☞ আরো অধ্যায়ঃ গুলোর উত্তর দেখতে ক্লিক করো :
প্রথম পাঠ : | পাতাবাহার |
---|---|
১. সত্যি সােনা | উত্তরঃ সমাধান |
২. আমরা চাষ করি আনন্দে | উত্তরঃ সমাধান |
৩. নিজের হাতে নিজের কাজ | উত্তরঃ সমাধান |
দ্বিতীয় পাঠ : | পাতাবাহার |
---|---|
৪. দেয়ালের ছবি | উত্তরঃ সমাধান |
৫. সারাদিন | উত্তরঃ সমাধান |
তৃতীয় পাঠ : | পাতাবাহার |
---|---|
৬. ফুল | উত্তরঃ সমাধান |
৭. আজ ধানের ক্ষেতে | উত্তরঃ সমাধান |
চতুর্থ পাঠ : | পাতাবাহার |
---|---|
৮. সােনা | উত্তরঃ সমাধান |
৯. নদী | উত্তরঃ সমাধান |
১০ . নদীর তীরে একা | উত্তরঃ সমাধান |
ভাষা পাঠ অধ্যায় : ভাষার কথা প্রশ্ন উত্তর সেট
প্রশ্নঃ কোনগুলি আসলে ভাষা?উত্তরঃ সুমিতা-রত্নার কথাবলা, স্বপনের হাতনাড়া, সিগন্যালের লাল সবুজ আলাে আর কল্যাণের হাব ভাব এসবই হল ভাষা
প্রশ্নঃ কল্যাণ হাবভাবে কী বলেছিল?
উত্তরঃ কল্যাণ বলেছিল তুই আমার বন্ধু নােস, মিছিমিছি আমায় মারলি।
প্রশ্নঃ মুখ দিয়ে করা শব্দ ছাড়া আর কাকে ভাষা বলা যায়?
উত্তরঃ হাবভাবকেও ভাষা বলা যায়। ভাষা হল যা বােঝা যায় আবার অন্যকেও বােঝানাে যায়।
প্রশ্নঃ বাক্য কী?
উত্তরঃ পরপর শব্দ সাজিয়ে মনের ভাব সম্পূর্ণ প্রকাশ করাকে বাক্য বলে। যেমন—গল্পের বইটা আজ এনেছিস? এটি একটি বাক্য।
প্রশ্নঃ ধ্বনি ও বর্ণ কি এক?
উত্তরঃ না, ধ্বনি ও বর্ণ এক নয়। এদের এক বলে মনে হলেও ধ্বনি ও বর্ণের মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে।
প্রশ্নঃ ধ্বনি কাকে বলে?
উত্তরঃ শব্দের সবচেয়ে ছােটো অংশের নাম ধ্বনি, যা আমরা উচ্চারণ করি তাকে বলে ধ্বনি। সহজ কথায় যা আমরা কানে শুনি তাকে বলে ধ্বনি।
প্রশ্নঃ বর্ণ কাকে বলে?
উত্তরঃ শব্দের সবচেয়ে ছােটো অংশের নাম বর্ণ। আমরা যা কানে শুনি বা মুখে উচ্চারণ করি তা হল ধ্বনি আর তার লিখিত রূপকে বলা হয় বর্ণ।
প্রশ্নঃ ধ্বনি কয়প্রকার ও কী কী?
উত্তরঃ ধ্বনি দুই প্রকার—স্বরধ্বনি ও ব্যঞ্জনধ্বনি।
প্রশ্নঃ স্বরধ্বনি কাকে বলে?
উত্তরঃ যে ধ্বনি অন্য ধ্বনির সাহায্য ছাড়া নিজে নিজে উচ্চারিত হতে সক্ষম সেই ধ্বনিকে বলে স্বরধ্বনি। যেমন—অ,আ, ই, উ, এ, অ্যা। ম্ + ই = মি।
প্রশ্নঃ ব্যঞ্জনধ্বনি কাকে বলে?
উত্তরঃ যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় স্বরধ্বনির সাহায্য নিতে হয় সেই ধ্বনিকে বলা হয় ব্যঞ্জনধ্বনি। যেমন—ক, খ,গ, (ক্ + অ = ক), (খ্ + অ = খ), (গ্ + অ = গ)।
প্রশ্নঃ দ্বিস্বর কাকে বলে?
উত্তরঃ যখন দুটি স্বর ধ্বনি মিলিত হয়ে একটিমাত্র ধ্বনির সৃষ্টি করে তখন তাকে দ্বিস্বর বলে। যেমন—ঐ। ঐ = (ও + ই)। ঔ। ঔ = (ও + উ)।
প্রশ্নঃ স্বরবর্ণ কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সমস্ত বর্ণ অন্য বর্ণের সাহায্য ছাড়া নিজে নিজেই উচ্চারিত হয় তাদের বলে স্বরবর্ণ। যেমন—অ, আ, ই,ঈ, উ, ঊ, ঋ, ৯,
প্রশ্নঃ বাক্য কীভাবে গড়ে ওঠে?
উত্তরঃ কতগুলি শব্দ নিয়ে গড়ে ওঠে বাক্য। অর্থাৎ, কতগুলি শব্দ পাশাপাশি বসে বাক্য তৈরি হয় যেমন—আমি বাড়ি যাব। এখানে আমি, বাড়ি ও যাব তিনটি পৃথক পৃথক শব্দ পাশাপাশি বসে একটি বাক্য তৈরি করেছে।
প্রশ্নঃ 'আমরা বাগানে খেলব’—এটি একটি বাক্য। বলােতাে এটি কটি শব্দ দিয়ে তৈরি?
উত্তরঃ এটি তিনটি শব্দ দিয়ে তৈরি। আমরা, বাগানে ও খেলব।
প্রশ্নঃ 'আমি আজ স্কুল যাব না'—এটি একটি বাক্য। এই বাক্যটি কতগুলি শব্দ নিয়ে তৈরি বলােতাে?
উত্তরঃ এই বাক্যটি মােট চারটি শব্দ নিয়ে তৈরি। আমি, আজ, স্কুল, যাব না।
প্রশ্নঃ ‘আমি’, তুমি’, ‘আমরা—এগুলি প্রত্যেকটি এক-একটা শব্দ। এই শব্দগুলি কতগুলি ধ্বনি দ্বারা গঠিত বলােতাে?
উত্তরঃ আমি = আ + ম্ + ই ➡তিনটি ধ্বনি।
তুমি = ত্ + উ + ম্ + ই➡ চারটি ধ্বনি
আমরা = আ + ম্ + অ + র্ +আ+ ➡ পাঁচটি ধ্বনি।