনে বেড়ানাের শখ জাগল কেন?
উত্তরঃ লােকটির পরিচিত কেষ্ট, বিষ্ণু, মহেশবাবুরা পর্যটনে বেরিয়েছেন। তা দেখে লােকটিরও বেড়ানাের শখ জাগল।
১.৬ যারা পর্যটনে বেরিয়েছেন তাদের হাবভাব, সাজপােশাক, চলাফেরা কীভাবে কবিতাটিতে ধরা পড়েছে?
উত্তরঃ যারা পর্যটনে বেরিয়েছেন তাদের মধ্যে কেষ্টবাবু মাথায় মস্তু পাগড়ি পরেছেন। বিষ্ণুবাবু সিংহের মতাে দ্রুত পায়ে পর্যটনে যাচ্ছেন। আবার, মহেশ দাস ভরদুপুরে ধুলাে উড়িয়ে পর্যটনে চলেছেন।
১.৭ সাধারণত মানুষজন কখন বেড়াতে বেরােন?
উত্তরঃ সাধারণত মানুষজন ছুটিতে বেড়াতে যায়। যেমন—পুজার ছুটি, গরমের ছুটি, শীতের ছুটি ইত্যাদি।
১.৮ মানুষের বেড়ানাের ইচ্ছা হয় কেন?
উত্তরঃ অজানা, অদেখা জিনিস তথা প্রদেশ দেখতে মানুষের ইচ্ছা হয়। এ ছাড়া প্রতিদিনের একঘেয়েমি জীবন থেকে স্বস্তি পেতেও মানুষের বেড়ানাের ইচ্ছা হয়।