দশম শ্রেণি বাংলা প্র্যাক্টিস সেট
❍ প্রথম পাঠ ➲
জ্ঞানচক্ষু
❍ দ্বিতীয় পাঠ ➲
অসুখী একজন
দ্বিতীয় পাঠ ➲
আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি
❍ তৃতীয় পাঠ ➲
আফ্রিকা
তৃতীয় পাঠ ➲
হারিয়ে যাওয়া কালি কলম
❍
West Bengal Board Madhyamik Question 2022 PDF Download Here ☟☟☟
West Bengal Board Previous Year | Question + Answer |
---|---|
দশম শ্রেণি বাংলা ২০২২ | Download PDF |
দশম শ্রেণি English ২০২২ | Download PDF |
দশম শ্রেণি ভূগোল ২০২২ | Download PDF |
দশম শ্রেণি ইতিহাস ২০২২ | Download PDF |
দশম শ্রেণি জীবন বিজ্ঞান ২০২২ | Download PDF |
দশম শ্রেণি অঙ্ক ২০২২ | Download PDF |
দশম শ্রেণি ভৌতবিজ্ঞান ২০২২ | Download PDF |
❍ অতিসংক্ষিপ্ত SAQ Short প্র্যাক্টিস সেট :
(প্রশ্নমান -১)
☞ চতুর্থ পাঠ → বহুরূপী
Q1. জগদীশবাবুর বাড়িতে সন্ন্যাসী কোথায় থাকেন?
➙ গল্পকার সুবােধ ঘােষের লেখা 'বহুরুপী’ গল্পে জগদীশবাবুর বাড়িতে সন্ন্যাসী ছিলেন খুব উঁচু দরের সন্ন্যাসী। তিনি হিমালয়ের গুহাতে থাকতেন।
Q2. সন্ন্যাসীর বয়স কত হবে?
Q2. সন্ন্যাসীর বয়স কত হবে?
➙ জগদীশবাবুর বাড়িতে আগত সন্ন্যাসীর বয়স হাজার বছরের বেশি।
Q3. জগদীশবাবুর বাড়িতে আগত সন্ন্যাসীর গুণাগুণ শুনে হরিদা আক্ষেপ করে কী বলেছেন?
Q3. জগদীশবাবুর বাড়িতে আগত সন্ন্যাসীর গুণাগুণ শুনে হরিদা আক্ষেপ করে কী বলেছেন?
➙ জগদীশবাবুর বাড়িতে আগত সন্ন্যাসী সম্পর্কে হরিদা আক্ষেপ করে বলেছেন—“থাকলে একবার গিয়ে পায়ের ধুলাে নিতাম।”
Q4. সন্ন্যাসীর ভয়ানক দুর্লভ জিনিসটা কী?
Q4. সন্ন্যাসীর ভয়ানক দুর্লভ জিনিসটা কী?
➙ সন্ন্যাসীর ভয়ানক দুর্লভ জিনিসটি হল সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলাে, যেটা জগদীশবাবু ছাড়া আর কেউ পাননি।
Q5. জগদীশবাবু কাঠের খড়মে কী লাগিয়েছিলেন?
Q5. জগদীশবাবু কাঠের খড়মে কী লাগিয়েছিলেন?
➙ জগদীশবাবু একজোড়া কাঠের খড়মে সােনার বােল লাগিয়ে সন্ন্যাসীর পায়ের কাছে ধরেন।
Q6. হরিদা গম্ভীর হয়ে গেলেন কেন?
➙ সুবােধ ঘােষের লেখা 'বহুরূপী’ গল্পে জগদীশবাবুর বাড়িতে আগত সন্ন্যাসীর গল্প শুনে হরিদা গম্ভীর হয়ে গেলেন।
Q7. হরিদা কী রকম মানুষ?
Q7. হরিদা কী রকম মানুষ?
➙ সুবােধ ঘােষের লেখা 'বহুরূপী’ গল্পে বর্ণিত হরিদা খুব গরিব মানুষ।
Q8. হরিদার জীবনে কী আছে?
Q8. হরিদার জীবনে কী আছে?
➙ হরিদার জীবনে সত্যিই একটা নাটকীয় বৈচিত্র্য আছে।
Q9. হরিদা কোথায় পাগল সেজেছিলেন?
Q9. হরিদা কোথায় পাগল সেজেছিলেন?
➙ সুবােধ ঘােষের লেখা 'বহুরূপী’ গল্পে হরিদা চকের বাস স্ট্যান্ডের কাছে পাগল সেজে ছিলেন।
Q10. বাসের ড্রাইভারের নাম কী?
Q10. বাসের ড্রাইভারের নাম কী?
➙ সুবােধ ঘােষের লেখা 'বহুরূপী’ গল্পে চকের বাসস্ট্যান্ডে বাসের ড্রাইভারের নাম কাশীনাথ।
Q11. বাসের ড্রাইভার কাশীনাথ পাগলা সেজে থাকা হরিদাকে কী বলেছে?
Q11. বাসের ড্রাইভার কাশীনাথ পাগলা সেজে থাকা হরিদাকে কী বলেছে?
➙ বাসের ড্রাইভার কাশীনাথ পাগল সেজে থাকা হরিদাকে বলেছিল—“খুব হয়েছে হরি, এইবার সরে পড়াে। অন্যদিকে যাও।”
Q12. হরিদা রূপসি বাইজি সেজে কত টাকা পেয়েছিলেন?
Q12. হরিদা রূপসি বাইজি সেজে কত টাকা পেয়েছিলেন?
➙ হরিদার রূপসি বাইজি সেজে রাস্তায় বের হয়ে রােজগার খারাপ হয়নি। তিনি মােট আট টাকা দশ আনা পেয়েছিলেন।
Q13. হরিদা কী কী সাজে বহুরূপী হন?
Q13. হরিদা কী কী সাজে বহুরূপী হন?
➙ হরিদা কোনােদিন বাউল, কোনােদিন কাপালিক, কোনােদিন কাবুলিওয়ালা, কোনােদিন সাহেব ও কোনােদিন পুলিশ সেজে বহুরূপী হন।
Q14. হরিদা পুলিশ সেজে কোথায় দাঁড়িয়েছিলেন?
Q14. হরিদা পুলিশ সেজে কোথায় দাঁড়িয়েছিলেন?
➙ সুবােধ ঘােষের লেখা ‘বহুরূপী’ গল্পে হরিদা পুলিশ সেজে দয়ালবাবুর লিচু বাগানের ভিতরে দাঁড়িয়ে ছিলেন।
Q15. জগদীশবাবুর বাড়িতে খেলা দেখাবার জন্য হরিদার এত উৎসাহ জেগেছিল কেন?
Q15. জগদীশবাবুর বাড়িতে খেলা দেখাবার জন্য হরিদার এত উৎসাহ জেগেছিল কেন?
➙ মােটা মতন কিছু আদায় করে নেওয়ার জন্য জগদীশবাবুর বাড়িতে খেলা দেখানােয় হরিদর এত উৎসাহ জেগেছিল।
Q16. জগদীশবাবু কেমন মানুষ?
Q16. জগদীশবাবু কেমন মানুষ?
➙ সুবােধ ঘােষের লেখা 'বহুরূপী’ গল্পে জগদীশবাবু ধনী মানুষ বটে, কিন্তু বেশ কৃপণ মানুষ।
Q17. জগদীশবাবুর বাড়িতে সন্ধ্যার সময় গল্পকথক ও তার সঙ্গীরা কী করতে হাজির হয়েছিল?
Q17. জগদীশবাবুর বাড়িতে সন্ধ্যার সময় গল্পকথক ও তার সঙ্গীরা কী করতে হাজির হয়েছিল?
➙ জগদীশবাবুর বাড়িতে সন্ধ্যার সময় গল্পকথকও তার সঙ্গীরা স্পাের্টসের চাঁদা নেওয়ার জন্য হাজির হয়েছিল।
Q18. জগদীশবাবুর বাড়িতে হরিদার পােশাক কেমন ছিল?
Q18. জগদীশবাবুর বাড়িতে হরিদার পােশাক কেমন ছিল?
➙ জগদীশবাবুর বাড়িতে হরিদার খালি গা, তার ওপর একটি ধবধবে সাদা উত্তরীয় এবং পরনে ছােটো বহরের একটা সাদা থান ছিল।
Q19. জগদীশবাবুর বাড়িতে হরিদা কী খেয়েছিলেন?
Q19. জগদীশবাবুর বাড়িতে হরিদা কী খেয়েছিলেন?
➙ জগদীশবাবুর বাড়িতে হরিদা শুধুমাত্র ঠান্ডা জল খেয়েছিলেন।
Q20. জগদীশবাবুর কাছে হরিদা বকশিশ চাইলে তিনি কত দিতে পারেন?
Q20. জগদীশবাবুর কাছে হরিদা বকশিশ চাইলে তিনি কত দিতে পারেন?
➙ জগদীশবাবুর কাছ থেকে হরিদা বকশিশ চাইলে তিনি বড়ােজোর আট আনা কিংবা দশ আনা দিতে পারেন।
❍ কারক-বিভক্তি প্র্যাক্টিস সেট :
(প্রশ্নমান -১)
☞ চতুর্থ পাঠ → বহুরূপী
প্রশ্নঃ১. জগদীশবাবু যে কী কাণ্ড করেছেন।
➙ জগদীশবাবু—কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ২. হিমালয়ের গুহাতে থাকেন।
প্রশ্নঃ২. হিমালয়ের গুহাতে থাকেন।
➙ হিমালয়ের গুহাতে—সম্বন্ধপদে ‘তে’ বিভক্তি/গুহাতে- অধিকরণ কারকে ‘তে বিভক্তি।
প্রশ্নঃ৩. গল্প শুনে খুব গম্ভীর হয়ে গেলেন হরিদা।
প্রশ্নঃ৩. গল্প শুনে খুব গম্ভীর হয়ে গেলেন হরিদা।
➙ গল্প–কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ৪. হরিদা শুধু তার উনানের আগুনের আঁচে জল ফুটিয়ে দেন।
প্রশ্নঃ৪. হরিদা শুধু তার উনানের আগুনের আঁচে জল ফুটিয়ে দেন।
➙ আগুনের আঁচে–করণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ৫. হরিদা মাঝে মাঝে বহুরূপী সেজে যেটুকু রােজগার করেন।
প্রশ্নঃ৫. হরিদা মাঝে মাঝে বহুরূপী সেজে যেটুকু রােজগার করেন।
➙ বহুরূপী—কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ৬. কিংবা বিরক্ত হয়ে দুটো একটা পয়সা দিয়ে দেয়া।
➙ দুটো-একটা পয়সা—নিমিত্ত কারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ৭. তবে আজ ঠিক সন্ধ্যাতে জগদীশবাবুর বাড়িতে থেকে।
প্রশ্নঃ৭. তবে আজ ঠিক সন্ধ্যাতে জগদীশবাবুর বাড়িতে থেকে।
➙ সন্ধ্যাতে—অধিকরণ কারকে ‘তে বিভক্তি।
প্রশ্নঃ৮. ফুরফুর করে বাতাস বইছে।
প্রশ্নঃ৮. ফুরফুর করে বাতাস বইছে।
➙ বাতাস—কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ৯. বিরাগীজি! জগদীশবাবুর গলার স্বরের আবেদন করুণ হয়ে ছলছল করে।
প্রশ্নঃ৯. বিরাগীজি! জগদীশবাবুর গলার স্বরের আবেদন করুণ হয়ে ছলছল করে।
➙ বিরাগীজি—সম্বােধন পদে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ১০. হরিদা, আপনি তাহলে সত্যিই বের হয়েছিলেন।
প্রশ্নঃ১০. হরিদা, আপনি তাহলে সত্যিই বের হয়েছিলেন।
➙ হরিদা—সম্বােধন পদে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
❍ সমাস নির্ণয় প্র্যাক্টিস সেট:
(প্রশ্নমান -১)
☞ চতুর্থ পাঠ → বহুরূপী
প্রশ্নঃ১. শীর্ণ শরীরটাকে প্রায় অশরীরী একটা চেহারা বলে মনে হয়।
➙ অশরীরী-নয় শরীরী (নঞ তৎপুরুষ সমাস)।
প্রশ্নঃ২. ও চেহারা কি সত্যই কোনাে বহুরুপীর হতে পারে?
প্রশ্নঃ২. ও চেহারা কি সত্যই কোনাে বহুরুপীর হতে পারে?
➙ বহুরূপী বহুরূপ ধারণ করে যে (উপপদ তৎপুরুষ সমাস)।
প্রশ্নঃ৩. আর আমাদের চারজনের সকাল-সন্ধ্যার আড়ার ঘর।
প্রশ্নঃ৩. আর আমাদের চারজনের সকাল-সন্ধ্যার আড়ার ঘর।
➙ সকাল-সন্ধ্যা—সকাল ও সন্ধ্যা (দ্বন্দ্ব সমাস)।
প্রশ্নঃ৪. হিমালয়ের গুহাতে থাকেন।
প্রশ্নঃ৪. হিমালয়ের গুহাতে থাকেন।
➙ হিমালয়ের—হিমের আলয় (সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস), তার।
.
❍ অতিসংক্ষিপ্ত SAQ Short প্র্যাক্টিস সেট:
(প্রশ্নমান -১)
☞ পঞ্চম পাঠ → অভিষেক
☞ বীরশ্রেষ্ঠ ইন্দ্রজিৎ কনক-আসন ত্যাগ করলেন।
প্রশ্নঃ২. “কি হেতু, মাতঃ, গতি তব আজি/এ ভবনে ?"- কে, কাকে এ কথা বলেছেন?
প্রশ্নঃ২. “কি হেতু, মাতঃ, গতি তব আজি/এ ভবনে ?"- কে, কাকে এ কথা বলেছেন?
☞ ছদ্মবেশরূপী ধাত্রীমাতাকে প্রমােদ-উদ্যানে বিলাস-ব্যসনে রত ইন্দ্রজিৎ এ কথা বললেন।
প্রশ্নঃ৩. “কই দাসে লকার কুশল।”-- উদ্দীষ্ট ব্যক্তি লঙ্কার কী কুশল জানালেন?
প্রশ্নঃ৩. “কই দাসে লকার কুশল।”-- উদ্দীষ্ট ব্যক্তি লঙ্কার কী কুশল জানালেন?
☞ স্বস্নেহে ছদ্মবেশী ধাত্রীমাতা ইন্দ্রজিতের মস্তক চুম্বন করে জানালেন বীরবাহুর মৃত্যু ঘটেছে এবং স্বয়ং রাক্ষসাধিপতি রাবণ সসৈন্যে যুদ্ধযাত্রায় উদ্যোগী হয়েছেন।
প্রশ্নঃ৪. “এ বারতা, এ অদ্ভুত বারতা,” - বক্তা কোন বার্তাকে 'অত’ বলেছেন?
☞ নিশাযুদ্ধে রামচন্দ্রকে সংহার করা সত্ত্বেও সে আবার বেঁচে উঠে বীরবাহুকে নিধন করেছে এই সংবাদকে বক্তা অদ্ভুত বলেছেন।
প্রশ্নঃ৫. “যাও তুমি ত্বরা করি; রক্ষরক্ষাকুল-মান,”- এ নির্দেশ কে, কাকে দিলেন?
প্রশ্নঃ৪. “এ বারতা, এ অদ্ভুত বারতা,” - বক্তা কোন বার্তাকে 'অত’ বলেছেন?
☞ নিশাযুদ্ধে রামচন্দ্রকে সংহার করা সত্ত্বেও সে আবার বেঁচে উঠে বীরবাহুকে নিধন করেছে এই সংবাদকে বক্তা অদ্ভুত বলেছেন।
প্রশ্নঃ৫. “যাও তুমি ত্বরা করি; রক্ষরক্ষাকুল-মান,”- এ নির্দেশ কে, কাকে দিলেন?
☞ ধাত্রীমাতা ছদ্মবেশী রক্ষোকুল রাজলক্ষ্মী মেঘনাদকে এ নির্দেশ দিলেন।
প্রশ্নঃ৬. “ছিড়িলা কুসুমদাম রােষে মহাবলী/মেঘনাদ; মেঘনাদের কুসুমদাম। ছিড়ে ফেলার কারণ কী?
প্রশ্নঃ৬. “ছিড়িলা কুসুমদাম রােষে মহাবলী/মেঘনাদ; মেঘনাদের কুসুমদাম। ছিড়ে ফেলার কারণ কী?
☞ ধাত্রীমাতার কাছে রাম কর্তৃক বীরবাহুর মৃত্যু এবং রাক্ষসরাজ রাবণের যুদ্ধযাত্রার উদ্যোগ শুনে আত্মধিক্কারে মেঘনাদ সজ্জিত কুসুমদাম ছিঁড়ে ফেললেন।
প্রশ্নঃ৭. “সাজিলা রথীন্দ্রভ বীর-আভরণে, কে, ‘বীর-আভরণে’ সজ্জিত হলেন এবং কেন?
প্রশ্নঃ৭. “সাজিলা রথীন্দ্রভ বীর-আভরণে, কে, ‘বীর-আভরণে’ সজ্জিত হলেন এবং কেন?
☞ প্রমােদ-উদ্যানে বিলাস-ব্যসন ত্যাগ করে, ইন্দ্রজিৎ বীর-আভরণে সজ্জিত হলেন যুদ্ধে যাত্রা করে শত্রুপক্ষকে বিনাশ করার উদ্দেশে।
প্রশ্নঃ৮. “হেন কালে প্রমীলা সুন্দরী,”— প্রমীলা সুন্দরী কে এবং তিনি কী করলেন?
প্রশ্নঃ৮. “হেন কালে প্রমীলা সুন্দরী,”— প্রমীলা সুন্দরী কে এবং তিনি কী করলেন?
☞ প্রমীলা সুন্দরী হলেন মেঘনাদ-পত্নী এবং প্রিয়বর স্বামী মেঘনাদকে হারানাের বিরহে নানাভাবে তার বিরহকাতরতা স্বামীর কাছে তুলে ধরলেন।
প্রশ্নঃ৯. “হাসি উত্তরিলা মেঘনাদ” হেসে মেঘনাদ কাকে, কী উত্তর দিলেন?
প্রশ্নঃ৯. “হাসি উত্তরিলা মেঘনাদ” হেসে মেঘনাদ কাকে, কী উত্তর দিলেন?
☞ স্ত্রী প্রমীলার কথার উত্তরে মেঘনাদ হেসে তাকে বললেন, সে স্বামী মেঘনাদকে যেভাবে প্রেমের দৃঢ় বন্ধনে বেঁধেছে তা ছিন্ন করা যায় না। এবং বিরহকাতরতা স্ত্রীকে কথা দিলেন যে খুব তাড়াতাড়ি রামচন্দ্রকে বিনাশ করে ফিরে আসবেন।
প্রশ্নঃ১০. “নাদিলা কবুরদল হেরি বীরবরে’– উদ্ধৃতাংশে ‘বীরবর’ বলে কাকে নির্দেশ করা হয়েছে?
প্রশ্নঃ১০. “নাদিলা কবুরদল হেরি বীরবরে’– উদ্ধৃতাংশে ‘বীরবর’ বলে কাকে নির্দেশ করা হয়েছে?
☞ উদ্ধৃতাংশে ‘বীরবর’ বলতে লঙ্কেশ্বর রাবণের বীরপুত্র মেঘনাদকে নির্দেশ করা হয়েছে।
প্রশ্নঃ১১. “নতুবা বাঁধিয়া আনি দিব রাজপদে।”- কে, কাকে বেঁধে এনে দেবেন রাজপদে?
প্রশ্নঃ১১. “নতুবা বাঁধিয়া আনি দিব রাজপদে।”- কে, কাকে বেঁধে এনে দেবেন রাজপদে?
☞ বীরশ্রেষ্ঠ মেঘনাদ রামচন্দ্রকে রাজপদে অর্থাৎ লঙ্কেশ্বর রাবণের পদে বেঁধে এনে দেবেন।
প্রশ্নঃ১২. “বিধি বাম মম প্রতি।”– এই খেদোক্তি কে, কখন করেছিলেন?
প্রশ্নঃ১২. “বিধি বাম মম প্রতি।”– এই খেদোক্তি কে, কখন করেছিলেন?
☞ মেঘনাদ প্রমােদ-উদ্যান ত্যাগ করে বীরসাজে সজ্জিত হয়ে যুদ্ধে যাওয়ার অনুমতি চাইতে যখন লঙ্কেশ্বরের কাছে উপস্থিত হলেন তখন মেঘনাদকে আর যুদ্ধে পাঠাতে অনীহা প্রকাশের পর লঙ্কেশ্বর
রাবণ এই খেদোক্তি করেছিলেন।
প্রশ্নঃ১৩. “সেনাপতি-পদে আমি বরিণু তােমারে।”— কে, কে সেনাপতি-পদে বরণ করলেন এবং কী পরামর্শ দিলেন?
রাবণ এই খেদোক্তি করেছিলেন।
প্রশ্নঃ১৩. “সেনাপতি-পদে আমি বরিণু তােমারে।”— কে, কে সেনাপতি-পদে বরণ করলেন এবং কী পরামর্শ দিলেন?
☞ লঙ্কেশ্বর রাবণ যুদ্ধ-প্রত্যাশী মেঘনাদকে সেনাপতি-পদে বরণ করলেন এবং পরামর্শ দিলেন সে যেন যুদ্ধে যাওয়ার পূর্বে নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে ইষ্টদেবতার পূজা সাঙ্গ করে।
প্রশ্নঃ১৪. “হায়, দেহ তার, দেখ, সিন্ধু তীরে/ ভূপতিত,”-- কে, কাকে, কার দেহ দেখতে বললেন?
প্রশ্নঃ১৪. “হায়, দেহ তার, দেখ, সিন্ধু তীরে/ ভূপতিত,”-- কে, কাকে, কার দেহ দেখতে বললেন?
☞ লঙ্কেশ্বর রাবণ অকালে নিদ্রাভঙ্গ করে যে অনুজ ভ্রাতা কুম্ভকর্ণকে যুদ্ধে পাঠিয়েছিলেন যুদ্ধে নিহত সেই কুম্ভকর্ণের মৃতদেহ মেঘনাদকে দেখতে বললেন।
প্রশ্নঃ১৫. “এ কলঙ্ক, পিতঃ, ঘুষিবে জগতে।”- উক্তিটি কে, কেন করেছেন?
প্রশ্নঃ১৫. “এ কলঙ্ক, পিতঃ, ঘুষিবে জগতে।”- উক্তিটি কে, কেন করেছেন?
☞ উক্তিটি মেঘনাদ পিতা রাবণকে লক্ষ করে করেছেন। কেননা, বীরপুত্র থাকতে যদি পিতাকে যুদ্ধে যেতে হয় তাহলে জগতে এ-কলঙ্ক সকলেই ঘােষণা করবে যা মেঘনাদের পক্ষে লজ্জা ও অসম্মানের।
প্রশ্নঃ১৬. “নাদিলা কবুরদল হেরি বীরবরে।– উদ্ধৃতাংশে ‘কর্বূরদল ’ শব্দটির অর্থ কী?
প্রশ্নঃ১৬. “নাদিলা কবুরদল হেরি বীরবরে।– উদ্ধৃতাংশে ‘কর্বূরদল ’ শব্দটির অর্থ কী?
☞ উদ্ধৃতাংশে ‘কর্বূরদল ’ শব্দটির অর্থ হল রাক্ষসবাহিনী।
❍ কারক-বিভক্তি প্র্যাক্টিস সেট :
(প্রশ্নমান -১)
☞ পঞ্চম পাঠ → অভিষেক
☞ চরণে অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ কহ দাসে লঙ্কার কুশল।
প্রশ্নঃ কহ দাসে লঙ্কার কুশল।
☞ কুশল কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ ঘােরতর রণে /হত প্রিয় ভাই, তব বীরবাহ।
প্রশ্নঃ ঘােরতর রণে /হত প্রিয় ভাই, তব বীরবাহ।
☞রণে করণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ কে বধিল কবে/প্রিয়ানুজে?
প্রশ্নঃ কে বধিল কবে/প্রিয়ানুজে?
☞ প্রিয়ানুজে কর্মকারকে ‘এ’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ তব শরে মরিয়া বাঁচিল।
প্রশ্নঃ তব শরে মরিয়া বাঁচিল।
☞ শরে- করণকারকে ‘এ’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ ছিঁড়িলা কুসুমদাম রােষে মহাবলী।
প্রশ্নঃ ছিঁড়িলা কুসুমদাম রােষে মহাবলী।
☞ কুসুমদাম কর্মকারকে শূন্য বিভক্তি।
প্রশ্নঃ ঘুচাব ও অপবাদ, বধি রিপুকুলে।
প্রশ্নঃ ঘুচাব ও অপবাদ, বধি রিপুকুলে।
☞ রিপুকুলে কর্মকারকে ‘এ’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ সাজিলা শূর, শমীবৃক্ষমূলে।
প্রশ্নঃ সাজিলা শূর, শমীবৃক্ষমূলে।
☞ অধিকরণ কারকে ‘এ’বিভক্তি।
প্রশ্নঃ কেমনে ধরিবে প্রাণ তােমার বিরহে।
প্রশ্নঃ কেমনে ধরিবে প্রাণ তােমার বিরহে।
☞ প্রাণ— কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ ব্রততী বাঁধিলে সাধে করি-পদ।
প্রশ্নঃ ব্রততী বাঁধিলে সাধে করি-পদ।
☞ ব্রততী —কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
❍ সমাস নির্ণয় প্র্যাক্টিস সেট :
(প্রশ্নমান -১)
☞ পঞ্চম পাঠ → অভিষেক
প্রশ্নঃ কনক-আসন ত্যজি, বীরেন্দ্র কেশরী।
☞ কনক নির্মিত আসন (মধ্যপদলােপী কর্মধারয় সমাস)।
প্রশ্নঃ ছদ্মবেশী অসুরাশি-সুতা।
প্রশ্নঃ ছদ্মবেশী অসুরাশি-সুতা।
☞ ছদ্মবেশ ধারণ করে যে (উপপদ তৎপুরুষ সমাস)।
প্রশ্নঃ কনক-লঙ্কার দশা।
প্রশ্নঃ কনক-লঙ্কার দশা।
☞ কনক সজ্জিত লঙ্কা (মধ্যপদলােপী কর্মধারয় সমাস)।
প্রশ্নঃ জিজ্ঞাসিলা মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া।
প্রশ্নঃ জিজ্ঞাসিলা মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া।
☞ মহান বাহু যার (বহুব্রীহি সমাস)।
প্রশ্নঃ ইন্দ্রজিৎ, প্রণমিয়া ধাত্রীর চরণে।
প্রশ্নঃ ইন্দ্রজিৎ, প্রণমিয়া ধাত্রীর চরণে।
☞ ইন্দ্রকে জয় করেছেন যিনি (বহুব্রীহি সমাস)।
প্রশ্নঃ কে বধিল কবে/প্রিয়ানুজে?
প্রশ্নঃ কে বধিল কবে/প্রিয়ানুজে?
☞ প্রিয় যে অনুজ, তাকে (উপমান কর্মধারয় সমাস)।
প্রশ্নঃ মায়াবী মানব সীতাপতি।
প্রশ্নঃ মায়াবী মানব সীতাপতি।
☞ সীতার পতি (সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস)।
প্রশ্নঃ ছিঁড়িলা কুসুমদাম রােষে মহাবলী।
প্রশ্নঃ ছিঁড়িলা কুসুমদাম রােষে মহাবলী।
☞ কুসুম সজ্জিত দাম (মধ্যপদলােপী কর্মধারয় সমাস)।
প্রশ্নঃ ফেলাইলা কনক-বলয়।
প্রশ্নঃ ফেলাইলা কনক-বলয়।
☞ কনক নির্মিত বলয় (মধ্যপদলােপী কর্মধারয় সমাস)।
প্রশ্নঃ ব্রততী বাঁধিলে সাধে করি-পদ।
প্রশ্নঃ ব্রততী বাঁধিলে সাধে করি-পদ।
☞ করির পদ (সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস)।
প্রশ্নঃ বিদায় এবে দেহ, বিধুমুখী।
প্রশ্নঃ বিদায় এবে দেহ, বিধুমুখী।
☞ বিধুর (চন্দ্র) ন্যায় মুখ যে রমণীর (মধ্যপদলােপী বহুব্রীহি সমাস)।
প্রশ্নঃ হৈমপাখা বিস্তারিয়া।
প্রশ্নঃ হৈমপাখা বিস্তারিয়া।
☞ হৈম (স্বর্ণ নির্মিত পাখা (মধ্যপদলােপী কর্মধারয় সমাস)।
প্রশ্নঃ উড়িলা মৈনাক-শৈল।
প্রশ্নঃ উড়িলা মৈনাক-শৈল।
☞ মৈনাক নামীয় শৈল (মধ্যপদলােপী কর্মধারয় সমাস)।
প্রশ্নঃ বায়ু-অস্ত্রে উড়াইব তারে।
প্রশ্নঃ বায়ু-অস্ত্রে উড়াইব তারে।
☞ বায়ু নামীয় অস্ত্র, তাতে (মধ্যপদলােপী কর্মধারয় সমাস)।
প্রশ্নঃ হেরি বীরবরে মহাগর্বে।
প্রশ্নঃ হেরি বীরবরে মহাগর্বে।
☞ মহান যে গর্ব, তাতে (উপমান কর্মধারয় সমাস)।
প্রশ্নঃ কিম্বা তরু যথা বজ্রাঘাতে।
প্রশ্নঃ কিম্বা তরু যথা বজ্রাঘাতে।
☞ বজ্রের আঘাত, তাতে (সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস)।
প্রশ্নঃ অস্তাচলগামী দিননাথ এবে।
☞ অস্তাচলগামী অস্তাচলে গমন করে যে (উপপদ তৎপুরুষ সমাস)।
প্রশ্নঃ উড়িছে কৌশিক-ধ্বজ।
প্রশ্নঃ উড়িছে কৌশিক-ধ্বজ।
☞ কৌশিক (রেশম) নির্মিত ধ্বজ (মধ্যপদলােপী কর্মধারয় সমাস)।
❍ অতিসংক্ষিপ্ত SAQ Short প্রশ্ন : (প্রশ্নমান -১)☞ পঞ্চম পাঠ → সিরাজদ্দৌলা প্র্যাক্টিস সেট পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ বোর্ড এর প্রশ্ন কাঠামো অনুযায়ী অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর / SAQ শর্ট কোশ্চেন এই অধ্যায়ে থেকে আসে না।
❍ কারক-বিভক্তি প্র্যাক্টিস সেট :
(প্রশ্নমান -১)
☞ পঞ্চম পাঠ → সিরাজদ্দৌলা
☞ কলকাতা–কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ আলিনগরে তােমাদের কোম্পানির সঙ্গে যে সন্ধি হয়...।
প্রশ্নঃ আলিনগরে তােমাদের কোম্পানির সঙ্গে যে সন্ধি হয়...।
☞ আলিনগরে—অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ আপনার অভিযােগ বুঝিতে পারিলাম না।
প্রশ্নঃ আপনার অভিযােগ বুঝিতে পারিলাম না।
☞ আপনার—সম্বােধন পদে ‘র’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ গঙ্গার সমস্ত জল দিয়াও নিভানাে যাইবে না।
প্রশ্নঃ গঙ্গার সমস্ত জল দিয়াও নিভানাে যাইবে না।
☞ গঙ্গার—সম্বােধন পদে ‘র’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ মুন্সিজি, ওয়াটসের পত্র।
প্রশ্নঃ মুন্সিজি, ওয়াটসের পত্র।
☞ মুন্সিজি–সম্বােধন পদে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ তােমার হাতের লেখা নয়?
প্রশ্নঃ তােমার হাতের লেখা নয়?
☞ হাতের–করণ কারকে এর’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ চন্দননগর আক্রমণ করাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
প্রশ্নঃ চন্দননগর আক্রমণ করাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
☞ চন্দননগর–কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ এই মুহূর্তে তুমি আমার দরবার ত্যাগ করাে।
প্রশ্নঃ এই মুহূর্তে তুমি আমার দরবার ত্যাগ করাে।
☞ মুহূর্তে—অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ আমার এই অক্ষমতার জন্য তােমরা আমাকে ক্ষমা করাে।
প্রশ্নঃ আমার এই অক্ষমতার জন্য তােমরা আমাকে ক্ষমা করাে।
☞ অক্ষমতার জন্য নিমিত্ত কারকে ‘র’ বিভক্তি ও জন্য অনুসর্গ।
প্রশ্নঃ আপনারা সারা দেশে আমার দুর্নাম রটিয়েছেন।
প্রশ্নঃ আপনারা সারা দেশে আমার দুর্নাম রটিয়েছেন।
☞ দুর্নাম–কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ আমার সহিষ্ণুতাই আপনাদের স্পর্ধা বাড়িয়ে দিয়েছে।
প্রশ্নঃ আমার সহিষ্ণুতাই আপনাদের স্পর্ধা বাড়িয়ে দিয়েছে।
☞ সহিষ্ণুতাই–কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ হােসেনকুলী প্রাণ দিয়ে তা বুঝিয়ে দিয়ে গেছে।
প্রশ্নঃ হােসেনকুলী প্রাণ দিয়ে তা বুঝিয়ে দিয়ে গেছে।
☞ হােসেনকুলী–কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ দরবার ত্যাগ করতে আমরা বাধ্য হচ্ছি জাঁহাপনা।
প্রশ্নঃ দরবার ত্যাগ করতে আমরা বাধ্য হচ্ছি জাঁহাপনা।
☞ জাঁহাপনা—সম্বােধন পদে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ আপনারা পলাশি যাত্রার আয়ােজন করুন।
প্রশ্নঃ আপনারা পলাশি যাত্রার আয়ােজন করুন।
☞ পলাশি—নিমিত্ত কারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ তাই আজও তার বুকে রক্তের তৃষা।
প্রশ্নঃ তাই আজও তার বুকে রক্তের তৃষা।
☞ রক্তের নিমিত্ত কারকে ‘এর বিভক্তি।
❍ সমাস নির্ণয় প্র্যাক্টিস সেট :
(প্রশ্নমান -১)
☞ পঞ্চম পাঠ → সিরাজদ্দৌলা
প্রশ্নঃ সেই নগরের নাম আমরা আলিনগর রাখি।
☞ আমরা—আমি, তুমি ও সে (একশেষ দ্বন্দ্ব সমাস)।
আলিনগর—আলি নামক নগর (মধ্যপদলােপী কর্মধারয় সমাস)।
প্রশ্নঃ যুদ্ধ ঘােষণার আগেই তােমাকে আমরা তােপের মুখে উড়িয়ে দিতে পারি।
আলিনগর—আলি নামক নগর (মধ্যপদলােপী কর্মধারয় সমাস)।
প্রশ্নঃ যুদ্ধ ঘােষণার আগেই তােমাকে আমরা তােপের মুখে উড়িয়ে দিতে পারি।
☞ যুদ্ধ ঘােষণার—যুদ্ধকে ঘােষণা (কর্মতৎপুরুষ সমাস), তার।
প্রশ্নঃ শিষ্টাচারের সীমা অতিক্রম করেছে।
প্রশ্নঃ শিষ্টাচারের সীমা অতিক্রম করেছে।
☞ শিষ্টাচারের—শিষ্ট যে আচার (সাধারণ কর্মধারয় সমাস), তার।
প্রশ্নঃ নবাবের উপর নির্ভর করা অসম্ভব।
প্রশ্নঃ নবাবের উপর নির্ভর করা অসম্ভব।
☞ অসম্ভব—নয় সম্ভব (নঞ-তৎপুরুষ সমাস)।
প্রশ্নঃ আমি নির্বোধ, অত্যাচারী, বিলাস-সর্বস্ব।
প্রশ্নঃ আমি নির্বোধ, অত্যাচারী, বিলাস-সর্বস্ব।
☞নির্বোধ—নেই বােধ যার (নঞ-বহুব্রীহি সমাস)।
প্রশ্নঃ কোনাে সচ্চরিত্র ইংরেজকে আমি দরবারে স্থান দোব।
প্রশ্নঃ কোনাে সচ্চরিত্র ইংরেজকে আমি দরবারে স্থান দোব।
☞সচ্চরিত্র—সৎ চরিত্র যার (বহুব্রীহি সমাস)।
প্রশ্নঃ নবাবের অনুগ্রহ।
প্রশ্নঃ নবাবের অনুগ্রহ।
☞ অনুগ্রহ—গ্রহের পশ্চাৎ (অব্যয়ীভাব সমাস)।
প্রশ্নঃ আপনারা তাদের মনােভাব বুঝতে পারেননি।
প্রশ্নঃ আপনারা তাদের মনােভাব বুঝতে পারেননি।
☞ মনােভাব—মনের ভাব (সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস)।
প্রশ্নঃ হিন্দু-মুসলমানের মাতৃভূমি গুলবাগ এই বাংলা।
প্রশ্নঃ হিন্দু-মুসলমানের মাতৃভূমি গুলবাগ এই বাংলা।
☞ হিন্দু-মুসলমানের—হিন্দু ও মুসলমান (দ্বন্দ্ব সমাস), তার।
প্রশ্নঃ বাংলার ভাগ্যাকাশে আজ দুর্যোগের ঘনঘটা।
প্রশ্নঃ বাংলার ভাগ্যাকাশে আজ দুর্যোগের ঘনঘটা।
☞ ভাগ্যাকাশে—ভাগ্য রূপ আকাশ (রূপক কর্মধারয় সমাস), তাতে।
প্রশ্নঃ জাতির সৌভাগ্য-সূর্য আজ অস্তাচলগামী।
প্রশ্নঃ জাতির সৌভাগ্য-সূর্য আজ অস্তাচলগামী।
☞ সৌভাগ্য-সূর্য—সৌভাগ্য রূপ সূর্য (রূপক কর্মধারয় সমাস)।
প্রশ্নঃ সিংহাসন কি টলছে?
প্রশ্নঃ সিংহাসন কি টলছে?
☞ সিংহাসন—সিংহ চিহ্নিত (লাঞ্ছিত) আসন (মধ্যপদলােপী কর্মধারয় সমাস)।
প্রশ্নঃ একেবারে দিশাহারা হয়ে পড়িচি।
প্রশ্নঃ একেবারে দিশাহারা হয়ে পড়িচি।
☞ দিশাহারা—দিশা হারিয়েছে যে (উপপদ তৎপুরুষ সমাস)।
প্রশ্নঃ পাপ-পুরীতে বন্দিনী করে রাখলে।
প্রশ্নঃ পাপ-পুরীতে বন্দিনী করে রাখলে।
☞ পাপ-পুরীতে—পাপ পূর্ণ পুরী (মধ্যপদলােপী কর্মধারয় সমাস), তাতে।
প্রশ্নঃ পলাশি-প্রান্তরে কোলাহল ছাপিয়ে উঠবে ক্রন্দন রােল।
প্রশ্নঃ পলাশি-প্রান্তরে কোলাহল ছাপিয়ে উঠবে ক্রন্দন রােল।
☞ ক্ৰন্দন রােল—ক্রন্দনের রােল (সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস)।
❍ অতিসংক্ষিপ্ত SAQ Short প্র্যাক্টিস সেট :
(প্রশ্নমান -১)
☞ পঞ্চম পাঠ → প্রলয়োল্লাস
Q1“তােরা সব জয়ধ্বনি কর!”—কে, কাদের জয়ধ্বনি করতে বলেছেন?
☞ মুক্তিকামী কবি নজরুল সমগ্র স্বদেশবাসীকে জয়ধ্বনি করতে বলেছেন।
Q2. “তােরা সব জয়ধ্বনি কর!”—কে, কেন জয়ধ্বনি করতে বলেছেন?
Q2. “তােরা সব জয়ধ্বনি কর!”—কে, কেন জয়ধ্বনি করতে বলেছেন?
☞ চিরবিদ্রোহী কবি নজরুল অনাগত সুদিন পতাকা উড়িয়ে কালবৈশাখীর ঝড়ের গতিতে আসছে বলে তাকে বরণ করার জন্য জয়ধ্বনি করতে বলেছেন।
Q3. “সিন্ধুপারের সিংহদ্বারে ধমক হেনে ভাঙল আগল।”— উদ্ধৃতাংশটিতে' সিন্ধুপারের সিংহদ্বারে’ বলতে কবি কী বােঝাতে চেয়েছেন?
Q3. “সিন্ধুপারের সিংহদ্বারে ধমক হেনে ভাঙল আগল।”— উদ্ধৃতাংশটিতে' সিন্ধুপারের সিংহদ্বারে’ বলতে কবি কী বােঝাতে চেয়েছেন?
☞ কবি শব্দবন্ধটি দিয়ে দেশবাসীকে সমুদ্রপারের ইংরেজ রাজশক্তির রাজপ্রাসাদের অবরুদ্ধ দরজাকে নির্দেশ করতে চেয়েছেন।
Q4. “বজ্ৰশিখার মশাল জ্বেলে আসছে ভয়ংকর!”— উদ্ধৃতাংশটিতে কবি ‘ভয়ংকর’ অভিধায় কাকে নির্দেশ করতে চেয়েছেন?
Q4. “বজ্ৰশিখার মশাল জ্বেলে আসছে ভয়ংকর!”— উদ্ধৃতাংশটিতে কবি ‘ভয়ংকর’ অভিধায় কাকে নির্দেশ করতে চেয়েছেন?
☞ উদ্ধৃতাংশটিতে কবি অনাগত সুদিন তথা নতুন মহাকালের বেশে পুরাতনকে ধ্বংস করতে যেভাবে আসছে তাকে ভয়ংকর অভিধায় অভিহিত করতে চেয়েছেন।
Q5. “সর্বনাশী জ্বালামুখী ধূমকেতু তার চামর ঢুলায়!”— উদ্ধৃতাংশটিতে ‘ধূমকেতু’ও ‘চামর’ শব্দ দুটির অর্থ কী?
Q5. “সর্বনাশী জ্বালামুখী ধূমকেতু তার চামর ঢুলায়!”— উদ্ধৃতাংশটিতে ‘ধূমকেতু’ও ‘চামর’ শব্দ দুটির অর্থ কী?
☞ উদ্ধৃতাংশটিতে ‘ধূমকেতু’ শব্দটি দিয়ে সৌরজগতের জ্যোতির্ময় পদার্থ বিশেষকে এবং ‘চামর’ শব্দটি দিয়ে চমরী গােরুর পুচ্ছ নির্মিত ব্যজন বা পাখাকে নির্দেশ করা হয়েছে।
Q6. “দ্বাদশ রবির বহ্নিজ্বালা ভয়াল তাহার নয়নকটায়,” – উদ্ধৃতাংশটিতে যে দ্বাদশ রবির কথা বলা হয়েছে তাদের নাম উল্লেখ করাে।
Q6. “দ্বাদশ রবির বহ্নিজ্বালা ভয়াল তাহার নয়নকটায়,” – উদ্ধৃতাংশটিতে যে দ্বাদশ রবির কথা বলা হয়েছে তাদের নাম উল্লেখ করাে।
☞ কবি উদ্ধৃতাংশে যে পুরাণ কথিত দ্বাদশ রবির কথা উল্লেখ করেছেন তারা হলেন—বিবস্বান, অৰ্য্যমা, পুষা, ত্বষ্টা, সবিদা, ভগ, ধাতা, বিধাতা, বরুণ, মিত্র, শত্রু, উরুক্রম নামধারী সূর্য।
Q7. “দিগম্বরের জটায় হাসে শিশু-চাদের কর”—উদ্ধৃতাংশে কোন দেবতার অস্তিত্ব কল্পনা করা হয়েছে?
Q7. “দিগম্বরের জটায় হাসে শিশু-চাদের কর”—উদ্ধৃতাংশে কোন দেবতার অস্তিত্ব কল্পনা করা হয়েছে?
☞ উদ্ধৃতাংশে দিগম্বর অর্থাৎ দেবাদিদেব মহাদেবের অস্তিত্ব কল্পনা করা হয়েছে যার শিরচুড়ায় উদীয়মান চাঁদের কল্পনা করা হয়েছে।
Q8. “ক্ষুরের দাপট তারায় লেগে উল্কা ছুটায় নীল খিলানে!”– উদ্ধৃতাংশে উল্লিখিত‘উল্কা’বলতে কী বােঝানাে হয়েছে?
Q8. “ক্ষুরের দাপট তারায় লেগে উল্কা ছুটায় নীল খিলানে!”– উদ্ধৃতাংশে উল্লিখিত‘উল্কা’বলতে কী বােঝানাে হয়েছে?
☞ উদ্ধৃতাংশে কবি ‘উল্কা’ শব্দটি ব্যবহার করেছেন মহাকালের যুদ্ধোদ্ধত স্বরূপের তীব্রতা বােঝানাের জন্য। বিজ্ঞানের ভাষায় উল্কা বলতে বােঝায় আকাশের বুকে ভ্রাম্যমাণ অগ্নিপিণ্ড যার মাঝেমধ্যে ভূপৃষ্ঠে
পতন ঘটে।
Q9. “ধ্বংস দেখে ভয় কেন তাের?” —ধ্বংস দেখেও তাকে ভয় না-করার কথা বলা হয়েছে কেন?
পতন ঘটে।
Q9. “ধ্বংস দেখে ভয় কেন তাের?” —ধ্বংস দেখেও তাকে ভয় না-করার কথা বলা হয়েছে কেন?
☞ কবি যে ধ্বংসের কথা বলেছেন সেই মহাকালের ভয়ংকর ধ্বংসলীলার মধ্যেও নবসৃষ্টির বীজ নিহিত থাকে। সেইজন্যই কবি এই ধ্বংস দেখে তাকে ভয় না-করার কথা বলেছেন।
Q10.“বধূরা প্রদীপ তুলে ধর।”—কীসের জন্য বন্ধুদের প্রদীপ তুলে ধরার কথা বলা হয়েছে?
Q10.“বধূরা প্রদীপ তুলে ধর।”—কীসের জন্য বন্ধুদের প্রদীপ তুলে ধরার কথা বলা হয়েছে?
☞ মহাকাল ভয়ংকর বেশে অ-সুন্দরকে ধ্বংস করে সুন্দরের প্রতিষ্ঠা করতে আসছে। তাই তার আগমনকে বরণ করে নেওয়ার জন্য বন্ধুদের প্রদীপ তুলে ধরার কথা বলা হয়েছে।
❍ কারক-বিভক্তি প্র্যাক্টিস সেট :
(প্রশ্নমান -১)
☞ পঞ্চম পাঠ → প্রলয়োল্লাস
প্রশ্নঃ তােরা সব জয়ধ্বনি কর!
☞ জয়ধ্বনি—কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ আসছে এবার অনাগত প্রলয়-নেশার নৃত্য পাগল।
প্রশ্নঃ আসছে এবার অনাগত প্রলয়-নেশার নৃত্য পাগল।
☞ অনাগত – কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ মৃত্যু-গহন অন্ধকূপে।
প্রশ্নঃ মৃত্যু-গহন অন্ধকূপে।
☞ অন্ধকূপে—অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ বজ্ৰশিখার মশাল জ্বেলে আসছে ভয়ংকর।
প্রশ্নঃ বজ্ৰশিখার মশাল জ্বেলে আসছে ভয়ংকর।
☞ ভয়ংকর— কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ ধূমকেতু তার চামর চুলায়।
প্রশ্নঃ ধূমকেতু তার চামর চুলায়।
☞ ধূমকেতু—কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ বিশ্বপাতার বক্ষ-কোলে।
প্রশ্নঃ বিশ্বপাতার বক্ষ-কোলে।
☞ বক্ষ-কোলে—অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ দ্বাদশ রবির বহ্নিজালা ভয়াল তাহার নয়নকটায়।
প্রশ্নঃ দ্বাদশ রবির বহ্নিজালা ভয়াল তাহার নয়নকটায়।
☞ রবির— কর্তা সম্বন্ধে ‘র’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ জগৎ জুড়ে প্রলয় এবার ঘনিয়ে আসে।
প্রশ্নঃ জগৎ জুড়ে প্রলয় এবার ঘনিয়ে আসে।
☞ প্রলয়—কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ আসবে উষা অরুণ হেসে।
☞ উষা—কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ ধ্বংস দেখে ভয় কেন তাের?
প্রশ্নঃ ধ্বংস দেখে ভয় কেন তাের?
☞ ধ্বংস— কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ অন্ধকারার বন্ধ কূপে।
প্রশ্নঃ অন্ধকারার বন্ধ কূপে।
☞ কূপে —অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ বধূরা প্রদীপ তুলে ধর।
প্রশ্নঃ বধূরা প্রদীপ তুলে ধর।
☞ প্রদীপ —কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ সপ্ত মহাসিন্ধু দোলে কপােলতলে।
প্রশ্নঃ সপ্ত মহাসিন্ধু দোলে কপােলতলে।
☞ মহাসিন্ধু —কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
❍ সমাস নির্ণয় প্র্যাক্টিস সেট :
(প্রশ্নমান -১)
☞ পঞ্চম পাঠ → প্রলয়োল্লাস
প্রশ্নঃ জয়ধ্বনি কর!
☞ জয়ধ্বনি—জয় সূচক ধ্বনি (মধ্যপদলােপী কর্মধারয় সমাস)।
প্রশ্নঃ সিন্ধুপারের সিংহদ্বারে।
প্রশ্নঃ সিন্ধুপারের সিংহদ্বারে।
☞সিংহ চিহ্নিত দ্বারে, তাতে (মধ্যপদলােপী কর্মধারয় সমাস।
প্রশ্নঃ মহাকালের চণ্ডরূপে।
প্রশ্নঃ মহাকালের চণ্ডরূপে।
☞ মহাকালের—মহান যে কাল, এর (উপমান কর্মধারয় সমাস)।
প্রশ্নঃ বজ্ৰশিখার মশাল জ্বেলে।
প্রশ্নঃ বজ্ৰশিখার মশাল জ্বেলে।
☞ বজ্ৰশিখার—বজের শিখা, তার (সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস)।
প্রশ্নঃ ভয়াল তাহার নয়নকটায়।
প্রশ্নঃ ভয়াল তাহার নয়নকটায়।
☞ নয়নকটায়—নয়নের কটায় (সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস)।
❍ অতিসংক্ষিপ্ত SAQ Short প্র্যাক্টিস সেট :
(প্রশ্নমান -১)
☞ পঞ্চম পাঠ → পথের দাবী
☞ জগদীশবাবু জন-ছয়েক বাঙালির টিনের তােরঙ্গ ও ছােটো-বড়াে পুটলি খুলে তদারক শুরু করেন।
প্রশ্নঃ এই জন-ছয়েক বাঙালি কোথায় কাজ করত?
প্রশ্নঃ এই জন-ছয়েক বাঙালি কোথায় কাজ করত?
☞ এই জন-ছয়েক বাঙালি উত্তরব্রহ্মে-বর্মা-অয়েল কোম্পানির তেলের কারখানায় মিস্ত্রির কাজ করত।
প্রশ্নঃ জন-ছয়েক বাঙালি উত্তর-ব্রহ্মে বর্মা ছেড়ে কেন রেগুনে যাচ্ছে?
প্রশ্নঃ জন-ছয়েক বাঙালি উত্তর-ব্রহ্মে বর্মা ছেড়ে কেন রেগুনে যাচ্ছে?
☞ জন-ছয়েক বাঙালি উত্তর-ব্রহ্মে বর্মা ছেড়ে রেঙ্গুনে যাচ্ছে, কারণ এখানকার জলহাওয়া সহ্য হচ্ছে না এবং চাকরির উদ্দেশ্যে তারা রেগুনে যাচ্ছে।
প্রশ্নঃ গিরীশ মহাপাত্রের গায়ের রং কেমন?
প্রশ্নঃ গিরীশ মহাপাত্রের গায়ের রং কেমন?
☞ গিরীশ মহাপাত্রের গায়ের রং অত্যন্ত ফরসা, কিন্তু রৌদ্রে পুড়ে যেন তামাটে হয়ে গেছে।
প্রশ্নঃ একটু কাশির পরিশ্রমেই গিরীশ মহাপাত্র কী করে?
প্রশ্নঃ একটু কাশির পরিশ্রমেই গিরীশ মহাপাত্র কী করে?
☞ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘পথের দাবী' রচনায় গিরীশ মহাপাত্র একটু কাশির পরিশ্রমেই হাঁপাতে থাকে।
প্রশ্নঃ গিরীশ মহাপাত্রকে দেখে কী আশঙ্কা হয়?
প্রশ্নঃ গিরীশ মহাপাত্রকে দেখে কী আশঙ্কা হয়?
☞ গিরীশ মহাপাত্রকে দেখে আশঙ্কা হয় সংসারের মেয়াদ বােধকরি বেশিদিন নেই, ভেতরে কী একটা দুরারােগ্য রােগে সমস্ত দেহটা যেন দ্রুতবেগে ক্ষয়ের দিকে ছুটে চলেছে।
প্রশ্নঃ গিরীশ মহাপাত্রের মাথার চুল থেকে কীসের গন্ধ বের হচ্ছে?
প্রশ্নঃ গিরীশ মহাপাত্রের মাথার চুল থেকে কীসের গন্ধ বের হচ্ছে?
☞ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘পথের দাবী’ রচনায় গিরীশ মহাপাত্রের মাথার চুল থেকে নিদারুণ নেবুর তেলের গন্ধে ঘর ভরে উঠেছে।
প্রশ্নঃ গিরীশ মহাপাত্রের বুকপকেটে কী ছিল?
প্রশ্নঃ গিরীশ মহাপাত্রের বুকপকেটে কী ছিল?
☞ গিরীশ মহাপাত্রের বুকপকেটে বাঘ-আঁকা একটা রুমাল ছিল।
প্রশ্নঃ “যাঁকে খুঁজছেন তার কালচরের কথাটা একবার ভেবে দেখুন।”—কথাটি কে বলেছে?
প্রশ্নঃ “যাঁকে খুঁজছেন তার কালচরের কথাটা একবার ভেবে দেখুন।”—কথাটি কে বলেছে?
☞ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘পথের দাবী’ রচনায় এই কথাটি বলেছে অপূর্ব।
প্রশ্নঃ গিরীশ মহাপাত্র রাস্তা থেকে কী কুড়িয়ে পেয়েছে?
প্রশ্নঃ গিরীশ মহাপাত্র রাস্তা থেকে কী কুড়িয়ে পেয়েছে?
☞ গিরীশ মহাপাত্র রাস্তা থেকে গাঁজার কলকেটি কুড়িয়ে পেয়েছে।
প্রশ্নঃ টিফিনের সময় কারা একসঙ্গে জলযােগ করত?
প্রশ্নঃ টিফিনের সময় কারা একসঙ্গে জলযােগ করত?
☞ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘পথের দাবী’ রচনায় রামদাস ও অপূর্ব একসঙ্গে জলযােগ করত।
প্রশ্নঃ অপূর্বর ঘরে চুরি হলে কার কৃপায় টাকাকড়ি ছাড়া আর সব বেঁচে গেছে?
প্রশ্নঃ অপূর্বর ঘরে চুরি হলে কার কৃপায় টাকাকড়ি ছাড়া আর সব বেঁচে গেছে?
☞ অপূর্বর ঘরে চুরি হলে এক খ্রিস্টান মেয়ের কৃপায় টাকাকড়ি ছাড়া আর সব বেঁচে গেছে।
প্রশ্নঃ অপূর্বর হঠাৎ হাসিতে দম আটকে গেল কেন?
প্রশ্নঃ অপূর্বর হঠাৎ হাসিতে দম আটকে গেল কেন?
☞ অপূর্বর হঠাৎ গিরীশ মহাপাত্র ও তার পােশাক পরিচ্ছদের কথা মনে পড়ায় হাসিতে দম আটকে গেল।
প্রশ্নঃ অপূর্বকে প্রায়শ্চিত্ত করার কথা কে বলেছিল?
প্রশ্নঃ অপূর্বকে প্রায়শ্চিত্ত করার কথা কে বলেছিল?
☞ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘পথের দাবী’ রচনায় অপূর্বকে প্রায়শ্চিত্ত করার কথা বলেছিল অপূর্ব।
প্রশ্নঃ নিমাইবাবুকে অপূর্ব কী বলে ডাকত?
প্রশ্নঃ নিমাইবাবুকে অপূর্ব কী বলে ডাকত?
☞ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘পথের দাবী' রচনায় নিমাইবাবুকে অপূর্ব কাকা বলে ডাকত।
প্রশ্নঃ বিনা দোষে ফিরিঙ্গি ছোঁড়ারা অপূর্বকে লাথি মেরে কোথা থেকে তাড়িয়ে দিয়েছিল?
প্রশ্নঃ বিনা দোষে ফিরিঙ্গি ছোঁড়ারা অপূর্বকে লাথি মেরে কোথা থেকে তাড়িয়ে দিয়েছিল?
☞ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘পথের দাবী' রচনায় বিনা দোষে ফিরিঙ্গি ছোঁড়ারা অপূর্বকে লাথি মেরে প্ল্যাটফর্ম থেকে তাড়িয়ে দিয়েছিল।
প্রশ্নঃ ফিরিঙ্গিদের অপূর্বকে লাথি মারার ঘটনা শুনে রামদাসের কী প্রতিক্রিয়া হয়েছিল?
প্রশ্নঃ ফিরিঙ্গিদের অপূর্বকে লাথি মারার ঘটনা শুনে রামদাসের কী প্রতিক্রিয়া হয়েছিল?
☞ অপূর্বকে লাথি মারার ঘটনা শুনে রামদাস চুপ করে থাকে, কিন্তু তার দুই চোখ ছলছল করে আসে।
প্রশ্নঃ “বাবুজি, ম্যয় নে আপকো তাে জরুর কঁহা দেখা।”—কথাটির অর্থ লেখাে।
প্রশ্নঃ “বাবুজি, ম্যয় নে আপকো তাে জরুর কঁহা দেখা।”—কথাটির অর্থ লেখাে।
☞ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘পথের দাবী' রচনার আলােচ্য পঙক্তিটির অর্থ হল—বাবুজি, আমি আপনাকে অবশ্যই কোথাও দেখেছি।
প্রশ্নঃ “আশ্চয্যি নেহি হ্যায় বাবু সাহেব, মােকরির বাস্তে কেত্তা যায়গায় তাে ঘুমতা হ্যায়, ।”—কথাটির অর্থ লেখাে।
প্রশ্নঃ “আশ্চয্যি নেহি হ্যায় বাবু সাহেব, মােকরির বাস্তে কেত্তা যায়গায় তাে ঘুমতা হ্যায়, ।”—কথাটির অর্থ লেখাে।
☞ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘পথের দাবী’ রচনার এই অংশটির অর্থ হল আশ্চর্য নয় বাবুসাহেব, চাকরির খোঁজে কত জায়গায় তাে ঘুরতে হয়।
প্রশ্নঃ অপূর্ব ট্রেনের কোন শ্রেণির যাত্রী ছিলেন?
প্রশ্নঃ অপূর্ব ট্রেনের কোন শ্রেণির যাত্রী ছিলেন?
☞ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘পথের দাবী’ রচনায় অপূর্ব একটি অন্যতম চরিত্র। সে ট্রেনের প্রথম শ্রেণির যাত্রী ছিল।
❍ কারক-বিভক্তি প্র্যাক্টিস সেট:
(প্রশ্নমান -১)
☞ পঞ্চম পাঠ → পথের দাবী
প্রশ্নঃ সুমুখের হলঘরে জন-ছয়েক বাঙালি মােট-ঘাট লইয়া বসিয়া আছে।
☞ হলঘরে—অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ সেখানের জলহাওয়া সহ্য না হওয়ায় চাকরির উদ্দেশ্যে রেগুনে চলিয়া আসিয়াছে।
প্রশ্নঃ সেখানের জলহাওয়া সহ্য না হওয়ায় চাকরির উদ্দেশ্যে রেগুনে চলিয়া আসিয়াছে।
☞ জলহাওয়া–কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ ভিতরের কী একটা দুরারােগ্য রােগে সমস্ত দেহটা যেন দ্রুতবেগে ক্ষয়ের দিকে ছুটিয়াছে।
☞ দুরারােগ্য রােগে—করণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ বাবুটির স্বাস্থ্য গেছে, কিন্তু শখ যযালাে আনাই বজায় আছে তা স্বীকার করতে হবে।
প্রশ্নঃ বাবুটির স্বাস্থ্য গেছে, কিন্তু শখ যযালাে আনাই বজায় আছে তা স্বীকার করতে হবে।
☞ বাবুটির–কর্তৃকারকে ‘র’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ কাকাবাবু, এ লােকটিকে আপনি কোনাে কথা জিজ্ঞেস না করেই ছেড়ে দিন।
প্রশ্নঃ কাকাবাবু, এ লােকটিকে আপনি কোনাে কথা জিজ্ঞেস না করেই ছেড়ে দিন।
☞ কাকাবাবু—সম্বােধন পদে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ রামদাস আর কোনাে প্রশ্ন করিল না।
প্রশ্নঃ রামদাস আর কোনাে প্রশ্ন করিল না।
☞ রামদাস—কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভকি।
প্রশ্নঃ বাবাই একদিন এঁর চাকরি করে দিয়েছিলেন।
প্রশ্নঃ বাবাই একদিন এঁর চাকরি করে দিয়েছিলেন।
☞ চাকরি–কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ ফিরিঙ্গি ছোঁড়ারা আমাকে যখন লাথি মেরে প্ল্যাটফর্ম থেকে বার করে দিলে....।
প্রশ্নঃ ফিরিঙ্গি ছোঁড়ারা আমাকে যখন লাথি মেরে প্ল্যাটফর্ম থেকে বার করে দিলে....।
☞ প্ল্যাটফর্ম—অপাদান কারকে ‘থেকে’ অনুসর্গ।
প্রশ্নঃ আপাতত ভামাে যাচ্ছি।
প্রশ্নঃ আপাতত ভামাে যাচ্ছি।
☞ ভামাে—অধিকরণ কারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ সন্ধ্যা উত্তীর্ণ হইলে সে পিরানের মধ্যে হইতে পৈতা বাহির করিয়া বিনা জলেই সায়ংসন্ধ্যা সমাপন করিল।
প্রশ্নঃ সন্ধ্যা উত্তীর্ণ হইলে সে পিরানের মধ্যে হইতে পৈতা বাহির করিয়া বিনা জলেই সায়ংসন্ধ্যা সমাপন করিল।
☞ সন্ধ্যা—অধিকরণ কারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি। পিরানের মধ্যে—অপাদান কারকে ‘হইতে’ অনুসর্গ।
❍ সমাস প্র্যাক্টিস সেট :
(প্রশ্নমান -১)
☞ পঞ্চম পাঠ → পথের দাবী
☞ মােট-ঘাট—মােট ও ঘাট (দ্বন্দ্ব সমাস)।
প্রশ্নঃ গায়ে জাপানি সিল্কের রামধনু রঙের চুড়িদার পাঞ্জাবি।
প্রশ্নঃ গায়ে জাপানি সিল্কের রামধনু রঙের চুড়িদার পাঞ্জাবি।
☞ রামধনু—রামের ধনু (সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস)।
প্রশ্নঃ তলাটা মজবুত ও টিকসই করিতে আগাগােড়া লােহার নাল বাঁধানাে।
প্রশ্নঃ তলাটা মজবুত ও টিকসই করিতে আগাগােড়া লােহার নাল বাঁধানাে।
☞ আগাগােড়া—আগা থেকে গােড়া পর্যন্ত (অব্যয়ীভাব সমাস)।
প্রশ্নঃ ইহার আপাদমস্তক অপূর্ব বারবার নিরীক্ষণ করিয়া কহিল...।
প্রশ্নঃ ইহার আপাদমস্তক অপূর্ব বারবার নিরীক্ষণ করিয়া কহিল...।
☞ আপাদমস্তক—পা থেকে মাথা পর্যন্ত (অব্যয়ীভাব সমাস)।
প্রশ্নঃ কাকাবাবু, এ লােকটিকে আপনি কোনাে কথা জিজ্ঞেস না করেই ছেড়ে দিন।
প্রশ্নঃ কাকাবাবু, এ লােকটিকে আপনি কোনাে কথা জিজ্ঞেস না করেই ছেড়ে দিন।
☞ কাকাবাবু—যিনি কাকা, তিনিই বাবু (কর্মধারয় সমাস)।
প্রশ্নঃ নিমাইবাবু কহিলেন, তুমি গাঁজা খাও?
প্রশ্নঃ নিমাইবাবু কহিলেন, তুমি গাঁজা খাও?
☞ নিমাইবাবু—নিমাই যে বাবু (কর্মধারয় সমাস)।
❍ অতিসংক্ষিপ্ত SAQ Short প্র্যাক্টিস সেট :
(প্রশ্নমান -১)
☞ ষষ্ঠ পাঠ → সিন্ধুতীরে
☞ উদ্ধৃতাংশে রূপকথার সমুদ্রপুরীর সমুদ্রকন্যার সম্পর্কে কথাটি বলা হয়েছে।
প্রশ্নঃ “সিন্ধুতীরে রহিছে মাঞ্জস ৷”– উদ্ধৃতাংশে ‘মাঞ্জস’ কথাটির অর্থ কী। এবং তা কীসের জন্য রয়েছে?
প্রশ্নঃ “সিন্ধুতীরে রহিছে মাঞ্জস ৷”– উদ্ধৃতাংশে ‘মাঞ্জস’ কথাটির অর্থ কী। এবং তা কীসের জন্য রয়েছে?
☞ উদ্ধৃতাংশে ‘মাঞ্জস’ কথাটির অর্থ হল ভেলা জাতীয় জলযান বিশেষ এবং তা সমুদ্রকন্যা পদ্মার যাতা য়াতের জন্য রয়েছে।
প্রশ্নঃ “অনুমান করে নিজ চিতে।”- কে, কী অনুমান করে?
প্রশ্নঃ “অনুমান করে নিজ চিতে।”- কে, কী অনুমান করে?
☞ সমুদ্রকন্যা পদ্মা নিজের হৃদয়ে অনুমান করে যে হয়তাে কোনাে স্বর্গীয় অপ্সরী দেবরাজ ইন্দ্রের অভিশাপে স্বর্গভ্রষ্ট হয়ে মর্তে অচৈতন্য অবস্থায় মাটিতে পড়ে আছে।
প্রশ্নঃ “দেখে চারি সখী চারিভিত।”— উদ্ধৃতাংশে কোন চার সখীর কথা বলা হয়েছে?
প্রশ্নঃ “দেখে চারি সখী চারিভিত।”— উদ্ধৃতাংশে কোন চার সখীর কথা বলা হয়েছে?
☞ উদ্ধৃতাংশে মূৰ্ছিতা পদ্মাবতীর চারদিকে যে চারজন সখী অচৈতন্য অবস্থায় পড়েছিল তাদের কথা বলা হয়েছে।
প্রশ্নঃ “বেকত দেখিয়ে আঁখি”-উদ্ধৃতাংশটি কোন কবিতার অন্তর্গত এবং‘বেকত’ কথাটির অর্থ কী?
প্রশ্নঃ “বেকত দেখিয়ে আঁখি”-উদ্ধৃতাংশটি কোন কবিতার অন্তর্গত এবং‘বেকত’ কথাটির অর্থ কী?
☞ উদ্ধৃতাংশটি ‘ সিন্ধুতীরে’ শীর্ষক কবিতার অন্তর্গত এবং ‘বেকত’ কথাটির অর্থ হল প্রকাশিত।
প্রশ্নঃ “মােহিত পাইয়া সিন্ধু-ক্লেশ।।”— কে, কার সম্পর্কে, কী অনুমান করেছেন?
প্রশ্নঃ “মােহিত পাইয়া সিন্ধু-ক্লেশ।।”— কে, কার সম্পর্কে, কী অনুমান করেছেন?
☞ সমুদ্রকন্যা পদ্মা মূৰ্ছিত পদ্মাবতীকে দেখে অনুমান করেছেন যে হয়তাে সমুদ্রের প্রবল ঝড়ে নৌকা ভেঙে সমুদ্র-ক্লেশে পীড়িত হয়ে অচৈতন্য অবস্থায় পড়ে আছে।
প্রশ্নঃ “বাহুরক কন্যার জীবন।”— ‘বাহুরক’কথাটির অর্থ কী এবং কোন কন্যার জীবন সম্পর্কে এ কথা বলা হয়েছে?
প্রশ্নঃ “বাহুরক কন্যার জীবন।”— ‘বাহুরক’কথাটির অর্থ কী এবং কোন কন্যার জীবন সম্পর্কে এ কথা বলা হয়েছে?
☞ ‘বাহুরক’ শব্দটির অর্থ হল ফিরে আসুক এবং অচৈতন্য কন্যা পদ্মাবর্তী সম্পর্কে এ কথা বলা হয়েছে।
প্রশ্নঃ “বিধি মােরে না কর নৈরাশ।।”- উক্তিটি কার এবং তার এরূপ উক্তি করার কারণ কী?
প্রশ্নঃ “বিধি মােরে না কর নৈরাশ।।”- উক্তিটি কার এবং তার এরূপ উক্তি করার কারণ কী?
☞ উক্তিটি সমুদ্রকন্যা পদ্মার এবং সে স্নেহপ্রবণ মন থেকে অচৈতন পদ্মাবতীর চেতনা ফিরিয়ে আনার জন্য যে চেষ্টা করছে তার থেকে যেন সে বঞ্চিত না হয়। চেতনা ফিরিয়ে আনাটাই তার মুখ্য প্রত্যাশা।
প্রশ্নঃ “উদ্যানের মাঝে নিল/পঞজনে বসনে ঢাকিয়া।”– কে, কাদের উদ্যানের মাঝে নিল?
প্রশ্নঃ “উদ্যানের মাঝে নিল/পঞজনে বসনে ঢাকিয়া।”– কে, কাদের উদ্যানের মাঝে নিল?
☞ সমুদ্রকন্যা পদ্মার নির্দেশে তার সখীরা অচৈতন্য চার সখীসহ পদ্মাবতীরে উদ্যানের মাঝে নিল।
প্রশ্নঃ “পঞ্চকন্যা পাইলা চেতন।”– পঞ্চকন্যা কীভাবে চেতনা ফিরে পেল?
প্রশ্নঃ “পঞ্চকন্যা পাইলা চেতন।”– পঞ্চকন্যা কীভাবে চেতনা ফিরে পেল?
☞ সমুদ্রকন্যা পদ্মা তার সখীদের নিয়ে অচৈতন্য পঞ্চকন্যাদের বহু যত্নে সেবা শুশ্রুষা করে চেতনা ফিরিয়ে আনল।
প্রশ্নঃ “চিকিৎসিমু প্রাণপণ/কৃপা কর নিরঞ্জন”–এ আবেদন কার?
প্রশ্নঃ “চিকিৎসিমু প্রাণপণ/কৃপা কর নিরঞ্জন”–এ আবেদন কার?
☞ সিন্ধুতীরে’ কবিতাংশে এ-আবেদন পদ্মার।
প্রশ্নঃ সখীরা অচৈতন্য কন্যার চিকিৎসা কতক্ষণ করেছিল?
প্রশ্নঃ সখীরা অচৈতন্য কন্যার চিকিৎসা কতক্ষণ করেছিল?
☞ সখীরা অচৈতন্য কন্যার চিকিৎসা চারদণ্ড ধরে করেছিল।
প্রশ্নঃ কন্যারে ফেলিল যথা।
প্রশ্নঃ অতি মনােহর দেশ।
❍ কারক-বিভক্তি প্র্যাক্টিস সেট :
(প্রশ্নমান -১)
☞ ষষ্ঠ পাঠ → সিন্ধুতীরে
প্রশ্নঃ কন্যারে ফেলিল যথা।
☞ কন্যারে— কর্মকারকে ‘রে’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ সিন্ধুতীরে দেখি দিব্যস্থান।
প্রশ্নঃ সিন্ধুতীরে দেখি দিব্যস্থান।
☞ সিন্ধুতীরে অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ তার পাশে রচিল উদ্যান।
প্রশ্নঃ তার পাশে রচিল উদ্যান।
☞ উদ্যান —কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ তথা কন্যা থাকে সর্বক্ষণ।
প্রশ্নঃ তথা কন্যা থাকে সর্বক্ষণ।
☞ কন্যা— কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ পিতৃপুরে ছিল নিশি...।
প্রশ্নঃ পিতৃপুরে ছিল নিশি...।
☞ পিতৃপুরে— অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ ইন্দ্রশাপে বিদ্যাধরি/কিবা স্বর্গভ্রষ্ট করি।
প্রশ্নঃ ইন্দ্রশাপে বিদ্যাধরি/কিবা স্বর্গভ্রষ্ট করি।
☞ ইন্দ্রশাপে — করণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ দেখিয়া রূপের কলা...।
☞ রূপের–কর্মকারকে ‘এর’ বিভক্তি।
❍ সমাস প্র্যাক্টিস সেট :
(প্রশ্নমান -১)
☞ চতুর্থ পাঠ → সিন্ধুতীরে
প্রশ্নঃ অতি মনােহর দেশ।
☞ মন হরণ করে যা—উপপদ তৎপুরুষ সমাস।
প্রশ্নঃ সমুদ্রপতি সুতা/পদ্মা নামে গুণযুতা।
প্রশ্নঃ সমুদ্রপতি সুতা/পদ্মা নামে গুণযুতা।
☞সমুদ্রের নৃপতি—সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস।
প্রশ্নঃ সিন্ধুতীরে দেখি দিব্যস্থান।
প্রশ্নঃ সিন্ধুতীরে দেখি দিব্যস্থান।
☞ সিন্ধুতীরে—অধিকরণ কারকে ‘এ’ বিভক্তি।
প্রশ্নঃ পিতৃপুরে ছিল নিশি...।
প্রশ্নঃ পিতৃপুরে ছিল নিশি...।
☞ পিতার নির্মিত পুর, তাতে —মধ্যপদলােপী কর্মধারয় সমাস।
প্রশ্নঃ তন্ত্রে মন্ত্রে মহৌষধি দিয়া।
প্রশ্নঃ তন্ত্রে মন্ত্রে মহৌষধি দিয়া।
☞ মহান যে ঔষধি — উপমান কর্মধারয় সমাস।
প্রশ্নঃ নানাসুখে খেলি হাসি।
প্রশ্নঃ নানাসুখে খেলি হাসি।
☞ খেলি ও হাসি—দ্বন্দ্ব সমাস।
প্রশ্নঃ কৃপা কর নিরঞ্জন।
প্রশ্নঃ কৃপা কর নিরঞ্জন।
☞ নেই অঞ্জন যার—নঞ্ বহুব্রীহি সমাস।
প্রশ্নঃ হেমরত্নে নানা রঙ্গি।
প্রশ্নঃ হেমরত্নে নানা রঙ্গি।
☞হেম ও রত্ন—দ্বন্দ্ব সমাস।
প্রশ্নঃ নিমগাছের নীচে একদল ছেলে জড়াে হয়ে কী করছিল?
❍ অতিসংক্ষিপ্ত SAQ Short প্র্যাক্টিস সেট :
(প্রশ্নমান -১)
☞ ষষ্ঠ পাঠ → অদল বদল
প্রশ্নঃ নিমগাছের নীচে একদল ছেলে জড়াে হয়ে কী করছিল?
☞ পান্নালাল প্যাটেলের লেখা ‘অদল বদল’ গল্পে নিমগাছের নীচে গাঁয়ের একদল ছেলে জড়াে হয়ে ধুলাে ছােড়াছুড়ি খেলছিল।
প্রশ্নঃ হাত ধরাধরি করে কারা গ্রামের ছেলেদের কাছে এল?
প্রশ্নঃ হাত ধরাধরি করে কারা গ্রামের ছেলেদের কাছে এল?
☞ পান্নালাল প্যাটেলের লেখা ‘অদল বদল’ গল্পে হাত ধরাধরি করে অমৃত ও ইসাব গ্রামের ছেলেদের কাছে এল।
প্রশ্নঃ অমৃত তার জামাটি কীভাবে ছিঁড়ে ফেলে?
☞ পান্নালাল প্যাটেলের ‘অদল বদল’ গল্পে গরিব চাষির ছেলে ইসাব ক্ষেতে কাজ করতে যায়, তাই তার জামা ছিঁড়ে যায়।
প্রশ্নঃ অমৃত জামা পাওয়ার জন্য শেষ পর্যন্ত কী করতে রাজি ছিল?
প্রশ্নঃ অমৃত জামা পাওয়ার জন্য শেষ পর্যন্ত কী করতে রাজি ছিল?
☞ পান্নালাল প্যাটেলের লেখা ‘অদল বদল’ গল্পে দেখা যায়, জামা পাওয়ার জন্য অমৃত শেষ পর্যন্ত মার খেতেও রাজি হয়।
প্রশ্নঃ সুন্দর সাজগােজ করে বাড়ি থেকে বেরিয়ে অমৃতের কী ইচ্ছে হয়নি?
প্রশ্নঃ সুন্দর সাজগােজ করে বাড়ি থেকে বেরিয়ে অমৃতের কী ইচ্ছে হয়নি?
☞ পান্নালাল প্যাটেলের লেখা ‘অদল বদল’ গল্পের অন্যতম চরিত্র অমৃত। সুন্দর সাজগােজ করে বাড়ি থেকে বেরিয়ে জামাকাপড় নােংরা করতে তার ইচ্ছে হয়নি।
প্রশ্নঃ “কালিয়া জিতেছে, অমৃত হেরে গেছে, কী মজা, কী মজা।”—এ কথা কে বলেছে?
প্রশ্নঃ “কালিয়া জিতেছে, অমৃত হেরে গেছে, কী মজা, কী মজা।”—এ কথা কে বলেছে?
☞ পান্নালাল প্যাটেলের লেখা ‘অদল বদল’ গল্পে ছেলের দল আনন্দে চিৎকার করে একথা বলে।
❍ অতিসংক্ষিপ্ত SAQ Short প্র্যাক্টিস সেট :
(প্রশ্নমান -১)
☞ সপ্তম পাঠ → বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান
☞ রাজশেখর বসু রচিত ‘বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান প্রবন্ধে প্রথম শ্রেণির পাঠক হলেন—যারা ইংরেজি জানে না বা অতি অল্প জানে। অল্পবয়স্ক ছেলেমেয়ে এবং অল্পশিক্ষিত লােক এই শ্রেণিতে পড়ে।
প্রশ্নঃ দ্বিতীয় শ্রেণির পাঠকেরা কেমন?
প্রশ্নঃ দ্বিতীয় শ্রেণির পাঠকেরা কেমন?
☞ রাজশেখর বসু রচিত ‘বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান প্রবন্ধে দ্বিতীয় শ্রেণির পাঠকেরা হলেন যারা ইংরেজি জানে এবং ইংরেজি ভাষায় অল্পাধিক বিজ্ঞান পড়েছে।
প্রশ্নঃ প্রথম শ্রেণির পাঠকেরা কী শিখেছে?
প্রশ্নঃ প্রথম শ্রেণির পাঠকেরা কী শিখেছে?
☞ প্রথম শ্রেণির পাঠকদের বিজ্ঞানের সঙ্গে পূর্ব-পরিচয় নেই। গুটিকতক ইংরেজি পারিভাষিক শব্দ হয়তাে তারা শিখেছে। যেমন—টাইফয়েড, আয়ােডিন, মােটর, জেব্রা ইত্যাদি।
প্রশ্নঃ প্রথম শ্রেণির পাঠকদের থেকে কীরকম তথ্য জানা যায়?
প্রশ্নঃ প্রথম শ্রেণির পাঠকদের থেকে কীরকম তথ্য জানা যায়?
☞ প্রথম শ্রেণির পাঠকদের অনেক রকম তথ্যও জানা থাকতে পারে, যেমন—জল আর কপূর উবে যায়, পিতলের চাইতে অ্যালুমিনিয়াম হালকা, লাউ-কুমড়াে জাতীয় গাছে দু-রকম ফল হয়।
প্রশ্নঃ প্রথম শ্রেণির পাঠকরা কীসের প্রভাব থেকে মুক্ত?
প্রশ্নঃ প্রথম শ্রেণির পাঠকরা কীসের প্রভাব থেকে মুক্ত?
☞ প্রথম শ্রেণির পাঠকেরা ইংরেজি ভাষার প্রভাব থেকে মুক্ত, সেজন্য বাংলা পরিভাষা আয়ত্ত করে বাংলায় বিজ্ঞান শেখা তাদের সংস্কারের বিরােধী নয়
প্রশ্নঃ বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চায় কী কী বাধা আছে?
☞ বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার বাধাগুলি হল—বাংলা পারিভাষিক শব্দ প্রচুর নেই। যে কয়েকজন বিদ্যোৎসাহী লেখক পরিভাষা রচনা করেছিলেন, তারা একযােগে কাজ না-করে স্বতন্ত্রভাবে কাজ করেছিলেন,ফলে পরিভাষায় সাম্য হয়নি।
প্রশ্নঃ কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিভাষা সমিতি নিযুক্ত ব্যক্তিরা কী বিধান দিয়েছিলেন?
☞ তাঁরা বিধান দিয়েছেন যে, নতুন রাসায়নিক বস্তুর ইংরেজি নাম: বাংলা বানানে চলবে, যেমন— অক্সিজেন। উদ্ভিদ ও প্রাণীর জাতিবাচক নাম বাংলায় চলতে পারে, যেমন—ফার্ন।
প্রশ্নঃ বাংলা বৈজ্ঞানিক সাহিত্য এখনও সুপ্রতিষ্ঠিত হয়নি কেন?
প্রশ্নঃ বাংলা বৈজ্ঞানিক সাহিত্য এখনও সুপ্রতিষ্ঠিত হয়নি কেন?
☞ কারণ, বিজ্ঞান আলােচনার রচনাপদ্ধতি অনেক লেখক এখনও আয়ত করতে পারেননি। ফলে অনেক স্থলে তাদের ভাষা আড়ষ্ট এক ইংরেজির আক্ষরিক অনুবাদ হয়ে পড়ে।
প্রশ্নঃ আমাদের আলংকারিকগণ শব্দের যে ত্রিবিধ-র কথা বলেছেন, সেগুলি কী কী?
প্রশ্নঃ আমাদের আলংকারিকগণ শব্দের যে ত্রিবিধ-র কথা বলেছেন, সেগুলি কী কী?
☞ শ্রীপান্থের লেখা বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান প্রবন্ধে উল্লেখ আছে, আমাদের আলংকারিকগণ শব্দের যে ত্রিবিধ কথা বলেছেন সেগুলি হল—অভিধা, লক্ষণা ও ব্যঞ্জনা।
প্রশ্নঃ বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধদিতে কী দোষ নজরে পড়ে?
প্রশ্নঃ বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধদিতে কী দোষ নজরে পড়ে?
☞ বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধাদিতে একটি দোষ প্রায়ই নজরে পড়ে অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী এই প্রবাদটির প্রয়ােগ মাঝে মাঝে সাময়িক প্রশ্নাদিতে পাওয়া যায়।
প্রশ্নঃ ভুল লেখা সংশােধনের জন্য কী করতে হবে?
প্রশ্নঃ ভুল লেখা সংশােধনের জন্য কী করতে হবে?
☞ ভুল লেখা সাধারণ পাঠকের পক্ষে অনিষ্টকর। সম্পাদকের উচিত অবিখ্যাত লেখকের বৈজ্ঞানিক রচনা প্রকাশের আগে অভিজ্ঞ লােককে দিয়ে যাচাই করে নেওয়া।
প্রশ্নঃ ‘অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান’ কবিতায় কথক তথা কবি কী রকম ভাবে এগিয়ে আসেন?
❍ অতিসংক্ষিপ্ত SAQ Short প্র্যাক্টিস সেট :
(প্রশ্নমান -১)
☞ সপ্তম পাঠ → অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান
☞ অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান কবিতায় কবি তথা কথক এখন হাজার হাতে পায়ে এগিয়ে আসেন।
প্রশ্নঃ কবি বা কথক আজ গায়ে কী পরেছেন?
প্রশ্নঃ কবি বা কথক আজ গায়ে কী পরেছেন?
☞ 'অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান’ কবিতায় কবি তথা কথক আজ গায়ে গানের বর্ম পরেছেন।
প্রশ্নঃ কবি কীআঁকড়ে ধরেছেন?
প্রশ্নঃ কবি কীআঁকড়ে ধরেছেন?
☞ অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান কবিতায় কবি অবলম্বন হিসেবে খড়কুটো আঁকড়ে ধরেছেন।
প্রশ্নঃ মাথার ওপর কী উড়তে থাকে?
প্রশ্নঃ মাথার ওপর কী উড়তে থাকে?
☞ অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান কবিতায় কবির মাথার ওপরে শকুন বা চিল উড়তে থাকে।
প্রশ্নঃ বর্ম খুলে খালি গায়ে কী দেখা গেল?
প্রশ্নঃ বর্ম খুলে খালি গায়ে কী দেখা গেল?
☞ ‘অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান কবিতায় বর্ম খুলে খালি গায়ে গানরূপ ঋষিবালককে দেখা গেল।
❍ অতিসংক্ষিপ্ত SAQ Short প্র্যাক্টিস সেট :
(প্রশ্নমান -১)
সপ্তম পাঠ → নদীর বিদ্রোহ
☞ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা নদীর বিদ্রোহ' গল্পে নদেরচাঁদ স্টেশন মাস্টারের চাকরি করত।
প্রশ্নঃ নদেরাদ তাঁর সহকারীকে কোনাে কথা বললে সে কী উত্তর দিত?
প্রশ্নঃ নদেরাদ তাঁর সহকারীকে কোনাে কথা বললে সে কী উত্তর দিত?
☞ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা 'নদীর বিদ্রোহ' গল্পে নদেরচাঁদ তাঁর সহকারীকে কোনাে কথা জিজ্ঞাসা করলে সে আজ্ঞে হ্যা' অথবা না বলতো।
প্রশ্নঃ নদেরচাঁদ কীসের ওপর দিয়ে হাঁটতে থাকে?
☞ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা 'নদীর বিদ্রোহ’ গল্পে নদেরচাঁদ রেলের উঁচু বাঁধ ধরে হাঁটতে থাকে।
প্রশ্নঃ স্টেশনের কাছে নদীটি নদেরচাঁদ দের কত বছরের চেনা?
প্রশ্নঃ স্টেশনের কাছে নদীটি নদেরচাঁদ দের কত বছরের চেনা?
☞ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা ‘নদীর বিদ্রোহ' গল্পে স্টেশনের কাছে নদীটি নদেরচাঁদ চার বছরের চেনা।
প্রশ্নঃ নদেরচাঁদ চার বছরের চেনা নদীর মূর্তিকে দেখে কীরকম মনে হয়েছিল।
প্রশ্নঃ নদেরচাঁদ চার বছরের চেনা নদীর মূর্তিকে দেখে কীরকম মনে হয়েছিল।
☞ চার বছরের চেনা নদীর মূর্তিকে দেখে আরও বেশি ভয়ংকর, আরও বেশি অপরিচিত মনে হয়েছিল।
প্রশ্নঃ নদেরচাঁদ তার বউকে যে চিঠি লিখেছিল, সেটা কোথায় ছিল?
প্রশ্নঃ নদেরচাঁদ তার বউকে যে চিঠি লিখেছিল, সেটা কোথায় ছিল?
☞ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা ‘নদীর বিদ্রোহ’ গল্পে নদেরচাঁদ তার বউকে যে চিঠি লিখেছিল, সেটা তার পকেটেই ছিল।
প্রশ্নঃ চিঠির মধ্যে কী কথা লেখা ছিল?
প্রশ্নঃ চিঠির মধ্যে কী কথা লেখা ছিল?
☞ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা ‘নদীর বিদ্রোহ গল্পে নদেরচাঁদ তার বউকে যে চিঠি লিখেছিল, তার মধ্যে বিরহ বেদনাপূর্ণ কথা ছিল।
প্রশ্নঃ টানা পাঁচদিন বৃষ্টি হওয়ার পর কতক্ষণ বৃষ্টি থেমেছিল ?
☞ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা ‘নদীর বিদ্রোহ’ গল্পে টানা পাঁচদিন বৃষ্টি হওয়ার পর ঘণ্টা তিনেক বৃষ্টি থেমেছিল।
প্রশ্নঃ টানা পাঁচদিন বৃষ্টি হওয়ার পর কতক্ষণ বৃষ্টি থেমেছিল ?
☞ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা ‘নদীর বিদ্রোহ’ গল্পে টানা পাঁচদিন বৃষ্টি হওয়ার পর ঘণ্টা তিনেক বৃষ্টি থেমেছিল।