❐ আরো পড়ুনঃ তৃতীয় শ্রেণি
১. আকাশের কোন রং আছে?
উত্তরঃ না, আকাশের কোনো রং নেই।
২. বাতাসে কী ভাসে?
উত্তরঃ বাতাসে ছোটো ছোটো ধুলোর কণা ভাসে।
৩. রাতের আকাশ কালো কেন?
উত্তরঃ রাতের আকাশে সূর্য থাকে না বলে আকাশ কালো দেখায়।
৪. আমরা আকাশের রং কীভাবে দেখতে পাই?
উত্তরঃ আকাশের কোনো রং নেই, বাতাসে ভাসমান ছোটো ছোটো ধুলিকণার ওপর সূর্যের আলো পড়লে নানা রং দেখা যায় একে রামধনু বলে।
৫. তিনতলা বাড়ির নীচ থেকে ছাদটা প্রায় কত মিটার উঁচু হয়?
উত্তরঃ ছাদটা প্রায় দশ-বারো মিটার উঁচু হয়।
৬. আকাশে পূর্ণিমার চাঁদ থাকলে কী হয়?
উত্তরঃ আট-দশ মিটার দূরের চেনা লোককে চেনা যায়।
৭. দিনের সবসময় কি একইরকম আলো হয়?
উত্তরঃ না। বিকেলে আলো কমে যায়। গরমও কমে যায়।
৮. অমাবস্যার রাতে কত দূর দেখা যায়?
উত্তরঃ অমাবস্যার রাতে আকাশে চাঁদ থাকে না। সামনে কেউ দাঁড়িয়ে থাকলেও চেনা যায় না।
৯. সকাল ১০ টায় সূর্য কোন দিকে থাকে?
উত্তরঃ সকাল ১০ টায় সূর্য পূর্বদিকে থাকে।
১০. সকাল ১০ টার সময় ছায়া কোন দিকে পড়ে?
উত্তরঃ ছায়া পশ্চিমদিকে পড়ে।
১১. সকাল ৭ টার সময় ছায়া লম্বা না খাটো হয়?
উত্তরঃ ছায়া লম্বা হয়।
১২. সকাল ১০ টার সময় ছায়া লম্বা না খাটো হয়?
উত্তরঃ ছায়া খাটো হয়।
১৩. বিকেল ৪ টের সময় সূর্য কোন দিকে থাকে?
উত্তরঃ পশ্চিমদিকে থাকে।
১৪. বিকেল ৪ টের সময় ছায়া লম্বা না খাটো হয়?
উত্তরঃ লম্বা হয়।
১৫. অমাবস্যার পরের দিন কোন পক্ষ শুরু হয়?
উত্তরঃ শুক্লপক্ষ শুরু হয়।
১৬.ষষ্ঠীর সন্ধ্যায় চাঁদটাকে কেমন দেখায়?
উত্তরা কমলালেবুর কোয়ার মতো দেখায়।
১৭.পূর্ণিমার দিকে যত যাবে চাঁদটা কেমন হবে?
উত্তরঃ চাঁদটা ততো বড়ো হবে।
১৮. পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে কেমন?
উত্তরঃ গোল থালার মতো।
১৯.পূর্ণিমার পর থেকে কোন তিনি শুরু হয়?
উত্তরঃ কৃষ্ণপক্ষ শুরু হয়।
২০. তারাগুলো কোন দিকে সরে যায়?
উত্তরঃ তারাগুলো পশ্চিমদিকে সরে যায়।
২১. ছায়াপথ কাকে বলে?
উত্তরঃ মাঝ আকাশে একটা আলোর নদীর মতো দেখা যায় ওই আলোর নদীটার নাম ছায়াপথ। ওখানে ছোটোবড়ো অনেক তারা আছে।
২২. মেঘ থাকলে তারা দেখা যায় কি?
উত্তরঃ না, আকাশে মেঘ থাকলে তারা দেখা যায় না।
২৩. পুকুরের জল সূর্যের তাপে কী হয়ে যায়?
উত্তরঃ বাষ্প হয়ে যায়।
২৪. জল ফোটালে ধোঁয়ার মতো কী দেখা যায়?
উত্তরঃ বাষ্প।
২৫.জলকণা কীভাবে তৈরি হয়?
উত্তরঃ জলের অনেক বাষ্প জমে জলকণা তৈরি হয়।
২৬. নদী, সাগরের জল শুকিয়ে বাতাসে কী বাড়ে?
উত্তরঃ জলীয় বাষ্প বাড়ে।
২৭. শীতকালে পুকুরের ওপরে যে ধোঁয়া দেখা যায় সেগুলি কী?
উত্তরঃ শীতকালে পুকুরের ওপরে যে ধোঁয়া দেখা যায় সেগুলি জলকণা।
২৮. মেঘ কাকে বলে?
উত্তরঃ নদী, সাগরের জল শুকিয়ে বাতাসের জলীয় বাষ্প বাড়ে। বাতাসে ভেসে থাকা ধুলোকণার গায়ে ওই বাষ্প জমে জলকণা হয় ও পাশাপাশি ভাসে। তারা সূর্যের আলো আটকে দেয় বা নানাদিকে ছড়িয়ে দেয়। আকাশের ওই জায়গাকেই মেঘ বলে।
২৯. মেঘ কী?
উত্তরঃ মেঘ হল জলের ছোটো ছোটো কণা।
৩০.বাজ পড়ে কেন?
উত্তরঃ মেঘে মেঘে ঘষা লাগলে বাজ পড়ে।
৩১. কী করলে বিদ্যুতের মতো আলো ঝলকায়?
উত্তরঃ লোহাতে ঝালাই দিলে বিদ্যুতের মতো আলো ঝলকায়।
৩২. রামধনুর কয়টি রং?
উত্তরঃ রামধনুর সাতটি রং।
৩৩. রামধনু কখন দেখা যায়?
উত্তরঃ রামধনু বৃষ্টি থামার পর দেখা যায়।
৩৪. রামধনু দেখতে কার মতো?
উত্তরঃ রামধনু ধনুকের মতো দেখতে।
৩৫. রামধনুর রং-এর অক্ষর ‘স’ মানে কী?
উত্তরঃ রামধনুর রং-এর অক্ষর ‘স’ মানে ‘সবুজ'।
৩৬. রামধনু কাকে বলে?
উত্তরঃ ছোটো ছোটো জলের ফোঁটার ওপর সূর্যের আলো পড়ে এক-একটা ফোঁটা থেকে এক-এক রঙের আলো চোখে আসে একে রামধনু বলে। যে ফোঁটা থেকে যে রঙের আলো আসে সেটা সেই রঙের দেখায়।
৩৭. রামধনু কখন দেখা যায়? দেখতে কেমন?
উত্তরঃ রামধনু বৃষ্টি থামার পর আকাশে ধনুকের মতো দেখা যায়। রামধনু সাতটি রং দিয়ে তৈরি এটি দেখতে খুব সুন্দর।
৩৮. রামধনুর কয়টি রং ও কী কী?
উত্তরঃ রামধনুর সাতটি রং, যথা—(১) লাল, (২) কমলা, (৩) হলুদ, (৪) সবুজ, (৫) আকাশি, (৬) নীল, (৭) বেগুনি। একত্রে একে বলে বেনীআসহকলা।
৩৯. দিগন্তরেখার অপর নাম কী?
উত্তরঃ দিক্চক্ররেখা।
৪০. গাছের ডালে মৌচাক কারা দেখল?
উত্তরঃ ইমরান ও মন্দিরা গাছের ডালে মৌচাক দেখল।
৪১. সূর্যের দিকে সোজাসুজি তাকালে কী হবে?
উত্তরঃ চোখের ক্ষতি হবে।
৪২. নিজের ছায়ার কোন দিকে সূর্য থাকে?
উত্তরঃ নিজের ছায়ার ঠিক উল্টো দিকে সূর্য থাকে।
আমাদের পরিবেশ,তৃতীয় শ্রেণির আমাদের পরিবেশ,তৃতীয় শ্রেণি আমাদের পরিবেশ,আমাদের পরিবেশ তৃতীয় শ্রেণি,তৃতীয় শ্রেণীর আমাদের পরিবেশ,তৃতীয় শ্রেণীর আমাদের পরিবেশ প্রশ্ন উত্তর,তৃতীয় শ্রেণি,তৃতীয় শ্রেণীর আমাদের পরিবেশ mcq,তৃতীয় শ্রেণীর আমাদের পরিবেশ mcq gk,তৃতীয় শ্রেণীর আমাদের পরিবেশ পার্ক 6,তৃতীয় শ্রেণীর আমাদের পরিবেশ mcq কুইজ,তৃতীয় শ্রেণীর আমাদের পরিবেশ বাংলা gk,তৃতীয় শ্রেণীর পরিবেশ,ক্লাস তৃতীয় শ্রেণীর পরিবেশ,তৃতীয় শ্রেণি,তৃতীয় শ্রেণী পরিবেশ প্রশ্ন উত্তর