চতুর্থ শ্রেণির বাংলা আলো প্রশ্ন উত্তর

চতুর্থ শ্রেণি আলো প্রশ্ন উত্তর
 

আলো প্রশ্ন উত্তর চতুর্থ শ্রেণির বাংলা

class 4 bangla question answer 2022


আলো গল্পটির লেখক পরিচিতি : ১৯০৮ সালে স্বনামধন্যা সাহিত্যিক লীলা মজুমদার লেখিকা জন্মগ্রহণ করেন। পিতার নাম প্রমদারঞ্জন রায়। প্রখ্যাত লেখক প্রমদারঞ্জন ছিলেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর ভ্রাতা। ছোটোদের জন্য লেখিকার প্রথম লেখা বই-এর নাম হল বদ্যিনাথের বড়ি। তাঁর লেখা অন্যান্য উল্লেখযোগ্য বইগুলি হল— হলদে পাখির পালক, চিনে লণ্ঠন, পাকদণ্ডী, পদিপিসির বর্মিবাক্স, মাকুইত্যাদি। লেখিকা লীলা মজুমদার নাটকও লিখেছেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য নাটকগুলির নাম হল—বকবধ পালা,লঙ্কাদহন পালা।যুগ্ম সম্পাদক হিসেবে তিনি বহুদিন সন্দেশ পত্রিকা সম্পাদনার কাজ করেছেন। সাহিত্যে অবদানের জন্য তিনি রবীন্দ্র পুরস্কার এবং আনন্দ পুরস্কার পেয়েছিলেন। তাঁর রচিত সাহিত্যসম্ভার শুধুমাত্র বাংলায় নয়, বিশ্বের দরবারে অত্যন্ত সমাদৃত।

আলো গল্পটির বিষয়বস্তু :
‘আলো’ গল্পটিতে একটি বনের ধারে শম্ভ, তার পিসি ও দাদু থাকে। সূর্য ডুবলেই বারো বছরের শম্ভ জঙ্গলের দিকে তাকালেই ভয় পায়। অন্ধকার যেন তাকে কুড়ে কুড়ে খায়। বনের মধ্যে অন্ধকারে কীসের সব ছায়া দেখে, নানারকমের আওয়াজ শোনে। মাঝে মাঝেই একজোড়া চোখ দপ করে জ্বলে ওঠে। পাতার ফাঁক দিয়ে বাতাসের শো শো শব্দ শোনে। গাছের ডালে কীসের যেন ডানা ঝাপটায় ঝাপুড়ঝুপুড় করে। শম্ভু দুকানে আঙুল দিয়ে মাথার ওপর চাদর টেনে চুপ করে শুয়ে থাকে। কারোর আদরের কথায় তার মন ভরে না। একদিন তার পিসি সন্ধ্যাবেলায় ভেবে ভেবে তো সারা। সেদিন খুব ঝড় উঠেছে। সাধারণত শম্ভুর দাদু অত সন্ধ্যাবেলা পর্যন্ত বাড়ির বাইরে থাকে না। সেদিন দাদু তখনও বাড়ি ফরেনি। তাই পিসি শম্ভুকে বললেন দাদুর একটু খোঁজ নেবার জন্য। একেই শম্ভু ভয় দরজার ধাক্কা শুনে পিসি দরজা খুলে দেখে তাঁর বাবাকে কারা যেন অচৈতন্য অবস্থায় নিয়ে এসেছে। যারা নিয়ে পায় তার ওপর ঝড় উঠেছে।

 শম্ভু কিছুতেই যেতে রাজি হল না। বাবা, বাছা করেও যেতে রাজি হল না। হঠাৎ এসেছেন তারা হলেন নিতাই আর গুরুমশাই। পিসি জিজ্ঞাসা করলেন ‘বাবার কী হয়েছে। তাঁরা বললেন গাছ থেকে পড়ে গেছে। মনে হয় পা ভেঙেছে। অজ্ঞান হয়ে গেছে। তবে ভয়ের কোনো কারণ নেই। “আপনাদের বাড়ির পিছনে মিশিয়ে লাগিয়ে দিলেই ব্যথা সেরে যাবে।' শম্ভু এই কথা শুনে মুখ ঢেকে শুয়ে পড়ল। পিসি বলা সত্ত্বেও সে ওষুধ যে সুসান পাহাড় আছে সেখানে হাড়ভাঙা গাছ আর পাথরের গুহায় লাল মধু আছে। ওই পাতা বেটে মধুর সঙ্গে আনতে রাজি হল না। সে বলল, অন্ধকারে যাবে না। ভোরবেলা গিয়ে এনে দেবে। কিন্তু ততক্ষণে হয়তো তার দাদুও আর বেঁচে থাকবে না। তখন উনুনের ধারে বসে থাকা বিড়ালের গান মনে পড়ে যায়। বেড়াল যেন বলছে কোথায় যাওঁ, কোথাও যেও না। এই ঘরেতে অনেক আরাম, সুখে থাকো। নিরাপদে বিছানা পেতে গরম ঘরেতে শুয়ে থাকো।

শুধু শুধু ঝড়ে পড়ে জলে ভিজে নিজে মরতে যেও না। এসব ভেবে শম্ভু আর উঠল না। কিন্তু শম্ভুর পিসি শম্ভুকে এমন কিছু কথা বলল যে, কাউকে কিছু না বলে, কোনো দিকে না তাকিয়ে শম্ভু টোকা আর লণ্ঠন নিয়ে পাহাড়ের পথে যেতে শুরু করল। খুব ভয় পেল প্রথমে। কতকিছু দেখল, প্যাঁচাদের, হুতুমদের গান শুনলো, গাছেদের গান শুনলো, বনবিড়ালদের গান শুনলো কিন্তু সবই লণ্ঠনের আলোয় অতিক্রম করে দাদুর জন্য শম্ভু হাড়ভাঙা পাতা, আর শিশিভরতি মধু নিয়ে এলো। বনবিড়ালদের গান শুনে সে ভয় পেয়েছিল ঠিকই, তবে মনসা ঝোপে ঠোকর খেয়ে, টিটকিরি শুনে, বাদুরদের সঙ্গে মোকাবিলা করতে সে একটুও ভয় পায়নি। আলোই শম্ভুর সমস্যা মিটিয়ে দিয়েছিল।



     ✏  হাতে কলমে 
১. লীলা মজুমদারের সম্পাদিত পত্রিকাটির নাম কী?
উত্তর : লীলা মজুমদারের সম্পাদিত পত্রিকাটির নাম হল ‘সন্দেশ’।
২. তাঁর লেখা দুটি বইয়ের নাম লেখো।
উত্তর : তাঁর লেখা দুটি বইয়ের নাম ‘পদিপিসির বর্মিবাক্স’, ‘চিনে লণ্ঠন।'

৩. নীচের প্রশ্নগুলির একটি বাক্যে উত্তর দাওঃ
৩.১ নিতাই কে? 
উত্তর : নিতাই পাঠশালার একজন ছাত্র, শম্ভর সহপাঠী।
৩.২ সারারাত বনের মধ্যে কেমন শব্দ হয়?
উত্তর : সারারাত বনের মধ্যে খসখস, ফসফস, মটমট, ফোঁসফোঁস শব্দ হয়, আর বাতাসের শব্দ শোঁশোঁ বয়।
৩.৩ শম্ভর দাদু বন থেকে কী কী খুঁজে আনে?
উত্তর : শম্ভর দাদু বন থেকে গাছগাছলা, ওষুধ, আঠা, মধু খুঁজে আনে।
৩.৪ কারা শম্ভুকে ভয় দেখিয়েছিল?
উত্তর : হুতুম, লক্ষ্মীপ্যাঁচা, গাছ, বনবিড়াল, মনসাঝোপ, বাদুর শম্ভকে ভয় দেখিয়েছিল।
৩.৫ শম্ভ দাদুর জন্য কী আনতে গিয়েছিল?
উত্তর : শম্ভ দাদুর জন্য হাড়ভাঙা পাতা আর লাল মধু আনতে গিয়েছিল।
৩.৬ দাদুর পায়ের ব্যথা কোন ওষুধে সারবে?
উত্তর : দাদুর পায়ের ব্যথা হাড়ভাঙা পাতা বেটে লাল মধুর সঙ্গে মিশিয়ে লাগালে সারবে।
৩.৭ শম্ভ শেষপর্যন্ত মন থেকে কী দূর করতে পেরেছিল?
উত্তর : শম্ভ শেষপর্যন্ত মন থেকে ভয় দূর করতে পেরেছিল।
৩.৮ এই নাটকে মোট কয়টি চরিত্রের দেখা মেলে?
উত্তর : এই নাটকে মোট পাঁচটি চরিত্রের দেখা মেলে।

৪. ঠিক শব্দটি বেছে নিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো :
৪.১ শম্ভর বারো  (বারো/তেরো/চোদ্দো) বছর বয়স।
৪.২ বনের (পাহাড়ের/বনের/মাঠের) ধারে শম্ভর দাদুর ঘর।
৪.৩  দিনেরবেলায় পাঠশালার সবচেয়ে দুরন্ত ছেলে শম্ভ (নিতাই/গুরু/শম্ভ)।
৪.৪ হাড়ভাঙা পাতার গাছ সুসনি  (সুসনি/শুশুনিয়া) পাহাড়ের মাথায়।
৪.৫ শম্ভকে বাইরে যেতে বারণ করেছিল বেড়াল (কাক/গোরু/বেড়াল)।

৫. ‘ক’ স্তম্ভের সঙ্গে ‘খ’ স্তন্ত মেলাও।



৬. পাশের শব্দঝুড়ি থেকে ঠিক শব্দ নিয়ে বাক্যটি সম্পূর্ণ করো :
৬.১ পাতার ফাঁক দিয়ে বাতাস বয়  শোঁ শোঁ
৬.২ বুড়ো দাদু অসাড় অচেতন হয়ে পড়ে থাকে।
৬.৩ হাতের তলায় মধুর শিশি খুঁজে পায়।
৬.৪ দূরে দূরে খানকতক মনসাঝোপ
৬.৫ করাল কঠিন ধারালো ভারি।

৭. একই অর্থের শব্দ পাঠ থেকে খুঁজে নিয়ে লেখো :
  1. বায়ু ➔ বাতাস।
  2. শিক্ষক ➔ গুরুমশায়।
  3. বিদ্যালয় ➔পাঠশালা।
  4. অজানা ➔ অদৃশ্য।
  5. শিলা ➔ পাথর।
  6. আঁখি ➔ চক্ষু।
৮. বিপরীতার্থক শব্দ লিখে তা দিয়ে বাক্যরচনা করো :
গরম (ঠান্ডা) ➔ ঠান্ডা জলে স্নান করতে হয়।
দুঃখ (সুখ) ➔ দুঃখ যখন আসে সুখ তখন পালিয়ে যায়।
দুরন্ত (শান্ত) ➔ আমাদের স্কুলের পরিবেশটা বেশ শান্ত।
ভয় (সাহস) ➔ সাহসীরা বিপদের সঙ্গে লড়তে পারে।
বন্ধ (খোলা) ➔ আমাদের বিদ্যালয়টা বেশ খোলামেলা।

৯. নীচের বর্ণগুলি কোনটি কী তা পাশে ‘✓’ চিহ্ন দিয়ে বোঝাও :
বর্ণ অল্পপ্রাণ মহাপ্রাণ অঘোষ সঘোষ

১০. পাঠ থেকে ধ্বন্যাত্মক শব্দগুলি খুঁজে নিয়ে তার একটি তালিকা তৈরি করো :
যেমন- খসখস।
উত্তর : ফসফস। মটমট। ফোঁসফোঁস। শোঁশোঁ। ঝাপুড়ঝুপুড়। সড়াৎ সড়াৎ।
১১. বাক্য বাড়াও :
১১.১ আমি নেব। (কী নেব?)
উত্তর : আমি হাড়ভাঙা পাতা আর শিশি ভরে লাল মধু নেব।
১১.২ দাদু অচেতন হয়েছেন। (কীভাবে?)
উত্তর : দাদু গাছ থেকে পড়ে গিয়ে অচেতন হয়েছেন।
১১.৩ চাল নিজে গিয়ে কিনে এনেছিল। (কোথা থেকে?
উত্তর : চাল নিজে গিয়ে হাট থেকে কিনে এনেছিল।
১১.৪ নাকে গন্ধ আসছে। (কেমন গন্ধ?)
উত্তর : নাকে সোঁদা গন্ধ আসছে।
১১.৫ বনবেড়ালের দল মনসাঝোপের আড়াল দিয়ে ফিরে যায়। (কোথায়?)
উত্তর : বনবেড়ালের দল মনসাঝোপের আড়াল দিয়ে নিজেদের আস্তানায় ফিরে যায়।


১২. নীচের বাক্যগুলির মধ্যে থেকে কর্তা, কর্ম ও ক্রিয়াপদগুলি খুঁজে বের করো :
১২.১ আমি ওষুধ বলে দিচ্ছি।
উত্তর : এখানে আমি কর্তা। ওষুধ-কর্ম। বলে দিচ্ছি—ক্রিয়া।
১২.২ বাঁকারা লুকিয়ে আছে।
উত্তর : এখানে বাঁকারা কর্তা। লুকিয়ে—কর্ম। আছে—ক্রিয়া।
১২.৩ সূয্যি ডুবে গেছে কতক্ষণ!
ত্তর : এখানে সূয্যি কর্তা। ডুবে—কর্ম। গেছে—ক্রিয়া।
১২.৪ ঝোপরা তাকে টিটকিরি দেয়।
উত্তর : এখানে ঝোপরা কর্তা। টিটকিরি—কর্ম। দেয়—ক্রিয়া।
১২.৫ দাদুকে আমি ভালো করে তুলব।
উত্তর : এখানে আমি কর্তা। ভালো–কর্ম। তুলব—ক্রিয়া।

১৩. নীচের দুটি ছবির মধ্যে ছয়টি অমিল খুঁজে বের করো :
উত্তর :  (১) বামহাত, (২) ডানহাত, (৩) মৌচাক থেকে মধু ভরছে, (৪) টুপি, (৫) পাখি, (৬) ডান হাঁটু।






বর্ষার প্রার্থনা গান লেখক পরিচিতি :
বর্ষার প্রার্থনা জসীমউদ্দীন বিখ্যাত কবি, গীতিকার, লোকসংস্কৃতি গবেষক। ‘পল্লীকবি’ নামেই তিনি সমধিক খ্যাত। তার লেখা গীতিগ্রন্থগুলির মধ্যে ‘রঙ্গিলানায়ের মাঝি’, ‘গাঙ্গের পার’, ‘মুর্শিদা গান’, ‘পদ্মাপার’, ‘রাখালি গান’ প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।

বর্ষার প্রার্থনা গান বিষয়বস্তু :
প্রখর তপন তাপে খড়া দেখা দিয়েছে। দুপুরবেলায় বালুচরের মধ্যে পিপাসায় কলিজা বা হৃদপিণ্ডটা ফেটে যাচ্ছে। কাতর কণ্ঠে আল্লার কাছে গ্রামবাসী তাই জল আর ছায়া প্রার্থনা করছে। আকাশটা ভাঙা ভাঙা হয়ে আছে আর মাটি-জমি সব ফেটে চৌচির হয়ে গেছে। মেঘের রাজা সে তো নিজেই গভীর নিদ্রায় মগ্ন। তাহলে মেঘ কে দেবে। গৃহস্থ আলের গোরু বেঁধে কেঁদে মরে। ঘরের রমণী কাঁদে ডাল দিয়ে খিচুড়ি রান্না করে। আমপাতা নড়ে চড়ে আর কাঁঠাল পাতা ঝরে পড়ছে। জল জল করে বিলের পানকৌড়ি পাখি মরে। নদী, খাল, বিল সব জলের অভাবে ফেটে ফেটে চৌচির হয়ে যাচ্ছে। জলের জন্য সমুদ্র, পাখি কেঁদে মরে। কপোত ও কপোতীরা কাঁদে তাদের বাসায় বসে। শুকনো ফুলের কড়ি ঝরে পড়ছে। তাই সকলেই বলতে চাইছে ‘আল্লা মেঘ দে পানি দে ছায়া দেরে তুই'।

বর্ষার প্রার্থনা গান প্রশ্নোত্তর প্র্যাকটিস :
১. সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো :
(১) প্রখর তাপন তাপে দেখা দিয়েছে—(বন্যা/খরা/ভূমিকম্প)।
(২) বেলা দ্বিপ্রহর ধু ধউ-(বালুচর/মরুভূমি/বেলাভূমি)।
(৩) (ভগবান/আল্লা/যিশু) মেঘ দে পানি দে ছায়া দেরে তুই।
(৪) (জমিন/বাতাস/আসমান) হইল টুডা টুডা জমিন হৈল ফাডা।
(৫) মেঘরাজা (ঘুমাইয়া/জাইগ্যা/বইস্যা) রইছে মেঘ দিব তোর কেডা।
(৬) ঘরের রমণী কান্দে ডাইল (ভাত/মাংস/খিচুড়ি) রাইন্দা।
(৭) আমপাতা নড়ে চড়ে (বেল/কাডল/পেঁপে) পাতা ঝরে।
(৮) (পানির/জলের/মেঘের) লাইগা কাইন্দা মরে পংখী জলধি।
(৯) কপোত-কপোতী কান্দে (গাছে/মাটিতে/খোপে) বসিয়া।
(১০) (মরা/জ্যানত/শুকনা) ফুলের কড়ি পড়ে ঝরিয়া ঝরিয়া।

২. শূন্যস্থান পূরণ করো :
(১) বেলা দ্বিপ্রহর ধু ধু বালুচর।
(২) ধূপেতে কলিজা ফাটে  পিয়াসে কাতর।
(৩) আসমান হইল টুডা টুডা জমিন হৈল ফাডা।
(৪) আলের গোরু বাইন্দ্যা গিরস্থ মরে কাইন্দা।
(৫) জলের লাইগা কাইন্দা মরে পংখী জলধি। 

৩. অক্ষরগুলি সাজিয়ে অর্থপূর্ণ শব্দ তৈরি করো :
রদ্বিহপ্র, জালিক, নআনাস, জামেরাঘ, ইবান্দ্যা, রস্থাগি, ড়িচুখি, ডকাল, ইন্দাকা, লজধি।
উত্তর : দ্বিপ্রহর, কলিজা, আসমান, মেঘরাজা, বাইন্দ্যা, গিরস্থ, খিচুড়ি, কাডল, কাইন্দা, জলধি।
৪. গদ্যরূপ লেখো :
পিয়াসে, হৈল, রইছে, বাইন্দা, গিরস্থ, কাইন্দা, রাইন্দা, কইরা, ফাইট্যা, লাইগা।
উত্তর : পিপাসায় হইল, রয়েছে, বেঁধে, গৃহস্থ, কেঁদে, রেঁধে, করে, ফেটে, লেগে।

Type Here ....

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
নবীনতর পূর্বতন