H.S Political Science SAQ Question Suggestion 2023
|| ফাইনাল ২০২৩ উচ্চমাধ্যমিক রাষ্ট্রবিজ্ঞান সাজেশন ||
উচ্চ মাধ্যমিক রাষ্ট্রবিজ্ঞান SAQ সাজেশন 2023 সূচিপত্র :
অধ্যায় : ২ | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী পর্বের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক |
---|---|
অধ্যায় : ৩ | বিদেশনীতি |
অধ্যায় : ৪ | সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ |
অধ্যায় : ৬ | সরকারের বিভিন্ন বিভাগ |
অধ্যায় : ৭ | ভারতের শাসন বিভাগ |
অধ্যায় : ৯ | ভারতের বিচার বিভাগ |
অধ্যায় : ১০ | স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন |
Q1. ‘জোটনিরপেক্ষতা’ শব্দটি সর্বপ্রথম কে ব্যবহার করেন?
▻ ১৯৪৬ সালের ৭ সেপ্টেম্বরে এক বেতার ভাষণে নেহরু সর্বপ্রথম ‘জোটনিরপেক্ষতা’ শব্দটি ব্যবহার করেন।
▻ ১৯৪৬ সালের ৭ সেপ্টেম্বরে এক বেতার ভাষণে নেহরু সর্বপ্রথম ‘জোটনিরপেক্ষতা’ শব্দটি ব্যবহার করেন।
Q2. বান্দুং সম্মেলনে গৃহীত নীতিগুলির মধ্যে যে-কোনো দুটি উল্লেখ করো।
▻ বান্দুং সম্মেলনে গৃহীত দুটি উল্লেখযোগ্য নীতি হল— ❶ সব জাতির সার্বভৌমত্ব ও ভৌগোলিক অখন্ডতার প্রতি শ্রদ্ধাপ্রদর্শন। ❷ কোনো দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ থেকে বিরত থাকা।
Q3. জোটনিরপেক্ষ আন্দোলনের প্রাসঙ্গিকতার সপক্ষে যে-কোনো একটি যুক্তি প্রদর্শন করো।▻ বান্দুং সম্মেলনে গৃহীত দুটি উল্লেখযোগ্য নীতি হল— ❶ সব জাতির সার্বভৌমত্ব ও ভৌগোলিক অখন্ডতার প্রতি শ্রদ্ধাপ্রদর্শন। ❷ কোনো দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ থেকে বিরত থাকা।
▻ ঠান্ডা লড়াইমুক্ত দুনিয়ায় বিশ্বায়নের মুক্তবাজার অর্থনীতির যুগে উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলির মধ্যে ব্যাপক বৈষম্যের সৃষ্টি হয়েছে। সেক্ষেত্রে জোটনিরপেক্ষ আন্দোলন উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর করতে শক্তিশালী মঞ্চ হয়ে উঠতে পারে।
Q4. কত সালে বান্দুং সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়?
▻ ১৯৫৫ সালে বান্দুং সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
Q5. ভারতে পররাষ্ট্রনীতির মূলভিত্তি কী?
অথবা, ভারতের বিদেশনীতির প্রধান স্তম্ভ কী?
▻ জোটনিরপেক্ষতা হল ভারতের বিদেশনীতি বা পররাষ্ট্রনীতির মূলভিত্তি ।
Q6. জোটনিরপেক্ষ আন্দোলনের প্রধান লক্ষ্য কী?
▻ জোটনিরপেক্ষ আন্দোলনের প্রধান লক্ষ্য ছিল জাতীয় স্বার্থানুযায়ী স্বাধীন নীতির অনুসরণ।
Q7. বেলগ্রেড সম্মেলন কবে অনুষ্ঠিত হয়?
▻ ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দে বেলগ্রেড সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
Q8. একমেরুকেন্দ্রিক বিশ্ব বলতে কী বোঝ?
▻ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একক আধিপত্যের বিশ্বকে একমেরুকেন্দ্রিক বিশ্ব বলা হয়।Q9. আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে দ্বিমেরুকরণের উদ্ভবের সময়কাল চিহ্নিত করো।
▻ আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে দ্বিমেরুকরণের উদ্ভবের সময়কাল হল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর পর্ব অর্থাৎ ১৯৪৫ সালের পরবর্তী কাল।
Q10. জাতীয় ক্ষমতা বলতে কী বোঝায়?
▻ জাতীয় ক্ষমতা বলতে নিজের জাতীয় স্বার্থ ও নীতি অনুসারে অন্য রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারণের ওপর প্রভাব খাটানোর ক্ষমতাকে বোঝায়।
Q11. জাতীয় স্বার্থ বলতে কী বোঝায়?
▻ একটি রাষ্ট্রের কর্মপদ্ধতি এবং বিকাশ নীতি যার ভিত্তিতে গঠিত হয় তাকে জাতীয় স্বার্থ বলে।
Q12. জোটনিরপেক্ষতা উদ্ভবের একটি কারণ লেখো।
▻ জোটনিরপেক্ষতা উদ্ভবের একটি কারণ হল ঠান্ডা যুদ্ধের দুনিয়ায় কোনো জোটে যোগ না দিয়ে সাম্রাজ্যবাদ ও উপনিবেশবাদবিরোধী জাতীয় চুক্তি আন্দোলন গড়ে তোলা।
Q13. ‘দক্ষিণ-দক্ষিণ সহযোগিতা’ বলতে তুমি কী বোঝ?
▻‘দক্ষিণ-দক্ষিণ সহযোগিতা’ বলতে মূলত তৃতীয় বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশগুলির মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতাকে বোঝায়।
Q14. তৃতীয় বিশ্ব বলতে কী বোঝ?
▻ তৃতীয় বিশ্ব বলতে এশিয়া, আফ্রিকা এবং লাতিন আমেরিকার উন্নয়নশীল দেশগুলিকে বোঝায়।
Q15. দেতাঁত ও ঠান্ডা লড়াইয়ের মধ্যে পার্থক্য কী?
▻ দেঁতাত এর অর্থ হল ‘উত্তেজনা প্রশমন’ বা ‘বন্ধুত্বের পুনরুদ্ধার। অন্যদিকে ঠান্ডা লড়াই বলতে এমন এক পরিস্থিতিকে বোঝায় যা ‘যুদ্ধ ও নয়, আবার শান্তি ও নয়'।
Q16. ‘গ্লাস্তনোস্ত’ বলতে কী বোঝায়?
▻ ‘গ্লাসনোস্ত’ বলতে মুক্তমনা হওয়ার জন্য ব্যাপক গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাকে বোঝায়।Q17. 'দ্বিমেরুকেন্দ্রিক রাজনীতি' বলতে কী বোঝায়?
▻ দ্বিমেরুকেন্দ্রিক রাজনীতি বলতে বোঝায় বিশ্বরাজনীতিতে দুটি মহাশক্তিধর রাষ্ট্র সমগ্র বিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ করছে।
Q18. ‘দেতাঁত’ বলতে কী বোঝ?
▻ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে পারস্পরিক দ্বন্দ্বের পরিবর্তে সহযোগিতার বাতাবরণ সৃষ্টিকে দেতাঁত বলে।
Q19. NAM-এর পুরো কথাটি কী?
▻ NAM-এর পুরো কথাটি হল— Non-Aligned Movement.
Q20. মার্শাল পরিকল্পনার প্রকৃত উদ্দেশ্য কী ছিল?
▻ মার্শাল পরিকল্পনার প্রকৃত উদ্দেশ্য ছিল সোভিয়েত বিরোধিতা এবং একটি কমিউনিজম-বিরোধী জোট গঠন করা।
Q21. ‘কমেকন’–এর মূল উদ্দেশ্য কী ছিল?
▻ পূর্ব ইউরোপের সমাজতান্ত্রিক দেশগুলির মধ্যে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংহতি ও সহযোগিতা বৃদ্ধি করাই ছিল ‘কমেকন’ এর মূল উদ্দেশ্য।
Q22. ফ্রিডম্যান ‘ঠান্ডা লড়াই’ বলতে কী বুঝিয়েছেন?
▻ ফ্রিডম্যান ঠান্ডা লড়াইকে ‘যুদ্ধের একটি নতুন কৌশল’ বলে চিহ্নিত করেছেন।
Q23. Truman নীতি কী?
▻ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রভাবমুক্ত এলাকা প্রতিষ্ঠার জন্য ইউরোপের দেশ গুলিকে সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করা।
Q24.দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর পর্বে পশ্চিমি দেশগুলির সামরিক জোটের নাম কী?
▻ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর পর্বে পশ্চিমি দেশগুলির সামরিক জোটের নাম হল NATO ।
Q25.পটস্ডাম সম্মেলনে যোগদানকারী যে-কোনো দুজন নেতার নাম লেখো।
▻ পটস্ডাম সম্মেলনে যোগাদানকারী দুজন নেতার নাম হল চার্চিল ও রুজভেল্ট।Q26. ‘ঠান্ডা যুদ্ধ’ বলতে কী বোঝ লেখো।
▻ ‘ঠান্ডা যুদ্ধ’ বলতে এমন এক পরিস্থিতিকে বোঝায় যা ‘যুদ্ধও নয়,আবার শান্তিও নয়।
Q27. ‘মিত্রশক্তি’ কোন কোন দেশকে নিয়ে গড়ে উঠেছিল?
▻ ব্রিটেন, ফ্রান্স, আমেরিকা ও সোভিয়েত ইউনিয়নকে নিয়ে ‘মিত্রশক্তি' গড়ে উঠেছিল।
Q28.‘অক্ষশক্তি’ কোন কোন দেশকে নিয়ে গড়ে উঠেছিল?
▻ জার্মানি, ইটালি, জাপান ও স্পেনকে নিয়ে সমাজতান্ত্রিক ‘অক্ষশক্তি’ গড়ে উঠেছিল।
Q29. বিদেশনীতি কাকে বলে?
▻ আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে রাষ্ট্র যে কাজগুলি করে তার সমষ্টি হল বিদেশনীতি।
Q30. পররাষ্ট্রনীতি কী?
অথবা, পররাষ্ট্রনীতির সংজ্ঞা দাও।
▻ প্রতিটি রাষ্ট্র তার জাতীয় স্বার্থকেই সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য যেসব নীতি নির্ধারণ করে, সাধারণভাবে তাই হল পররাষ্ট্রনীতি।
Q31. দ্বিমেরুকেন্দ্রিক রাজনীতি বলতে কী বোঝায়?
▻ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর রাজনৈতিক মতাদর্শের ভিত্তিতে সমগ্র বিশ্বের দুটি মেরুতে বিভক্ত হওয়াকেই দ্বিমেরুকেন্দ্রিক রাজনীতি বলা হয়।
Q32. গ্যাট (GATT)-এর পুরো নাম কী?
▻ গ্যাট (GATT) এর পুরো নাম হল জেনারেল এগ্রিমেন্ট অন ট্যারিফস অ্যান্ড ট্রেড।
▻ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর রাজনৈতিক মতাদর্শের ভিত্তিতে সমগ্র বিশ্বের দুটি মেরুতে বিভক্ত হওয়াকেই দ্বিমেরুকেন্দ্রিক রাজনীতি বলা হয়।
Q32. গ্যাট (GATT)-এর পুরো নাম কী?
▻ গ্যাট (GATT) এর পুরো নাম হল জেনারেল এগ্রিমেন্ট অন ট্যারিফস অ্যান্ড ট্রেড।
Q33. পরাষ্ট্রনীতির দূরপাল্লার লক্ষ্য কাকে বলে?
▻ কে জে হলসটি পররাষ্ট্রনীতির উদ্দেশ্যগুলিকে তিনভাগে ভাগ করতে গিয়ে দূরপাল্লার লক্ষ্যের কথা উল্লেখ করেছেন। তার মতে পররাষ্ট্রনীতির দূরপাল্লার লক্ষ্য হল চূড়ান্ত রাজনৈতিক মতাদর্শের
ভিত্তিতে আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার পুনর্গঠন।
Q34. পররাষ্ট্রনীতির নির্ধারক (determinants) বলতে কী বোঝ?
▻ পররাষ্ট্রনীতি যে সমস্ত উপাদানের দ্বারা প্রভাবিত হয় সেই উপাদানগুলিকে সাধারণভাবে পররাষ্ট্রনীতির নির্ধারক বলে অভিহিত করা।
Q35. পররাষ্ট্রনীতির নির্ধারক উপাদানগুলি কী কী?
▻ পররাষ্ট্রনীতি কোনো একটিমাত্র উপাদানের দ্বারা নির্ধারিত হয় না। পররাষ্ট্র নীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে বহু ধরনের উপাদান কাজ করে থাকে। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল—জনসংখ্যা, অর্থনৈতিক সম্পদ, মতাদর্শ, জাতীয় স্বার্থ, জনমত প্রভৃতি।
Q36. কূটনীতি ও পররাষ্ট্রনীতির মধ্যে প্রধান পার্থক্য কী?
▻ বর্তমান বিশ্বের স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্রগুলি যে নীতির ভিত্তিতে নিজেদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক স্থাপন করে তাকে পররাষ্ট্রনীতি বলা হয়। এই নীতিকে বাস্তবায়িত করার একটি রাজনৈতিক পদ্ধতি হল
কূটনীতি।
Q37. The Making of Foreign Policy গ্রন্থটির লেখক কে?
▻ The Making of Foreign Policy গ্রন্থটির লেখক হলেন জোশেফ ফ্ল্যাঙ্কেল।
▻ কে জে হলসটি পররাষ্ট্রনীতির উদ্দেশ্যগুলিকে তিনভাগে ভাগ করতে গিয়ে দূরপাল্লার লক্ষ্যের কথা উল্লেখ করেছেন। তার মতে পররাষ্ট্রনীতির দূরপাল্লার লক্ষ্য হল চূড়ান্ত রাজনৈতিক মতাদর্শের
ভিত্তিতে আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার পুনর্গঠন।
Q34. পররাষ্ট্রনীতির নির্ধারক (determinants) বলতে কী বোঝ?
▻ পররাষ্ট্রনীতি যে সমস্ত উপাদানের দ্বারা প্রভাবিত হয় সেই উপাদানগুলিকে সাধারণভাবে পররাষ্ট্রনীতির নির্ধারক বলে অভিহিত করা।
Q35. পররাষ্ট্রনীতির নির্ধারক উপাদানগুলি কী কী?
▻ পররাষ্ট্রনীতি কোনো একটিমাত্র উপাদানের দ্বারা নির্ধারিত হয় না। পররাষ্ট্র নীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে বহু ধরনের উপাদান কাজ করে থাকে। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল—জনসংখ্যা, অর্থনৈতিক সম্পদ, মতাদর্শ, জাতীয় স্বার্থ, জনমত প্রভৃতি।
Q36. কূটনীতি ও পররাষ্ট্রনীতির মধ্যে প্রধান পার্থক্য কী?
▻ বর্তমান বিশ্বের স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্রগুলি যে নীতির ভিত্তিতে নিজেদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক স্থাপন করে তাকে পররাষ্ট্রনীতি বলা হয়। এই নীতিকে বাস্তবায়িত করার একটি রাজনৈতিক পদ্ধতি হল
কূটনীতি।
Q37. The Making of Foreign Policy গ্রন্থটির লেখক কে?
▻ The Making of Foreign Policy গ্রন্থটির লেখক হলেন জোশেফ ফ্ল্যাঙ্কেল।
Q38. ভারতের পরমাণু নীতির মূল কথা কী?
▻ ভারতের পরমাণু নীতির মূল কথা হল ‘প্রথম আঘাত নয়’ (No First Strike)।Q39. ভারতের পররাষ্ট্রনীতির যে কোনো একটি বৈশিষ্ট্য লেখো।
▻ ভারতের পররাষ্ট্রনীতির একটি বৈশিষ্ট্য হল শান্তিপূর্ণ উপায়ে বিরোধ মীমাংসা ও যুদ্ধ পরিহার।
Q40. NPT-র পুরো কথাটি কী?
▻ NPT-র পুরো কথাটি হল— Non-Proliferation Treaty.
Q41. সার্কের যে-কোনো চারটি সদস্য রাষ্ট্রের নাম লেখো।
▻ সার্কের চারটি সদস্য রাষ্ট্রের নাম হল ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা।
Q42. SAFTA বলতে কী বোঝ?
▻ SAFTA হল সার্কভুক্ত দেশগুলির জন্য বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত বাণিজ্যক এলাকা গঠনের একটি উদ্যোগ।
Q43. সার্কের একটি উদ্দেশ্য উল্লেখ করো।
▻ সার্কের একটি উদ্দেশ্য হল দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের কল্যান সাধন ও জীবনযাপনের মান উন্নয়ন।
Q44. সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের পূর্বসূরি প্রতিষ্ঠানটির নাম কী?
▻ সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের পূর্বসূরি প্রতিষ্ঠানটির নাম ‘জাতিসংঘ’ বা ‘লিগ অব নেশন্স'।Q42. SAFTA বলতে কী বোঝ?
▻ SAFTA হল সার্কভুক্ত দেশগুলির জন্য বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত বাণিজ্যক এলাকা গঠনের একটি উদ্যোগ।
Q43. সার্কের একটি উদ্দেশ্য উল্লেখ করো।
▻ সার্কের একটি উদ্দেশ্য হল দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের কল্যান সাধন ও জীবনযাপনের মান উন্নয়ন।
Q44. সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের পূর্বসূরি প্রতিষ্ঠানটির নাম কী?
Q45. সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের যৌথ নিরাপত্তা নীতি কী?
▻ যৌথ নিরাপত্তা নীতি বলতে বোঝায়, জাতিপুঞ্জের বৃহৎ শক্তিধর রাষ্ট্রগুলির যৌথ নেতৃত্বে জাতিপুঞ্জের অধীনে নিরাপত্তার নিশ্চয়তা প্রদান।
Q46. সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ গঠিত হওয়ার সময়ে সদস্যরাষ্ট্রের সংখ্যা ছিল?
▻ সদস্যরাষ্ট্রের সংখ্যা ছিল ৫৯
Q47. সাধারণ সভার বার্ষিক অধিবেশন কবে বসে?
▻ প্রতি বছর সেপ্টেম্বর মাসের তৃতীয় মঙ্গলবার সাধারণ সভার বার্ষিক অধিবেশন বসে।
Q48. সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের কয়টি অঙ্গ আছে?
▻ সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের ৬টি অঙ্গ আছে।
Q49. সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের সনদে ক-টি ধারা আছে?
▻ সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের সনদে মোট ১১১ টি ধারা আছে।
Q50. নিরাপত্তা পরিষদের একটি দুর্বলতা লেখো।
▻ ‘ভিটো’ ব্যবস্থার প্রচলনের ফলে শান্তিভঙ্গকারী রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণে ব্যর্থতা হল নিরাপত্তা পরিষদের একটি দুর্বলতা।
Q51. সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদের একটি কাজ উল্লেখ করো।
▻ সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদের একটি মূল কাজ হল মানবাধিকার ও মৌলিক স্বাধীনতা সংরক্ষণ করা।
Q52. সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের মহাসচিব কীভাবে নির্বাচিত হন?
▻ নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচটি স্থায়ী সদস্যরাষ্ট্র-সহ মোট নয়টি সদস্যরাষ্ট্র মহাসচিব নির্বাচনে সম্মতি জানানোর পর সাধারণ সভায় উপস্থিত ও ভোটদানকারী সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের দ্বারা সমর্থিত হলে কোনো ব্যক্তি সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের মহাসচিব নিযুক্ত হন।
Q53. ‘অর্পিত ক্ষমতাপ্রসূত আইন’ কাকে বলে?▻ আইনসভার ক্ষমতা বৃদ্ধি পাওয়ায় আইনের পুঙ্খানুপুঙ্খ বিষয়গুলি নির্ধারণের ভার আইনসভা শাসন বিভাগের হাতে অর্পণ করে। শাসন বিভাগ-প্রণীত এইরূপ আইনকে ‘অর্পিত ক্ষমতাপ্রসূত আইন’ বলে।
Q54. স্থায়ী প্রশাসক বলতে কী বোঝ?
▻ প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে যাঁরা স্থায়ীভাবে শাসন বিভাগের কাজে নিযুক্ত হন তাঁদের স্থায়ী প্রশাসক বলা হয়।
Q55. ‘লাল ফিতের বাঁধন’ বলতে কী বোঝায়?
▻ আমলাদের কাজকর্মের দীর্ঘসূত্রতা প্রসঙ্গে ‘লাল ফিতের বাঁধন’ কথাটি উল্লেখ করা হয় সমালোচক দের মতে, আমলাদের ফাইলে লাল ফিতের বাঁধন থাকায় কাজকর্মের নিষ্পত্তি হতে দেরি হয়।
Q56. এককক্ষ বিশিষ্ট আইনসভার বিপক্ষে একটি যুক্তি দাও।
▻ এককক্ষবিশিষ্ট আইনসভার বিপক্ষে একটি যুক্তি হল এককক্ষবিশিষ্ট আইনসভা যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার পক্ষে অনুকূল নয়।
Q57. এককক্ষবিশিষ্ট আইনবিভাগের সপক্ষে একটি যুক্তি দাও।
▻ এককক্ষবিশিষ্ট আইনবিভাগের সপক্ষে একটি যুক্তি হল এককক্ষবিশিষ্ট আইন বিভাগ দ্রুত আইন প্রণয়নের পক্ষে অত্যন্ত সহায়ক, জরুরি প্রয়োজনে দ্রুত আইন প্রণয়ন একমাত্র এককক্ষ বিশিষ্ট
আইন সভাতেই সম্ভব।
Q58. বিচার বিভাগ কীভাবে মৌলিক অধিকারের রক্ষাকর্তা হিসেবে কাজ করে?
▻ আইন ও সংবিধানের ব্যাখ্যাকার এবং সংরক্ষক রূপে বিচার বিভাগ মৌলিক অধিকারের রক্ষাকর্তা হিসেবে কাজ করে।
Q59. বিচার বিভাগের স্বাধীনতার একটি প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করো।
▻ গণতন্ত্রের সাফল্যের জন্য বিচার বিভাগের স্বাধীনতার প্রয়োজন।
Q60. নিয়মতান্ত্রিক রাজতন্ত্র কাকে বলে?▻ যে শাসনব্যবস্থায় রাজা বা রানি তত্ত্বগতভাবে শাসন বিভাগের চূড়ান্ত কর্তৃত্বের অধিকারী হলেও প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে গঠিত একটি ক্যাবিনেটের পরামর্শে পরিচালিত হন, সেই শাসনব্যবস্থাকে
নিয়মতান্ত্রিক রাজতন্ত্র বলে।
Q61. ভারতের উপরাষ্ট্রপতিকে কারা নির্বাচন করেন?
অথবা, ভারতের উপরাষ্ট্রপতি কীভাবে নির্বাচিত হন?
অথবা, ভারতের উপরাষ্ট্রপতি কাদের দ্বারা নির্বাচিত হন?
▻ ভারতের উপরাষ্ট্রপতি রাজ্যসভা ও লোকসভার সদস্যদের নিয়ে গঠিত একটি নির্বাচক সংস্থা কর্তৃক একক হস্তান্তরযোগ্য সমানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের নীতির ভিত্তিতে গোপন ভোটে নির্বাচিত হন।
Q62.ভারতের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের জন্য নির্বাচক সংস্থা কাদের নিয়ে গঠিত হয়?
অথবা, ভারতের রাষ্ট্রপতিকে কারা নির্বাচন করেন?
▻ ভারতের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের জন্য নির্বাচকমণ্ডলী পার্লামেন্টের দুটি কক্ষের নির্বাচিত সদস্য ও রাজ্য আইনসভার নিম্নকক্ষ বিধানসভার নির্বাচিত সদস্যদের নিয়ে গঠিত হয়।
Q63. প্রজাতান্ত্রিক সরকার কাকে বলে?
▻ যে রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপ্রধান উত্তরাধিকারসূত্রে ওই পদ লাভ করেন না, জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিগণ কর্তৃক তিনি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নির্বাচিত হন, সেই সরকারকে প্রজাতান্ত্রিক সরকার বলে।
Q64. ভারতের প্রধানমন্ত্রীর যে-কোনো একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ লেখো?
▻ প্রধানমন্ত্রীর একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল লোকসভার সংখ্যাগরিষ্ঠ দল বা জোটের নেতা হিসেবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভা গঠন করা।
Q65. রাজ্যপালের স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা বলতে কী বোঝায়?
▻ সংবিধানের ষষ্ঠ তপশিলে উল্লিখিত কিছু স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা ছাড়াও আরও অনেক বিষয়ে রাজ্যপালের স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা প্রয়োগের অবকাশ আছে, যেমন — মুখ্যমন্ত্রী নিয়োগ ও অপসারণ, বিধানসভা ভেঙে দেওয়া, রাজ্যের সাংবিধানিক অচলাবস্থা সম্পর্কে রিপোর্ট প্রভৃতি। স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতার ক্ষেত্রগুলিতে রাজ্যপাল মন্ত্রীসভার সঙ্গে পরামর্শ করেন না। তা ছাড়া স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতার বৈধতা নিয়েও কোনোপ্রশ্ন তোলা যায় না।
Q66. রাজ্যপালের স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতার দুটি উদাহরণ দাও।
অথবা, ভারতের অঙ্গরাজ্যের রাজ্যপালের যে-কোনো একটি স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা উল্লেখ করো।
▻ রাজ্যপালের স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতার দুটি উদাহরণ হল—– ❶ পার্শ্ববর্তী কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত হলে তা স্বাধীনভাবে পালন করা এবং ❷ রাষ্ট্রপতির কাছে রাজ্যের সাংবিধানিক অচলাবস্থা-
সম্পর্কিত রিপোর্ট পাঠানো।
অথবা, বিচার বিভাগীয় অতিসক্রিয়তা বলতে কী বোঝ?
▻ বিচারবিভাগীয় সক্রিয়তা বলতে আদালতের সেই ভূমিকাকে বোঝায় যা আইন বিভাগ ও শাসন বিভাগের কর্মক্ষেত্রের ওপর বিচার বিভাগের প্রাধান্য বিস্তারকে সূচিত করে।
Q68. ভারতে মৌলিক অধিকার বলবৎ করার জন্য দুটি লেখ-এর নাম উল্লেখ করো।
অথবা, ভারতের সুপ্রিমকোর্টের দুটি লেখ উল্লেখ করো।
▻ মৌলিক অধিকার বলবৎ করার জন্য দুটি লেখ হল— ❶ অধিকারপৃচ্ছা এবং ❷ পরমাদেশ।
অথবা, ভারতের সুপ্রিমকোর্টের দুটি লেখ উল্লেখ করো।
▻ মৌলিক অধিকার বলবৎ করার জন্য দুটি লেখ হল— ❶ অধিকারপৃচ্ছা এবং ❷ পরমাদেশ।
Q69. লোক আদালতের দুটি উপযোগিতা উল্লেখ করো।
▻ লোক আদালতের দুটি উপযোগিতা হল—❶ লোক আদালত সমাজের দুর্বলতর শ্রেণিকে বিনামূল্যে আইনি সাহায্য দেওয়ার জন্য কাজ করে, ❷ লোক আদালতগুলিতে মামলার নিষ্পত্তি দ্রুত হয়ে থাকে।
Q70. জেলাপরিষদের দুটি প্রধান আয়ের উৎস উল্লেখ করো।
▻ পশ্চিমবঙ্গে জেলাপরিষদের আয়ের দুটি প্রধান উৎস হল— ❶ যানবাহন, খেয়াঘাট, সেচ প্রভৃতি থেকে সংগৃহীত কর এবং❷ সরকারের দেওয়া ঋণ ও আর্থিক সাহায্য।
Q71. জেলাপরিষদের দুটি স্থায়ী কমিটির নাম লেখো।
অথবা, জেলাপরিষদের একটি স্থায়ী কমিটির নাম উল্লেখ করো।
▻ জেলাপরিষদের দুটি স্থায়ী কমিটির নাম হল – ❶ উন্নয়ন ও পরিকল্পনা সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটি, ❷ পরিবেশ সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটি।
Q72. গ্রাম পঞ্চায়েতের আয়ের যে-কোনো দুটি উৎস উল্লেখ করো।
অথবা, গ্রাম পঞ্চায়েতের একটি আয়ের উৎস লেখো।
▻ গ্রাম পঞ্চায়েতের আয়ের দুটি উৎস হল – ❶ কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের সাহায্য, অনুদান ও ঋণ এবং ❷ জমি ও ঘরবাড়ির ওপর কর থেকে প্রাপ্ত অর্থ।
Q73. জেলা সংসদের দুটি প্রধান কাজ উল্লেখ করো?অথবা, জেলা সংসদের প্রধান কাজ কী উল্লেখ করো।
▻ জেলা সংসদের প্রধান দুটি কাজ হল – ❶ জেলার উন্নয়ন কর্মসূচির রূপায়ণের বিষয়ে জেলা পরিষদকে নির্দেশ ও পরামর্শ দেওয়া এবং ❷ জেলায় সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য যথাযথ উদ্যোগ নেওয়া।
Q74. বরো কমিটি কীভাবে গঠিত হয়?
▻ ৩ লক্ষ বা তার বেশি জনসংখ্যা বিশিষ্ট পৌরসভায় বরো কমিটি গঠন করা যায়। পৌরসভার নির্বাচনের পর ওয়ার্ডগুলিকে ৫টি বরোতে ভাগ করা হয়। প্রতিটি বরো কমিটিতে ওয়ার্ডের কাউন্সিলাররা থাকেন।
কাউন্সিলারদের মধ্যে থেকে একজন বরো কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হন।
▻ ৩ লক্ষ বা তার বেশি জনসংখ্যা বিশিষ্ট পৌরসভায় বরো কমিটি গঠন করা যায়। পৌরসভার নির্বাচনের পর ওয়ার্ডগুলিকে ৫টি বরোতে ভাগ করা হয়। প্রতিটি বরো কমিটিতে ওয়ার্ডের কাউন্সিলাররা থাকেন।
কাউন্সিলারদের মধ্যে থেকে একজন বরো কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হন।
Related Tags : রাষ্ট্রবিজ্ঞান,উচ্চমাধ্যমিক রাষ্ট্রবিজ্ঞান,উচ্চমাধ্যমিক সাজেশন রাষ্ট্রবিজ্ঞান,উচ্চমাধ্যমিক 2023 রাষ্ট্রবিজ্ঞান সাজেশন