প্রিয় ক্লাস ফাইভ ছাত্র-ছাত্রীরা তোমাদের বাংলা (ভাষাপাঠ - ৩) লিঙ্গ । (ভাষাপাঠ - ৪) বচন । (ভাষাপাঠ - ৫)পুরুষ /পক্ষ এই তিনটি অধ্যায় একসঙ্গে হাতে কলমে অনুশীলন প্রশ্ন উত্তর গুলি সহজ ও সুন্দর ভাবে নীচের দিকে আলোচনা করে দেওয়া রয়েছে। আশা রাখছি তোমাদের অনেক হেল্পফুল বা উপকার হবে। তোমাদের এই উত্তর গুলো বন্ধুদের মাঝেও শেয়ার করে দিও যাতে তাদেরও হাতে কলমে অনুশীলন প্রশ্ন উত্তর গুলো করতে সুবিধা হয়।
class 5 bengali bhasacharcha chapter 3

হাতেকলমে প্রশ্নোত্তর : লিঙ্গ
১। নীচের বাক্যগুলিতে পুংলিঙ্গবাচক শব্দগুলিকে বদলে বাক্যগুলি পুনরায় লেখো :
১.১. রমেশের দাদা কলেজের অধ্যাপক।
উত্তর : রমেশের দিদি কলেজের অধ্যাপিকা।
১.২. বৃদ্ধের আগমনে শিক্ষক-মহাশয় উঠে দাঁড়ালেন।
উত্তর : বৃদ্ধার আগমনে শিক্ষিকা-মহাশয়া উঠে দাঁড়ালেন।
১.৩. রবীন্দ্রসংগীতের গায়ক হিসেবে ভদ্রলোকের সুনাম আছে।
উত্তর : রবীন্দ্রসংগীতের গায়িকা হিসেবে ভদ্রমহিলার সুনাম আছে।
১.৪. সুমনের দাদু একটি পত্রিকার প্রকাশক।
উত্তর : সুমনের দিদা একটি পত্রিকার প্রকাশিকা।
২। নীচের বাক্যগুলিতে স্ত্রীলিঙ্গবাচক শব্দগুলিকে বদলে বাক্যগুলি পুনরায় লেখো :
২.১.ভাগ্নি-বোনঝিদের সঙ্গে নিয়ে মাসি বেড়াতে যাচ্ছেন।
উত্তর : ভাগ্নে-বোনপোদের সঙ্গে নিয়ে মামা বেড়াতে যাচ্ছেন।
২.২ গিন্নি-মায়ের আদেশে সকলে একসঙ্গে চলল।
উত্তর : কর্তাবাবুর আদেশে সকলে একসঙ্গে চলল।
২.৩. পাঠিকাদের সমাগমে লেখিকা একে একে সব প্রশ্নের উত্তর দিলেন।
উত্তর : পাঠকদের সমাগমে লেখক একে একে সব প্রশ্নের উত্তর দিলেন।
৩। লিঙ্গ পরিবর্তন করো :
৩.১. পুংলিঙ্গ থেকে স্ত্রীলিঙ্গ :
গুরু, তরুণ, কবি, সাহেব, বিদ্বান, অন্যতম, অনন্য, পুত্র, জেঠু, সন্ন্যাসী।
| পুংলিঙ্গ | স্ত্রীলিঙ্গ |
|---|---|
| গুরু | গুরু-পত্নী |
| তরুণ | তরুণী |
| কবি | মহিলা কবি |
| সাহেব | মেম |
| বিদ্বান | বিদুষী |
| অন্যতম | অন্যতমা |
| অনন্য | অনন্যা |
| পুত্র | কন্যা |
| জেঠু | জেঠি |
| সন্ন্যাসী | সন্ন্যাসিনী |
৩.২. স্ত্রীলিঙ্গ থেকে পুংলিঙ্গ :
মেয়ে, ঠাকুমা, মহারানি, জ্যেষ্ঠা, কনিষ্ঠা, নায়িকা, পূজনীয়া, বাঘিনি, সুস্মিতা, বাঁদর।
| পুংলিঙ্গ | স্ত্রীলিঙ্গ |
|---|---|
| মেয়ে | ছেলে |
| ঠাকুমা | ঠাকুর্দা |
| মহারানি | মহারাজা |
| জ্যেষ্ঠা | জ্যেষ্ঠা |
| কনিষ্ঠা | কনিষ্ঠ |
| নায়িকা | নায়ক |
| পূজনীয়া | পূজনীয় |
| বাঘিনি | বাঘ |
| সুস্মিতা | সুস্মিত |
| বাঁদর | ছেলে-বাঁদর |
{tocify} $title={Table of Contents}
❐ আরো পড়ুনঃ ক্লাস - V

হাতেকলমে প্রশ্নোত্তর : বচন
১। নীচের অনুচ্ছেদগুলিতে নিম্নরেখাঙ্কিত শব্দগুলিতে কোন কোন বচনের ব্যবহার হয়েছে, তা নির্ণয় করো :
১.১. আজ থেকে ঠিক বাহান্ন বছর আগে মা-বাবা-ভাই-বোন আত্মীয় বন্ধু ও ঘর-বাড়ি ছেড়ে আরামহীন অনিশ্চিতের পথে বেরিয়ে পড়েছিলাম অজানাকে জানার ও অচেনাকে চেনার জন্য। সারা পৃথিবী ঘোরবার স্বপ্ন যা ছেলেবেলায় ভূগোল পড়বার সঙ্গে সঙ্গে নেশার মতো আমাকে আঁকড়ে ধরেছিল, ১৯২৬ সালের ১২ ডিসেম্বর, তার বাস্তব রূপ নেওয়ার পথের প্রথম পদক্ষেপ শুরু হল। আমার বয়স তখন তেইশ, সঙ্গে তিন বন্ধু – অশোক মুখার্জী, আনন্দ মুখার্জী, মণীন্দ্র ঘোষ। অশোক মুখার্জী আমাদের দলের নেতা। সাইকেল চারখানা আমাদের বাহন।
উত্তর : ঘর-বাড়ি—বহুবচন। পৃথিবী—একবচন। আমাকে—একবচন। আমার—একবচন। তেইশ—বহুবচন। আমাদের—বহুবচন। চারখানা—বহুবচন।
১.২ যাত্রা শুরু হল সেই নির্দিষ্ট দেশের দিকে। কিছু দূরে যেতে না যেতে নানা প্রকারের বাধা আসতে লাগল। ক্রমশ তাঁরা এগোতে লাগলেন। যেখান দিয়ে যান সেখানে এক-এক জায়গায় তাঁবু ফেলে খাবার রেখে যান এবং প্রত্যেক তাঁবুর ওপর একটা করে পতাকা গুঁজে রাখেন, কারণ ফেরবার সময় যখন খাবার দরকার হবে তখন এই সমস্ত তাঁবু থেকেই তা পাওয়া যাবে এবং ফেরবার পথেরও নিশানা হবে।
উত্তর : দেশ—একবচন। নানা—বহুবচন। তাঁরা—বহুবচন ৷ তাঁবু—একবচন। সমস্ত—বহুবচন।
১.৩ বেশ হই হই করে পথ চলছিলাম। অপরাহ্ণে হঠাৎ মেঘ উঠল যেন নীল ঘাস দিয়ে বোনা পাখির বাসা। বাতাস আর বিদ্যুৎ তার মধ্যে এসে ঘোঁট পাকাতে লাগল। তারপর পুটপাট করে বৃষ্টি নামল। আমাদের পাঁচজনের তাগ্গিমারা একটামাত্র ছাতা, সেটাও হাওয়ার দমকে উলটে গেল। বৃষ্টি ঝেঁপে এলে পথের পাশে গাছতলায় দাঁড়াই, কমে গেলে আবার হাঁটি— এইভাবে থেমে থেমে চলতে চলতে শেষে বিরক্ত হয়ে বেপরোয়া বৃষ্টির মধ্যেই হাঁটতে লাগলাম। মাঠে মাঠে জল দাঁড়িয়ে গেছে। ছোটো ছোটো স্রোত এসে পড়ছে খালে, দূরে দেখা যায় পাটক্ষেতের ওপর বৃষ্টি ঘুরপাক খাচ্ছে, জলের ছায়া কত দূর পর্যন্ত আমাদের ঘিরে আছে।
উত্তর : পথ—বহুবচন। নীল ঘাস—একবচন। বৃষ্টি—বহুবচন। পাঁচজনের—বহুবচন। মাঠে মাঠে—বহুবচন। ছোটোছোটো—বহুবচন।
২। নীচের শব্দগুলির বহুবচনের রূপগুলি লেখো :
আমি, জন্তু, সে, টেলিভিশন, আমার, তিনি, পাঠশালা
| একবচন | বহুবচন |
|---|---|
| আমি | আমরা |
| টেলিভিশন | টেলিভিশনগুলি |
| পাঠশালা | পাঠশালাগুলি |
| জন্তু | জন্তুগুলি |
| আমরা | আমাদের |
| সে | তারা |
| তিনি | তাঁরা |
৩। নীচের একবচন ও বহুবচন শব্দগুলি নির্দিষ্ট স্থানে বসাও :
নৌ-সেনা, মা, তোদের, তাঁকে, মাঠ, তিমি, ধুলো, বন্ধুরা
| একবচন | বহুবচন |
|---|---|
| মা | নৌ-সেনা |
| তাঁকে | তোদের |
| মাঠ | ধুলো |
| তিমি | বন্ধুরা |
৪। নীচের বাক্যগুলিতে কী ভুল আছে তা নির্দেশ করে বাক্যগুলি শুদ্ধ করে লেখো :
৪.১. একটি ছোট্ট ছোট্ট বইয়ের দোকান।
উত্তর : ‘ছোট্ট ছোট্ট’—শব্দদুটি বোঝায় বহুবচন। কিন্তু বাক্যটিতে ‘একটি’ শব্দটি রয়েছে। তাই বাক্যটি ভুল হয়েছে। শুদ্ধ বাক্যটি হবে—একটি ছোট্ট বইয়ের দোকান।
৪.২. যতীনদের রাগ তখন কমে এসেছে, তার মনের ভয় হয়েছে।
উত্তর : বাক্যটিতে ‘যতীনদের’ শব্দটি বহুবচন আর ‘মনের’ শব্দের অপপ্রয়োগ হয়েছে। শুদ্ধ বাক্যটি হবে—যতীনের রাগ তখন কমে এসেছে, তার মনে ভয় হয়েছে।
৪.৩. সুয্যিরা ডুবে গেছে কতক্ষণ!
উত্তর : সুয্যি অর্থাৎ ‘সূর্য’ একটিই হয়, তাই সূর্যের বহুবচনও হয় না। শুদ্ধ বাক্যটি হবে—সুয্যি ডুবে গেছে কতক্ষণ!
৫। নীচের প্রশ্নগুলির সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :
৫.১. বচন বলতে কী বোঝো? বাংলায় বচন কত প্রকার ও কী কী? প্রত্যেক ক্ষেত্রে দুটি করে উদাহরণ দাও।
উত্তর : যার দ্বারা বিশেষ্য বা সর্বনাম পদের সংখ্যা সম্পর্কে আমাদের ধারণা হয়, তাকে বচন বলে।
বাংলায় বচন দুই প্রকার—একবচন ও বহুবচন। উদাহরণ : একবচন—গাছ, ফুল, বই। বহুবচন—গাছগুলি, ফুলগুলি, বইগুলি।
৫.২. বাংলায় একবচনকে বহুবচনে পরিণত করার তিনটি নিয়ম দৃষ্টান্তসহ আলোচনা করো ।
উত্তর : বাংলায় একবচনকে বহুবচনে পরিণত করার নিয়মগুলি হল- (১) শব্দের পূর্বে অনেক, বহু, সকল, সব অসংখ্য ইত্যাদি বিশেষণ পদ যোগ করে। যেমনঃ বহু ছেলে। সব আশা। অসংখ্য লোক। সকল দেশ। (২) প্রাণীবাচক শব্দের সঙ্গে রা, এরা, গুলি, দের ইত্যাদি বিভক্তি এবং কুল, গণ, পাল, বৃন্দ, বর্গ, মণ্ডলী, মহল, সমূহ, বাহিনী শব্দ যোগ করে। যেমন : বালক + এরা = বালকেরা, লোক + গুলি = লোকগুলি, শিক্ষক + দের = শিক্ষকদের, অলি + কুল = অলিকুল, নেতৃ + বৃন্দ = নেতৃবৃন্দ, প্রজা + বর্গ = প্রজাবর্গ, ভদ্র + মণ্ডলী = ভদ্রমণ্ডলী, মহিলা + মহল = মহিলা মহল, সেনা + বাহিনী = সেনাবাহিনী, বন্ধু + গণ = বন্ধুগণ, গোরুর + পাল = গোরুর পাল ইত্যাদি। (৩) অপ্রাণীবাচক শব্দের শেষে রাশি, রাজি, মালা, পুঞ্জ, শ্রেণি, সমূহ ইত্যাদি বহুবচন-বোধক শব্দ যোগ করে বহুবচন করা হয়। যেমন : পুষ্প + রাশি = পুষ্পরাশি, গ্রন্থ + রাজি = গ্রন্থরাজি, ঊর্মি + মালা = ঊর্মিমালা, মেঘ + পুঞ্জ = মেঘপুঞ্জ, পর্বত + শ্রেণি = পর্বতশ্রেণি, বৃক্ষ + সমূহ = বৃক্ষসমূহ। (৪) একই শব্দকে দু-বার ব্যবহার করে বহুবচন করা যায়। যেমন : দেশে দেশে তাঁর নাম ছড়িয়ে পড়ল।
৫.৩. কোন কোন ক্ষেত্রে বহুবচন হয় না, উদাহরণসহ উল্লেখ করো।
উত্তর : (১) ব্যক্তি ও স্থানবাচক শব্দের সাধারণত বহুবচন হয় না। যেমন : রাম, কৃষ্ণ, কালী, কলকাতা, কোন্নগর ইত্যাদি। (২) বস্তুবাচক শব্দের বহুবচন হয় না। যেমন : সোনা, তামা, তেল, ঘি, মধু, দুধ ইত্যাদি। কিন্তু পরিমাণ বোঝালে বহুবচন হয়। যেমন : পাঁচ গ্রাম সোনা, দু-কিলো তেল, অনেক দুধ ইত্যাদি। (৩) ক্রিয়াবাচক শব্দের বহুবচন হয় না। যেমন : ভ্রমণ, গমন, ভোজন ইত্যাদি। (৪) গুণবাচক শব্দের বহুবচন হয় না। যেমন : সাধুতা, সরলতা ইত্যাদি। (৫) একই সঙ্গে একের অধিক বহুবচনে বিভক্তি চিহ্ন যুক্ত হয় না। যেমন : ‘অনেক ছেলেরা’ হবে না, ‘অনেক ছেলে’ হবে।
৬. উদাহরণ দাও :
উত্তর : ৬.১. সমার্থক শব্দযোগে বহুবচন— বইপত্র গুছিয়ে নিয়েছ?
উত্তর : ৬.২. সর্বনামের দ্বিত্ব প্রয়োগে বহুবচন— কে কে আমার সঙ্গে যাবে?
উত্তর : ৬.৩. একবচনের রূপ দ্বারা বহুবচনের অর্থ—মানুষ মরণশীল।
উত্তর : ৬.৪. বহুবচনের রূপ দ্বারা একবচনের অর্থ—এই কথাগুলি না বললেই ভালো হত।
উত্তর : ৬.৫. সমষ্টিবাচক শব্দের যোগে বহুবচন—ছাত্রগণ, সেনাবাহিনী, প্রজাবর্গ।
হাতেকলমে প্রশ্নোত্তর : পুরুষ / পক্ষ
১। নীচের গদ্যাংশ থেকে পুরুষ বা পক্ষ চিহ্নিত করো :
১.১ পেটকাটা চাঁদিয়ালের কথা শুনে একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলল। বলল, তোর বোঝাই সার, দেখা তো আর হচ্ছে না। চাঁদিয়াল উত্তর দিল, ঠিক বলেছিস। একটু পরেই তোর সঙ্গে আমার প্যাচের লড়াই হবে। কেউ তো একজন ভোকাট্টা হয়ে হারিয়ে যাব। আকাশটা যদি আমাদের ঘর-বাড়ি হত। আমরা যদি শুধুই আকাশে উড়তে পারতুম।
উত্তর : পেটকাটা চাঁদিয়াল—প্রথম পুরুষ/সে পক্ষ।
তোর—মধ্যম পুরুষ/তুমি পক্ষ (তুচ্ছার্থে)।
আমার—উত্তম পুরুষ/আমি পক্ষ।
আকাশে—প্রথম পুরুষ/সে পক্ষ।
আমাদের—উত্তম পুরুষ/আমি পক্ষ।
আমরা—উত্তম পুরুষ/আমি পক্ষ।
১.২ একটা আছে কাঠবেড়ালি
আমার দিকে তাকায় খালি
এদিক ওদিক টানতে থাকে আমায়-
যেইমনা তাকে ধরতে যাব ভুলিয়ে দেয় সব হিসাবও
ছুট দেয় আর কেই-বা তখন থামায়।
উত্তর : কাঠবেড়ালি—প্রথম পুরুষ/সে পক্ষ।
আমার—উত্তম পুরুষ/আমি পক্ষ।
আমায়—উত্তম পুরুষ/আমি পক্ষ।
তাকে—প্রথম পুরুষ/সে পক্ষ।
১.৩ ‘ওরা নেমন্তন্ন করবে, দেখিস দাদা, কাল তো তালনবমী?’ ‘সে এমনিই নেমন্তন্ন করবে। তুই একটা বোকা!’রাত্রে উত্তেজনায় গোপালের ঘুম হয় না। বাড়ির পাশের বড়ো বকুল গাছটায় জোনাকির ঝাঁক জ্বলছে; জানলা দিয়ে সেদিকে চেয়ে সে ভাবে—কাল সকাল হলে হয়। কতক্ষণে যে রাত পোহাবে!
উত্তর : ওরা—প্রথম পুরুষ/সে পক্ষ।
দাদা—প্রথম পুরুষ/সে পক্ষ।
সে—প্রথম পুরুষ/সে পক্ষ।
তুই—মধ্যম পুরুষ/তুমি পক্ষ (তুচ্ছার্থে)।
গোপাল—প্রথম পুরুষ/ সে পক্ষ।
২। ক্রিয়ারূপ অনুযায়ী শূন্যস্থান পূরণ করো :
২.১ আমরা আগামীকাল বেড়াতে যাবো।
২.২ আপনি কি বাড়িতে আছেন?
২.৩ বিপ্লববাবু বলছিলেন যে তিনি ভালো নেই, শরীর খারাপ।
২.৪ আমার কথা কি তুই শুনতে পাচ্ছিস?
৩। পুরুষ/পক্ষ অনুযায়ী শূন্যস্থানে ক্রিয়া বসাও :
৩.১ আমরা এখন খুব ব্যস্ত আছি।
৩.২ তুমি কি আমার কথা শুনতে পাচ্ছ।
৩.৩ আমি তোমাকে দেব যে বইটা তোমাকেই দিতে চাই।


