Class 5 Amader Paribesh Chapter 2 Question Answer | অধ্যায় (২) ভৌত পরিবেশ শর্ট প্রশ্নোত্তর

অধ্যায় (২) ভৌত পরিবেশ শর্ট প্রশ্নোত্তর

Class 5 Amader Paribesh Chapter 2 Question Answer

পঞ্চম শ্রেণি আমাদের পরিবেশ প্রশ্ন উত্তর
অধ্যায় : (২) ভৌত পরিবেশ

প্রশ্নঃ ১. লেন্স কী?

উত্তর : লেন্স একটি ইংরেজি শব্দ বাংলায় একে বলে আতশ কাচ। এটা দিয়ে ছোটো জিনিসকে বড়ো করে দেখা যায়।
প্রশ্নঃ ২. জৈব উপাদান বা পদার্থ কাকে বলে?
উত্তর : যেসব মাটিতে গোবর, মাছের কাঁটা, পচা পাতার কুচি ইত্যাদি থাকে, সেইসব পদার্থকে জৈব উপাদান বা পদার্থ বলে। এগুলি জলে গুললে থিতানো মুশকিল এগুলি আধ-ডোবা হয়ে থাকে।
প্রশ্নঃ ৩. অস্বাভাবিক উপাদান কাকে বলে?
উত্তর : মাটির মধ্যে থাকা পলিথিনের কুচি, অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলের অংশ, পেনের রিফিলের টুকরো, পেনসিলের শিস ইত্যাদি জিনিসকে অস্বাভাবিক উপাদান বলে। এগুলির মধ্যে কিছু জলে ডোবে আর বেশিটাই ভাসে বা আধ-ডোবা হয়ে থাকে।
প্রশ্নঃ ৪. গাছ বাতাস থেকে কী গ্রহণ করে?
উত্তর : গাছ বাতাস থেকে কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাস গ্রহণ করে।
প্রশ্নঃ ৫. কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাসে কী কী থাকে?
উত্তর : কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাসে এক অণু কার্বন আর দুই অণু অক্সিজেন থাকে।
প্রশ্নঃ ৬. মাটির একটি সজীব উপাদানের নাম লেখো।
উত্তর : মাটির একটি সজীব উপাদান হলো কেঁচো।
প্রশ্নঃ ৭. বীজতলা কাকে বলে?
উত্তর : ছোটো যে জমিতে খুব ঘন করে ধান ছড়িয়ে দেওয়া হয়, যেখান থেকে ছোটো ছোটো চারাগাছ বের হয়, তাকে বীজতলা বলে।

প্রশ্নঃ ৮. বীজধান কাকে বলে?
উত্তর : ছোটো জমিতে খুব ঘন যে ধানগাছ বা ধানচারা থাকে এবং যে ধানগাছ শিকড়সহ উপড়ে ধানচাষের জমিতে লাগানো হয়, তাকে বীজধান বলে।
প্রশ্নঃ ৯. রোয়া কাকে বলে?
উত্তর : বীজধান হাতখানেক হলে সেগুলি তুলে বসাতে হয়। বিঘত খানেক অন্তর সারি দিয়ে বসাতে হয় সেই চারা বসানোকে বলে রোয়া।
প্রশ্নঃ ১০. ধান চাষের জন্য কোন মাটি ভালো?
উত্তর : যে মাটি সহজে কাদা করা যায় তাতেই সহজে জল জমে সেখানেই ধান রোয়া যায় এই ধরণের মাটিই ধান চাষের জন্য ভালো।
প্রশ্নঃ ১১. চা গাছ কোথায় চাষ করা হয়?
উত্তর : পাহাড়ি অঞ্চলের জল জমে না এমন ঢালু মাটিতেই চা চাষ করা হয়। যেমন দার্জিলিং-এর পাহাড়ে।
প্রশ্নঃ ১২. ধাপ চাষ কী?
উত্তর : পাহাড়ের ঢালে মাটি কেটে চাষের জন্য ছোটো ছোটো জমি তৈরি করা হয় এবং মাটি কেটে কেটে সিঁড়ির মতো করে ধাপ বানিয়ে জল আটকে সেখানে চাষ করা হয় এই প্রক্রিয়াকে বলে ধাপ চাষ।
প্রশ্নঃ ১৩. ধস কী ?
উত্তর : খাড়া পাহাড়ের রাস্তার ধারে ঠিক ওপরে আছে বড়ো বড়ো পাথর এবং তার তলায় মাটি আছে। ওপরের মাটি একটু করে সরতে থাকে খুব বৃষ্টিতে তলার মাটিটা গলে গেলে পাথরটাও নীচের গাছ-পাথর নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে একেই ধস বলে। ভূমিকম্প হলেও পাহাড়ে ধস নামে।
প্রশ্নঃ ১৪. ভূমিক্ষয় কাকে বলে?
উত্তর : গঙ্গা-পদ্মার পাড় প্রায়ই ভাঙে।ঘরবাড়ি, গাছপালা ইত্যাদি ধ্বংস হয়। এভাবে মাটি সরে যাওয়াকে ভূমিক্ষয় বলে। ২০১৩ সালে উত্তরাখন্ডে বিধ্বংসী ভূমিক্ষয় হয়েছিল। ভূমিক্ষয় মানে মাটি নষ্ট হওয়া।
প্রশ্নঃ ১৫. বাঁওড় কাকে বলে?
উত্তর : নদীর বাঁকে খানিকটা জায়গা কখনো কখনো নদী থেকে আলাদা হয়ে বদ্ধ হয়ে যায় তখন জলাশয়ের সৃষ্টি হয় তাকে বাঁওড় বলে।
প্রশ্নঃ ১৬. ঝোরা কাকে বলে?
উত্তর : পাহাড়ে অনেক ঝরনা আছে তার মধ্যে ছোটো ছোটো ঝরনাকে ঝোরা বলে। যেমন কার্শিয়াং-এর পাগলাঝোরা।
প্রশ্নঃ ১৫. ‘মোতিঝিল’ ছাড়াও পাঠ্যাংশে উল্লিখিত আর একটি বিলের নাম কী?
উত্তর : চখাচখির বিল।
প্রশ্নঃ ১৬. উত্তরবঙ্গের বিখ্যাত বিলের নাম লেখো।
উত্তর : কোচবিহার জেলার তুফানগঞ্জের ‘রসিকবিল'।
প্রশ্নঃ ১৭. মাছের ঘা সারাতে কোন ওষুধ ব্যবহার করা হয়?
উত্তর : পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট।

প্রশ্নঃ ১৮. পাখিরা কখন, কোথায় আসে?
উত্তর : শীতকালে রাশিয়ার সাইবেরিয়াতে খুব ঠান্ডা। তাই পাখিগুলি সব চলে আসে গরম দেশের বিল বা ঝিলে। প্রায় দু-মাস কাটিয়ে আবার তারা ফিরে যায় শীতের দেশে।
প্রশ্নঃ ১৯. লাল বনমোরগ কোথায় দেখা যায়?
উত্তর : আলিপুরদুয়ার জেলার জলদাপাড়া অভয়ারণ্যে লাল বনমোরগ দেখা যায়।
প্রশ্নঃ ২০. 'গৌর' কী?
উত্তর : তোর্সা নদীর পশ্চিমে জলদাপাড়ার অভয় অরণ্যে বড়ো বড়ো কালো গোরুর মতো এক জন্তু দেখা যায় এদের বলে গৌর।
প্রশ্নঃ ২১. কয়েকটি বন্য প্রাণীর নাম লেখো।
উত্তর : পিঁপড়ে, কেন্নো, মশা, উই, আরশোলা, টিকটিকি, গিরগিটি, মাকড়সা, ইঁদুর, ছুঁচো, সাপ, বেজি ইত্যাদি। এসব প্রাণী ঘরের কাছাকাছি দেখা যায়।
প্রশ্নঃ ২২. কয়েকটি জলের প্রাণীর নাম করো।
উত্তর : পুঁটি, ট্যাংরা, ছোটো চিংড়ি, গলদা চিংড়ি, গেঁড়ি শামুক, ব্যাঙাচি ইত্যাদি।
প্রশ্নঃ ২৩. মেরুদণ্ডী প্রাণী কাকে বলে? কয়েকটি প্রাণীর নাম লেখো।
উত্তর : যেসব প্রাণীর মাথা থেকে লেজ বা কোমর পর্যন্ত একটা কাঁটা বা হাড় অর্থাৎ মেরুদণ্ড বা শিরদাঁড়া থাকে, তাকে মেরুদণ্ডী প্রাণী বলে। যেমন- মাছ, মানুষ, ব্যাং, গিরগিটি, টিকটিকি, ময়ূর, পায়রা, গিনিপিগ, সাপ, বাঘ, সিংহ ইত্যাদি।
প্রশ্নঃ ২৪. অমেরুদণ্ডী প্রাণী কাদের বলে? কয়েকটি প্রাণীর নাম লেখো।
উত্তর : যেসব প্রাণীর মেরুদণ্ড বা শিড়দাঁড়া নেই, তাদের অমেরুদণ্ডী প্রাণী বলে। যেমন- কেঁচো, জোঁক, চিংড়ি, মাছি, প্রজাপতি, শামুক, ঝিনুক ইত্যাদি।
প্রশ্নঃ ২৫. চিংড়ি মাছ, না পোকা?
উত্তর : চিংড়ি মাছ নয়। তবে জলের একটি পোকা এটি অমেরুদণ্ডী প্রাণী। চিংড়ির কাঁটা নেই।
প্রশ্নঃ ২৬. শামুক, কেঁচো, প্রজাপতি কি মেরুদণ্ডী প্রাণী?
উত্তর : এরা অমেরুদণ্ডী প্রাণী।
প্রশ্নঃ ২৭. আকর্ষ কাকে বলে?
উত্তর : লতানো গাছে সুতোর মতো একটা থাকে। একে আকর্ষ বলে। আকর্ষ দেখতে অনেকটা স্প্রিং-এর মতো মাচায় ওঠার জন্য লতানো গাছ আকর্ষ তৈরি করে। খাড়া দাঁড়াতে পারে না। পাশের শক্ত কিছু ধরে দাঁড়াতে চায় তাই আকর্ষ বের করে ইংরেজিতে এদের বলে climbing tree.
প্রশ্নঃ ২৮. কয়েকটি লতানো গাছের নাম করো।
উত্তর : করলা, সিম, লাউ, কুমড়ো ইত্যাদি।

প্রশ্নঃ ২৯. জীববৈচিত্র্য কাকে বলে?
উত্তর : যত রকম উদ্ভিদ আর প্রাণী আমরা আমাদের চারপাশে দেখি তাকেই জীববৈচিত্র্য বলে।
প্রশ্নঃ ৩০. কয়েকটি ঔষধি গাছের নাম করো।
উত্তর : সর্পগন্ধা, মেহেন্দি, মুক্তোঝুরি, হলুদ, কালোমেঘ, বাসক, সিঙ্কোনা ইত্যাদি।
প্রশ্নঃ ৩১. এঁটেল মাটি কীভাবে বোঝা যায়?
উত্তর : এঁটেল মাটি খুব শক্ত একে গুঁড়ো করে জল দিলে আঠার মতো শক্ত হয়। এঁটেল মাটির কণাগুলি বেশ বড়ো।
প্রশ্নঃ ৩২. বেলেমাটি কীভাবে বোঝা যায়?
উত্তর : কোনো মাটি নিয়ে ভাঙলে দেখা যাবে মাটির কণাগুলি বেশ বড়ো বড়ো। খালি চোখেই তা বোঝা যায় এগুলি হল বালির কণা। কাদার কণার চেয়ে বড়ো এই মাটিকেই বলে বেলেমাটি।
প্রশ্নঃ ৩৩. দোআঁশ মাটি কীভাবে বোঝা যায়?
উত্তর : কিছু মাটি নিয়ে জলে গুলতে হবে। কিন্তু দেখা যাবে ভালো করে তা থিতোল না জলটা ঘোলাই রয়ে গেল। দেখা যায়, এতে বালি ও কাদার ভাগ প্রায় সমান সমান। এতে পরিমাণ জৈব পদার্থ ও মাটির নানা অস্বাভাবিক উপাদানও থাকে।

আরো পড়ুনঃ ক্লাস - V

অধ্যায় : (২) ভৌত পরিবেশ শর্ট প্রশ্নোত্তর
❏ সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো :

(১) টিউবওয়েল বসানোর সময় পাইপের মুখ দিয়ে উঠে আসে –
Ⓐ শুধু জল Ⓑ শুধু মাটি Ⓒ মাটি ও জল Ⓓ কোনোটিই নয়।
(২) সবচেয়ে ভারী ও মোট দানার মাটি জমা হয়—
Ⓐ একেবারে ওপর স্তরে Ⓑ একেবারে নীচের স্তরে Ⓒ মাঝের স্তরে Ⓓ সবগুলোই।
(৩) মাটির মধ্যে থাকা ভারী জিনিস জলে গুললে—
Ⓐ থিতিয়ে পড়বে Ⓑ ভেসে উঠবে Ⓒ কিছুই হবে না Ⓓ সব গুলোই ঘটবে।
(৪) শুকনো মাটির দানা দেখতে গেলে মাটিটা ভালোভাবে—
Ⓐ ভিজাতে হবে Ⓑ ভাঙতে হবে Ⓒ দুটোই করতে হবে Ⓓ কিছুই করতে হবে না।
(৫) আতস কাঁচের সাহায্যে দেখা যায় —
Ⓐ ছোটো জিনিস বড়ো Ⓑ) বড়ো জিনিস ছোটো Ⓒ দুটোই Ⓓ কোনোটিই নয়।
(৬) সিমেন্ট প্রথম পাওয়া যায়—
Ⓐ দুশো বছর আগে Ⓑ একশো বছর আগে Ⓒ তিনশো বছর আগে Ⓓ চারশো বছর আগে।
(৭) কোন মাটির কণাগুলি বড়ো বড়ো—
Ⓐ এঁটেল Ⓑ বেলে Ⓒ দোঁয়াশ Ⓓ সবকটিই।
(৮) মাটির মধ্যে থাকা অস্বাভাবিক উপাদান হল –
Ⓐ পলিথিনের কুচি Ⓑ জল Ⓒ মৃতদেহ Ⓓ কোনোটিই নয়।
(৯) বেশিক্ষণ জল ধরে রাখতে পারে –
Ⓐ বেলে মাটি Ⓑ এঁটেল মাটি Ⓒ দোঁয়াশ মাটি Ⓓ সবকটি।
(১০) মাটির উপকারী উপাদনা হল –
Ⓐ সজীব জৈব উপাদান Ⓑ অজৈব উপাদান Ⓒ পাথরকুচি Ⓓ পলিথিন।
(১১) গাছ বাতাস থেকে গ্রহণ করে—
Ⓐ নাইট্রোজেন Ⓑ অক্সিজেন Ⓒ কার্বন ডাইঅক্সাইড Ⓓ ক্যালশিয়াম। এতে
(১২) কম্পোস্ট সার তৈরি হয়—
Ⓐ জৈব পদার্থ Ⓑ অজৈব পদার্থ Ⓒ ক্যালশিয়াম Ⓓ পটাশিয়াম।
(১৩) যে মাটিকে সহজেই কাদা করা যায় তাতেই সহজে জল—
Ⓐ জমে না Ⓑ জমে Ⓒ সঙ্গে সঙ্গে শুকনো হয়ে যায় Ⓓকোনোটাই নয়।
(১৪) চা গাছ ভালো হয়—
Ⓐ পাহাড়ি অঞ্চলে Ⓑ সমভূমি অঞ্চলে Ⓒ সমূদ্র তীরে Ⓓ বালিয়াড়ি অঞ্চলে।
(১৫) সব খাদ্যের জন্য দরকার —
Ⓐ জল Ⓑ মাটি Ⓒ অগুন Ⓓ কোনোটিই নয়।
(১৬) পাহাড়ে জল আটকে চাষ করা হয়—
Ⓐ পাট Ⓑ ধান Ⓒ গম Ⓓ পটল।
(১৭) খুব জোরে ঝড়-বৃষ্টি হলে মাটি সরে যায়—
Ⓐ ওপরের Ⓑ নীচের Ⓒ দুটোই Ⓓ কোনোটিই নয়।
(১৮) ধস ও ভূমিক্ষয় কমানো যায়—
Ⓐ গাছ কাটলে Ⓑ গাছ লাগালে Ⓒ দুটোই Ⓓ কোনোটিই নয়।
(১৯) নয়ানজুলি হল—
Ⓐ লম্বা জলাশয় Ⓑ ছোটো জলাশয় Ⓒ ছোটো বনাঞ্চল Ⓓ সবকটি।
(২০) ঝোরা হল—
Ⓐ ছোটো ছোটো ঝরনা Ⓑ বড়ো বড়ো ঝরনা Ⓒ ছোটো জলাশয় Ⓓ কোনোটিই নয়।
(২১) রাসায়নিক বিক্রিয়ার উদাহরণ হল –
Ⓐ জলে নুন মেশানো Ⓑ বালির সঙ্গে পাথর মেশানো Ⓒ দুধে লেবুর রস দিলে দুধ কেটে ছানা হয়ে যায় Ⓓ সবকটিই।
(২২) কাপড় কাচা সাবান দ্বারা—
Ⓐ জলের অ্যাসিড-এর পরিমাণ বেড়ে যায় Ⓑ জলের ক্ষারকত্ব বেড়ে যায় Ⓒ জলের কিছুই হয় না Ⓓ সবকটিই হয়ে থাকে।
(২৩) গোরুকে জলাশয়ে স্নান করানো হলে –
Ⓐ টাইফয়েডের জীবাণু ছড়ায় Ⓑ যক্ষ্মা রোগের জীবাণু ছড়ায় Ⓒ ম্যালেরিয়ার জীবাণু ছড়ায় Ⓓ গুটি বসন্তের জীবাণু ছড়ায়।
(২৪) মরা জীবজন্তুর দেহ থেকে যা হতে পরে তা হল—
Ⓐ যক্ষ্মা Ⓑ কলেরা Ⓒ টাইফয়েড Ⓓসবকটিই।
(২৫) মাছের ঘা সারাতে যে ওষুধ ব্যবহার করা হয় তা হল—
Ⓐ অক্সিজেন Ⓑ নাইট্রোজেন Ⓒ ক্যালশিয়াম Ⓓ পটাশিয়াম
(২৬) ‘দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া/ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া'—লেখাটি কার রচনা?
Ⓐ বিবেকানন্দের Ⓑ সূর্যসেন-এর Ⓒ রবীন্দ্রনাথ-এর Ⓓ কেউই না।
(২৭) সুন্দরবনের মাটির নীচে জল যা হয় তা হল –
Ⓐ নোনতা Ⓑ মিষ্টি Ⓒ স্বাদ নেই Ⓓ সব কটি।
(২৮) টিউবওয়েলের জল নষ্ট হয় না—
Ⓐ স্নান করলে Ⓑ হাত-পা ধুলে Ⓒ কলের মুখে মুখ লাগিয়ে জল পান করলে Ⓓ গ্লাসে জল ভরে পান করলে।
(২৯) শুরুতে বৃষ্টির জলে কী থাকে?
Ⓐ অক্সিজেন Ⓑ হাইড্রোজেন Ⓒ কার্বন Ⓓ লঘু অ্যাসিড।
(৩০) আমরা যে জল পান করি তা কত গভীরের জল?
Ⓐ প্রায় ২০০ ফুট Ⓑ) প্রায় ৫০ ফুট Ⓒ প্রায় ১০ ফুট Ⓓ কোনোটিই নয়।
(৩১) পশ্চিমবঙ্গের কোথায় জলের সমস্যা বেশি থাকে?
Ⓐ হুগলি Ⓑ হাওড়া Ⓒ বাঁকুড়া Ⓓ বর্ধমান।
(৩২) একটি জলচর প্রাণীর নাম হল –
Ⓐ মাছ Ⓑ বাঘ Ⓒ কুকুর Ⓓ শিয়াল।
(৩৩) বাণিজ্যিক ভাবে মাছ চাষ শুরু হয়—
Ⓐ ১৯৩০ সালে Ⓑ ১৯২৯ সালে Ⓒ ১৯৪০ সালে Ⓓ ১৯৫০ সালে।

❏  অধ্যায় : (২) ভৌত পরিবেশ শর্ট ও এক কথায় প্রশ্নোত্তর


❏ অধ্যায় : (২)  বইয়ের পৃষ্টার উত্তর সমাধান 
❏ পৃষ্টা -১৯ থেকে ৬১ 
 

Type Here ....

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
নবীনতর পূর্বতন