Class III Bengali Patabhar Answer Set
তৃতীয় শ্রেণীর বাংলা পাতাবাহার প্রশ্ন ও উত্তর
অধ্যায়ঃ - চতুর্থ পাঠ নদীর তীরে একা
🖋 হাতে কলমে :
১ . নির্দেশ অনুসারে উত্তর দাওঃ
১.১ প্রকৃতি বলতে কী বােঝাে?
উত্তরঃ আমাদের চারপাশের গাছপালা, পশুপাখি, মানুষজন, নদী, নালা, খাল-বিল এই সবকে প্রকৃতি বলা হয়।
১.২ প্রকৃতি যে উপাদান বা জিনিসগুলি নিয়ে গড়ে ওঠে তার কয়েকটি নীচে দেওয়া হল। কয়েকটি নিজে লেখাে। একজন প্রকৃতি পড়ুয়া হিসেবে তুমি এর কোন কোন উপাদান পর্যবেক্ষণ করে কী কী জেনেছ আর শিখেছ, তা লেখাে। উত্তর করে দেওয়া আছে
১ . নির্দেশ অনুসারে উত্তর দাওঃ
১.১ প্রকৃতি বলতে কী বােঝাে?
উত্তরঃ আমাদের চারপাশের গাছপালা, পশুপাখি, মানুষজন, নদী, নালা, খাল-বিল এই সবকে প্রকৃতি বলা হয়।
১.২ প্রকৃতি যে উপাদান বা জিনিসগুলি নিয়ে গড়ে ওঠে তার কয়েকটি নীচে দেওয়া হল। কয়েকটি নিজে লেখাে। একজন প্রকৃতি পড়ুয়া হিসেবে তুমি এর কোন কোন উপাদান পর্যবেক্ষণ করে কী কী জেনেছ আর শিখেছ, তা লেখাে। উত্তর করে দেওয়া আছে
উপাদান | কী কী জানি আর শিখি |
---|---|
গাছপালা | গাছপালা অক্সিজেন দেয়, ঠাণ্ডা বাতাস দেয়, পাখি, পােকামাকড় প্রভৃতিকে আশ্রয় দেয়। গ্রীষ্মকালে ছায়া দেয়। ফল-ফুল প্রভৃতি দেয় অনেক ক্ষেত্রে বড়ো গাছ ছােটো গাছকে আশ্রয় দেয়। গাছের থেকে আমরা কাঠ, জ্বালানি পাই। |
বাতাস | বাতাস বা হাওয়া ছাড়া কোনাে প্রাণী বাঁচতে পারে না। বাতাস চোখে দেখা যায় না, অনুভব করা যায়। বাতাসের গতি হঠাৎ জোরে হলে তাকে আমরা ঝড় বলি। বাতাসে গাছের ডালপালা নড়ে আবার ভেঙেও পড়ে। গ্রীষ্মকালে দক্ষিণ দিক থেকে এবং শীতকালে উত্তর দিক থেকে বাতাস প্রবাহিত হয়। |
পাহাড় - পর্বত | মাটি থেকে অনেক উঁচু স্থানকে পাহাড় বলে। পাহাড়ের থেকে উঁচু স্থানকে বলে পর্বত। এগুলি পাহাড়-পর্বত মুলত পাথর দিয়ে তৈরি হয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এর ওপর জল থাকে। আর প্রায় সব নদীই এগুলির ওপর থেকে উৎপত্তি হয়। |
নদী | নদী থেকে আমরা সাধারণত জল, মাছ, কাঁকড়া প্রভৃতি পেয়ে থাকি। নদীতে শামুক, গেড়ি, গুগলি প্রভৃতি দেখতে পাই। নদীর চড়ায়, তীরে প্রভৃতি স্থানে নানারকম পাখি দেখি। এ ছাড়া নদী থেকে জোয়ার-ভাটা, পলির স্তর, বাঁধ প্রভৃতি জানাতে পারি। |
খােলা মাঠ | খােলামাঠে দেখা যায় নানা ধরনের পােকা, কেঁচো, কেন্নো। নানা পাখি, মাঠে থাকা ছােটো বড়াে খােলা মাঠ ঘাস, সেই ঘাসকে আশ্রয় করা পােকার বাসা। মাঠের মধ্যে গর্ত করে থাকা ইদুর, ছুঁচো প্রভৃতি সম্পর্কে জানতে পারি। কোথাও কোথাও মাঠে খরগােশ, শেয়াল প্রভৃতির বাসাও থাকে। মাঠের মধ্যে সাপের গর্তও লক্ষ করা যায়।। |
২. আমাদের দেশে ছয়টি ঋতু আছে। প্রতিটি ঋতুর নিজস্ব কিছু বৈশিষ্ট্য আছে। নীচের
বাক্স থেকে সেগুলি বেছে নিয়ে ঠিক ঋতুর পাশে বসাও : উত্তর করে দেওয়া
আছে
গ্রীষ্ম | চাতকপাখি ডাকছে ফটিকজল, নদী-নালার জল শুকিয়ে গেছে। |
বর্ষা | ঝমঝম করে বৃষ্টি এলাে, পথে-ঘাটে খুব কাদা জমেছে। |
শরৎ | সাদা সাদা কাশফুলের মাঠ ভরে গেছে। আকাশে পেঁজা তুলাের মতাে মেঘ দেখা যাচ্ছে। |
হেমন্ত | হেমন্ত এখন ঠান্ডা পড়তে আর অল্পই দেরি, চারদিকের আবহাওয়া খুব মনােরম। |
শীত | গাছের সব পাতা ঝড়ে যাচ্ছে, আজ সােয়েটার গায়ে দিতেই হবে। |
বসন্ত | কদিন থেকে গুটিবসন্তের প্রকোপ দেখা দিয়েছে, বাইরে ফুরফুরে দখিনা হাওয়া বইছে। |
৩. বাক্য রচনা করােঃ হাজির, চওড়া, নৌকো, রং, প্রজাপতি।
● হাজির—আমি প্রতিবছর পুজোর ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে হাজির হই।
● চওড়া—আমাদের বাড়ির সামনের গঙ্গা খুব চওড়া।
● নৌকো—আমার নৌকোয় চড়তে ভালাে লাগে।
● রং-বসন্তকালে সব গাছে নতুন করে রং লাগে।
● প্রজাপতি—প্রজাপতির গায়ে খুব সুন্দর রং দেখা যায়।
● প্রজাপতি—প্রজাপতির গায়ে খুব সুন্দর রং দেখা যায়।
৪. তোমরা যে গদ্যটি পাঠ করলে, তাতে কিছু নদী এবং পাখির নমি পেয়েছ। সেগুলো
খুঁজে বের করে নীচের তালিকায় লেখাে।
নদী | পাখি |
---|---|
ইছামতি, দামােদর, রূপনারায়ণ, | বালিহাঁস, সরাল, চখা, মাছরাঙ, মেছাে বক |
৫. তুমি প্রকৃতির কোলে পুরাে একটা দিন কাটানোর সুযোগ পেলে কোন জায়গাটি বেছে নেবে? তােমার পছন্দের জায়গার পাশে ✔ দাও :
গভীর জঙ্গল ロ
গভীর জঙ্গল ロ
নদীর ধার ロ
ফুল-ফলের বাগান ロ
পাহাড়ের কোল ロ
উত্তরঃ নদীর ধার ☑
উত্তরঃ নদীর ধার ☑
✤ সেখানে সারাদিন কীভাবে কাটাবে ছয়টি বাক্যে লেখো।
উত্তরঃ সকালবেলা আমি নদীর ধারে যাব আর একটি গাছের ছায়ায় বসে সূর্য ওঠা দেখব। সারাদিন ধরে নদীর ঢেউ, নদীতে আসা পাখি, তাদের মাছ ধরা, নৌকোর যাতায়াত সব দেখব আর মনে মনে তাদের সঙ্গে যােগ দেবাে। যদি কোনাে মাঝিকে পাই তাহলে তার সঙ্গে নৌকায় চড়ে গল্প করতে করতে ঘুরে বেড়াব। সারা দুপুর নৌকায় করে এখানে-ওখানে ঘুরে নদীর দুই পার, পাড়ের জঙ্গল, জনবসতি সব দেখব। নদীতে কোথায় কোথায় গেলে কী কী দেখা যায়, কোথায় কোন পাখি আসে, কোথায় কী মাছ পাওয়া যায়, সেইসব মাঝির কাছ থেকে শুনবাে। তারপর দিনের শেষে নদী, মাছ, পাখি, গাছপালা এবং আমার নৌকার মাঝিকে সেই দিনের মতাে বিদায় জানিয়ে নিজের বাড়িতে ফিরে আসব।
উত্তরঃ সকালবেলা আমি নদীর ধারে যাব আর একটি গাছের ছায়ায় বসে সূর্য ওঠা দেখব। সারাদিন ধরে নদীর ঢেউ, নদীতে আসা পাখি, তাদের মাছ ধরা, নৌকোর যাতায়াত সব দেখব আর মনে মনে তাদের সঙ্গে যােগ দেবাে। যদি কোনাে মাঝিকে পাই তাহলে তার সঙ্গে নৌকায় চড়ে গল্প করতে করতে ঘুরে বেড়াব। সারা দুপুর নৌকায় করে এখানে-ওখানে ঘুরে নদীর দুই পার, পাড়ের জঙ্গল, জনবসতি সব দেখব। নদীতে কোথায় কোথায় গেলে কী কী দেখা যায়, কোথায় কোন পাখি আসে, কোথায় কী মাছ পাওয়া যায়, সেইসব মাঝির কাছ থেকে শুনবাে। তারপর দিনের শেষে নদী, মাছ, পাখি, গাছপালা এবং আমার নৌকার মাঝিকে সেই দিনের মতাে বিদায় জানিয়ে নিজের বাড়িতে ফিরে আসব।
৬. ফাঁকা ঘরে ঠিক শব্দ বসাও।
৬.১ নৌকায় বসে দেখি মাঠে গােরু চরছে আর ছেলেরা চড়ছে গাছে।
৬.২ প্রতিদিন আশা করে নদীর ধারে যাই জোয়ারের জল আসা দেখব বলে।
৬.৩ আমিও দমবার পাত্র নই, মনুও নয়।
৬.৪ বহুদিন পরে গাঁয় ফিরে গা জুড়িয়ে গেল।
৬.৫ কোনাে বাধা না মেনে বাঁধা পাখিটিকে উড়িয়ে দিয়েছি।
৬.৬ সােনার চুড়ির আওয়াজ শােনা গেল।
৭. একই অর্থের শব্দ পাঠ থেকে খুঁজে নিয়ে লেখো :
সেতু, ছােটো নৌকা, বদলে, কুল, নির্মোক।
● সেতু—পুল।
● সেতু—পুল।
● ছােটো নৌকা—ডিঙি।
● বদলে—পালটে।
● কুল— কিনারা।
● নির্মোক—সাপের খােলােস।
৮. নীচের বাক্যগুলি থেকে কাজ, ব্যক্তি, বস্তু, গুণ আলাদা করে লেখো।
৮.১ যেখানে যেমন মাটি তেমন তার দশা।
উত্তরঃ ব্যক্তি। বস্তু—মাটি। গুণ—দশা। কাজ—হয় (উহা)।
৮.২ আমি ফুরসত পেলে, একটা না একটা নদীর তীরে যাই।
উত্তরঃ কাজ—যাই। ব্যক্তি—আমি। বস্তু—নদীর তীরে। গুণ—ফুরসত।
৮.৩ সেগুলাে হয়তাে শীত পড়তে না পড়তেই হাজির হবে।
উত্তরঃ কাজ—হাজির। ব্যক্তি—সেগুলাে। বস্তু—শীত। গুণ—হয়তাে।
৮.৪ তার চড়ায় চখা দেখেছি, কাদাখোঁচা দেখেছি।
উত্তরঃ কাজ—দেখেছি। ব্যক্তি—আমি (উহ্য)। বস্তু—চড়ায়। গুণ।
৮.১ যেখানে যেমন মাটি তেমন তার দশা।
উত্তরঃ ব্যক্তি। বস্তু—মাটি। গুণ—দশা। কাজ—হয় (উহা)।
৮.২ আমি ফুরসত পেলে, একটা না একটা নদীর তীরে যাই।
উত্তরঃ কাজ—যাই। ব্যক্তি—আমি। বস্তু—নদীর তীরে। গুণ—ফুরসত।
৮.৩ সেগুলাে হয়তাে শীত পড়তে না পড়তেই হাজির হবে।
উত্তরঃ কাজ—হাজির। ব্যক্তি—সেগুলাে। বস্তু—শীত। গুণ—হয়তাে।
৮.৪ তার চড়ায় চখা দেখেছি, কাদাখোঁচা দেখেছি।
উত্তরঃ কাজ—দেখেছি। ব্যক্তি—আমি (উহ্য)। বস্তু—চড়ায়। গুণ।
৮.৫ দামােদরে এমন জোয়ার-ভাটা খেলে না।
উত্তরঃ কাজ—খেলে না। ব্যক্তি — । বস্তু—দামােদরে। গুণ—জোয়ার-ভাটা।
উত্তরঃ কাজ—খেলে না। ব্যক্তি — । বস্তু—দামােদরে। গুণ—জোয়ার-ভাটা।
৯. বর্ণ বিশ্লেষণ করো :
নৌকো, সরাল, ইস্টিশন, প্রজাপতি, চৈত্র।
● নৌকো — ন্ + অ + উ + ক্ + ও
● নৌকো — ন্ + অ + উ + ক্ + ও
● সরাল — স্ + অ + র্ + আ + ল
● ইস্টিশন — ই + স + ট্ + ই + শ্ + অ+ ন + অ
● প্রজাপতি — প্ + র্+ অ + জ্ + আ + প + ত্ + ই
● চৈত্র — চ্+ ঐ + ত + র্ + অ
১০. এলােমেলাে বর্ণ সাজিয়ে শব্দ তৈরি করো :
দা খোঁ কা চা, সা কা দা লাে, ষ থা ম বা ন হি, ঠা না ও মা, রা তি কে ম।
● দা খোঁ কা চা — কাদাখোঁচা
● সা কা দা লাে — সাদাকালাে
● ষ থা ম বা ন হি — মহিষবাথান
● ঠা না ও মা — ওঠানামা
● রা তি কে ম — কেরামতি
১১. বাক্য বাক্য বাড়াও :
১১.১ সেই খোঁজ নেওয়া ছিল আমার খেলা। (কীসের খোঁজ ?)
উত্তরঃ ওই নদী কেমন নদী, সেই খোঁজ নেওয়া ছিল আমার খেলা।
১১.২ দুজনে নদীর কথা বলি। (কোন কোন নদী ?)
উত্তরঃ এসাে দুজনে দামােদর, রূপনারায়ণ, ইছামতি নদীর কথা বলি।
১১.৩ খঞ্জন আসৰে। (কখন?)
উত্তরঃ শীতের সময় খঞ্জন আসবে।
১১.8 চরে না গেলে দেখা যাবে না। (কী ?)
উত্তরঃ চখা কিংবা বড়াে জাতের হাঁস চরে না গেলে দেখা যাবে না।
১১.৫ চলাচল দেখতে পাব। (কাদের ?)
উত্তরঃ এবার ওপারের পাখির, প্রজাপতির চলাচল দেখতে পাব।
১১.১ সেই খোঁজ নেওয়া ছিল আমার খেলা। (কীসের খোঁজ ?)
উত্তরঃ ওই নদী কেমন নদী, সেই খোঁজ নেওয়া ছিল আমার খেলা।
১১.২ দুজনে নদীর কথা বলি। (কোন কোন নদী ?)
উত্তরঃ এসাে দুজনে দামােদর, রূপনারায়ণ, ইছামতি নদীর কথা বলি।
১১.৩ খঞ্জন আসৰে। (কখন?)
উত্তরঃ শীতের সময় খঞ্জন আসবে।
১১.8 চরে না গেলে দেখা যাবে না। (কী ?)
উত্তরঃ চখা কিংবা বড়াে জাতের হাঁস চরে না গেলে দেখা যাবে না।
১১.৫ চলাচল দেখতে পাব। (কাদের ?)
উত্তরঃ এবার ওপারের পাখির, প্রজাপতির চলাচল দেখতে পাব।
১২ .বাক্য সাজিয়ে লেখাে।
১২.১ সেই মাঝির ডিঙি খুব চিনি আমি ভালাে।
১২.১ সেই মাঝির ডিঙি খুব চিনি আমি ভালাে।
উত্তরঃ সেই ডিঙির মাঝিকে আমি খুব ভালাে চিনি।
১২.২ সাদাকালাে নজরে আমার একটা মাছরাঙ পড়ল।
১২.২ সাদাকালাে নজরে আমার একটা মাছরাঙ পড়ল।
উত্তরঃ আমার নজরে একটা সাদাকালাে মাছরাঙা পড়ল।
১২.৩ আমার সেখানে কঠিন নয় পক্ষে পৌছে যাওয়া।
১২.৩ আমার সেখানে কঠিন নয় পক্ষে পৌছে যাওয়া।
উত্তরঃ আমার পক্ষে সেখানে পৌঁছে যাওয়া কঠিন নয়।
১২.৪ প্রজাপতির পাৰ দেখতে চলাচল।
উত্তরঃ প্রজাপতির চলাচল দেখতে পাব।
১২.৫ জল নেই তবে, খুব চওড়া নদীতে বটে।
১২.৪ প্রজাপতির পাৰ দেখতে চলাচল।
উত্তরঃ প্রজাপতির চলাচল দেখতে পাব।
১২.৫ জল নেই তবে, খুব চওড়া নদীতে বটে।
উত্তরঃ খুব চওড়া বটে, তবে নদীতে জল নেই।
১৩. দু-এক কথায় উত্তর দাও।
১৩, ১ লেখাকের প্রিয় তিনটি নদী কী কী?
উত্তরঃ লেখকের প্রিয় তিনটি নদী হল—দামােদর, রূপনারায়ণ, ইছামতি।
১৩.২ এখানে তার প্রিয় ঘাটের কথাও রয়েছে। ঘাটটির নাম কী ?
উত্তরঃ তার প্রিয় ঘাট হল ‘খাদিনান'।
১৩.৩ লেখক কার নৌকোয় উঠলেন?
উত্তরঃ লেখক মনুমাঝির নৌকোয় উঠলেন।
১৩.৪ জোয়ার-ভাটা বলতে কী বােঝাে?
উত্তরঃ নদীর জল চাদের আকর্ষণের জন্য বেড়ে গেলে হয় জোয়ার আর কমলে হয় ভাটা।
১৩.৫ লেখক কেন দামােদরের তীরে এসেছেন?
উত্তরঃ লেখক ভরা বর্ষার নদী দেখার জন্য দামােদরের তীরে এসেছেন।
Related Tags : নদীর তীরে একা,তৃতীয় শ্রেণীর বাংলা,তৃতীয় শ্রেণী বাংলা গদ্য নদীর তীরে একা পড়ানো হল।,নদীর তীরে একা প্রশ্ন উত্তর,নদীর তীরে একা জীবন সর্দার,class 3 পাতাবাহার বই এর নদীর তীরে একা (জীবন সরদার)গল্পের অনুশীলন এর সব প্রশ্নের উত্তর লিখিত,class 3 পাতাবাহার বই এর নদী গল্প-এর সমস্ত প্রশ্নের উত্তর,নদী কবিতা-প্রশ্ন উত্তর,অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর