class 3 patabahar bangla answer | তৃতীয় শ্রেণীর বাংলা পাতাবাহার প্রশ্ন ও উত্তর

তৃতীয় শ্রেণীর বাংলা পাতাবাহার প্রশ্ন ও উত্তর অধ্যায়ঃ  সোনা

তৃতীয় শ্রেণীর বাংলা পাতাবাহার প্রশ্ন ও উত্তর অধ্যায়ঃ সোনা

                     🖋 হাতে কলমে :
                ১. একটি বাক্যে উত্তর দাও :
১.১ সােনা কে? তার বাবা-মা কেন বাড়িতে বেড়া দিয়েছেন?
উত্তরঃ সােনা হল চাষির মেয়ে। সােনা হামাগুড়ি দিয়ে যাতে বাইরে বেরিয়ে না যায়, তাই তারা বাবা-মা বেড়া দিয়েছেন।
১.২ নদীমা কীভাবে সােনার সারা গায়ে গহনা পরিয়ে দিয়েছিলেন?
উত্তরঃ নদীতে স্নান করে উঠে আসার পর গা মুছিয়ে দেওয়ার সময় সােনার সারা গায়ে সােনার রেণু, লাগানাে দেখেছিল তার বাবা-মা।
১.৩ চোরটি সােনাকে কখন চুরি করে নিয়ে গিয়েছিল ?
উত্তরঃ সােনার বাবা খেতে গিয়েছিল আর সােনার মা দুধ জ্বাল দিচ্ছিল, এমন একদিন সােনা যখন উঠানে একা ছিল তখন চোর তাকে চুরি করে নিয়ে চম্পট দিয়েছিল।
১.৪ কেন গ্রামটির নাম হল ‘সােনারগাঁ'?
উত্তরঃ সরকারের লােকেরা নদীতে সােনা খুঁজতে আসার পর থেকে ওই গ্রামের নাম হল ‘সােনারগাঁ।'
১.৫ সরকারের লােকেরা কী কাজ করবে বলে সােনাদের গ্রামে এসেছিল ?
উত্তরঃ সরকারের লােকেরা নদী থেকে সােনা তােলার জন্য সােনাদের গ্রামে এসেছিল।
১.৬ কে সােনার নাম রেখেছিল নদীমাতৃকা? এই নামের অর্থ কী?
উত্তরঃ পাঠশালার সংস্কৃতের দিদিমণি সােনার নাম রেখেছিল নদীমাতৃকা। নদীমাতৃকার অর্থ নদী যার মায়ের মতাে অর্থাৎ, নদীজলের সাহায্যেই চাষবাস হয়।
১.৭ কেউ নদীর জল নােংরা করলে সােনা কী করত?
উত্তরঃ কেউ নদীর জল নােংরা করলে সােনা বাঘিনীর মতাে ছুটে আসতাে।

২. নদী আমাদের কী কী উপকার করে?
উত্তরঃ নদী আমাদের নানাভাবে উপকার করে। নদীর জল আমরা পান করি, নদীর জল চাষের কাজে লাগে, নদীতে মাছ চাষ করা হয়, নদীর জল কারখানার কাজে লাগে, মানুষের নিত্যপ্রয়ােজনীয় কাজে নদীর জল লাগে। এ ছাড়া পূজাঅর্চনার কাজে ও জলপথ পরিবহণেও নদী সাহায্য করে। এখন তাে নদীর জল জলবিদ্যুৎ উৎপাদনেও ব্যবহার করা হয়।
৩. এই গল্প থেকে এমন তিনটি বাক্য খুঁজে নিয়ে লেখাে যেখানে ‘সােনা’ শব্দটি নানা অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে।
উত্তরঃ (১) চাষির মেয়ে সােনা। (সােনা ব্যক্তির নাম অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে।)  (২) গায়ের সােনায় রােদ লেগে ঠিকরােয়। (সােনা রং অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে।) (৩) নদীতে সােনা খুঁজতে। (সােনা ধাতু অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে।)
৪. ভারতবর্ষ নদীমাতৃক দেশ। এখানে অনেক নদী আছে। নদীকে মায়ের মতন কেন বলা হয়?
উত্তরঃ নদীর তীরেই সভ্যতা গড়ে ওঠে। মায়ের যেমন শিশুরা বেড়ে ওঠে তেমনি নদীর কাছ থেকে মানুষ নানাভাবে সাহায্য পেয়ে থাকে। যেমন মায়ের কাছ থেকে শিশু পেয়ে থাকে। আমাদের দেশে অনেক নদী থাকায় চাষবাস ভালাে হয়। তাই নদীকে মায়ের মতাে বলা হয়।
৫. তোমার জানা তিনটি নদীর নাম লেখাে।
উত্তরঃ আমার জানা তিনটি নদী হল গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা।

৬ . শব্দগুলি সাজিয়ে বাক্য গঠন করাে :
৬.১ বড়াে হয়েছে একটু সােনা।
ত্তরঃ সােনা একটু বড়াে হয়েছে।
৬.২ ছাড়লেন নদীমা-ও হাঁপ।
ত্তরঃ নদীমা-ও হাঁপ ছাড়লেন।
৬.৩ ক্লাসে পাঠশালের উঁচু পড়ে।
ত্তরঃ পাঠশালের উঁচু ক্লাসে পড়ে।
৬.৪ সােনারগাঁ হল সেই নাম সেই থেকে গায়ের।
উত্তরঃ সেই থেকে গায়ের নাম হল সােনারগাঁ।
৬.৫ চিকচিক বালি মেয়ের করে গায়ে।
ত্তরঃ মেয়ের গায়ে বালি চিকচিক করে।

৭. এলোমেলো বর্ণ সাজিয়ে শব্দ তৈরি করো :
● কুকুলল → কুলকুল
● কেঢুঢেকে → ঢেকেঢুকে
● মাড়িগুহা → হামাগুড়ি
● ক্ষততণে → ততক্ষণে
● লসফ → ফসল
● মদিণিদি → দিদিমণি
● তাড়িতপা → পাততাড়ি
● কারসর → সরকার

৮ . শূন্যস্থান পূরণ করো :
৮.১  চাষির ঘর আলাে করে উঠোনে হামাগুড়ি দেয়।
৮.২ গায়ের সােনায় রােদ লেগে ঠিকরােয়।
৮.৩  তুই মেয়ের হাতে কাঁকন দিতে চাইছিলি।
৮.৪  সংস্কৃতের দিদিমণি নাম রেখেছেন নদীমাতৃকা
৮.৫ আপনার মেয়ের কথা শুনে যন্ত্রপাতি নিয়ে এসেছি।

৯ .‘সােনা’ শব্দটি নীচের বাক্যগুলিতে কোথায় ব্যক্তি আর কোথায় বস্তু বােঝাচ্ছে লেখাে :
৯.১ চাষির মেয়ে সােনা।
ত্তরঃ ব্যক্তি বােঝাচ্ছে। সােনা একটি মেয়ের নাম।
৯.২ মা ভাবে, সােনার হাতে দু-খানি কাঁকন দিলে বড় মানাত।
উত্তরঃ ব্যক্তি বােঝাচ্ছে। মা ও সােনা মেয়ের নাম।
৯.৩ সােনার যা দাম!
উত্তরঃ বস্তু বােঝাচ্ছে। সােনা একটি ধাতু বা বস্তু।
৯.৪ গায়ের সােনায় রােদ লেগে ঠিকরােয়।
উত্তরঃ বস্তু বােঝাচ্ছে। সােনা একটি ধাতু বা বস্তু।
৯.৫ এ যে দেখছি সােনা।
উত্তরঃ বস্তু বােঝাচ্ছে। সােনা একটি ধাতু বা বস্তু।
৯.৬ সােনার হাতে-গলায় সােনা চিকচিক করছে।
উত্তরঃ প্রথম ক্ষেত্রে ব্যক্তি এবং দ্বিতীয় ক্ষেত্রে বস্তু বা ধাতু বােঝাচ্ছে।

১০. একই অর্থের শব্দ পাঠ থেকে খুঁজে নিয়ে লেখাে :
 অনগ্রাম, কনক, তটিনী, কঙ্কন, নীর, নির্মল।
● অন্যগ্রাম →ভিন গাঁ
● কনক → সােনা
● তটিনী → নদী
● কঙ্কন → কাঁকন 
● নীর পাখির বাসা
● নির্মল স্বচ্ছ, পরিষ্কার

১১ . গল্পের ঘটনাক্ৰম সাজিয়ে লেখাে :
১১.১ এক চোর এসে সােনাকে তুলে নিয়ে চম্পট।
১১.২ সরকারের লােক যন্ত্রপাতি বসিয়ে সােনা খুঁজতে লেগে গেল। 
১১.৩ সােনারগাঁ-র লােকেরা কেউ নদীকে নােংরা করে না।
১১.৪ নদীমা তাের মেয়ের গায়ে গয়না পরিয়ে দিয়েছেন।
১১.৫ সােনা বাবার কোলে ঝাপিয়ে পড়ল।

                      উত্তরঃ
১১.৪ নদীমা তাের মেয়ের গায়ে গয়না পরিয়ে দিয়েছেন।
১১.১ এক চোর এসে সােনাকে তুলে নিয়ে চম্পট।
১১.৫ সােনা বাবার কোলে ঝাপিয়ে পড়ল।
১১.২ সরকারের লােক যন্ত্রপাতি বসিয়ে সােনা খুঁজতে লেগে গেল।
১১.৩ সােনারগাঁ র লােকেরা কেউ নদীকে নােংরা করে না।

১২. বিপরীতার্থক শব্দ : → গাঁ, উঁচু, এক, সামনে, মিথ্যে।
● গাঁ → শহর
● উঁচু → নীচু
● এক → অসংখ্য
● সামনে → পিছনে
● মিথ্যে → সত্য

১৩ . বর্ণ বিশ্লেষণ করাে: 
● কাঁকন → কঁ + আ + ক্ + অ + ন্ + অ
● পরিষ্কার → প্ + অ + র্ + ই + ষ্ + ক্ + আ + র
● চম্পট → চ্ + অ + ম্ + প্ + ট্ + অ
● যন্ত্রপাতি → য্ + ন্ + ত্ +প্ + আ + ত্ + ই
● নদীমাতৃকা→ ন্ + অ + দ্ + ঈ + ম্+ আ + ত্ + ৃ+ কা + আ
● হিরণ্যবক্ষা→ হ্ + ই + র্ + অ + ণ্ + 了 + ব্ + ক্ষ + + অ

১৪. কার্য-কারণ সম্পর্ক নির্ণয় করে পাশাপাশি বাক্য লেখো :
১৪.১ মেয়েকে আঁচল দিয়ে ঢেকেঢুকে চাষি বউ বাড়ি নিয়ে এলাে।
উত্তরঃ  মেয়েকে আঁচল দিয়ে ঢেকেঢুকে চাষি-বউ বাড়ি নিয়ে এলাে কারণ নদীমা মেয়ের সারা গায়ে সােনা পরিয়ে দিয়েছিল।
১৪.২ মা পাগলের মতাে বাজাতে লাগল—ঢং ঢং ঢং...।
উত্তরঃ মা পাগলের মতাে বাজাতে লাগল—ঢং ঢং ঢং... কারণ একটা চোর মেয়েকে নিয়ে চম্পট দিয়েছিল।
১৪.৩ আপনার মেয়ের কথা শুনে যন্ত্রপাতি নিয়ে এসেছি।
উত্তরঃ আপনার মেয়ের কথা শুনে যন্ত্রপাতি নিয়ে এসেছি কারণ, নদীতে সােনা আছে, সােনা খুঁজতে।
১৪.৪ তুই যেন জলের মাছ।
উত্তরঃ তুই যেন জলের মাছ কারণ সােনা জলে মাছের মতাে সাঁতার কাটে।

১৫. বাক্য রচনা করাে : 
হামাগুড়ি, হনহনিয়ে, ইঞ্জিন, অদ্ভুত, পিশাচ।
● হামাগুড়ি  শিশুরা সকলেই আগে হামাগুড়ি দেয়।
● হনহনিয়ে → নরেশবাবু ট্রেন ধরার জন্য হনহনিয়ে হাঁটছেন।
● ইঞ্জিন → মাঝরাস্তায় মােটর গাড়ির ইঞ্জিনটা হঠাৎ বিকল হয়ে গেল। 
● অদ্ভুত → সার্কাসের জোকারটাকে অদ্ভুত দেখতে লাগছিল। 
● পিশাচ  শ্মশানের ধারে লােকে বলে রাত্রে পিশাচ দেখা যায়।

১৬. বাক্য বাড়াও :
১৬.১ একটুখানি জায়গা মায়ে-বাপে বেড়া দিয়েছে। (কেন ?)
ত্তরঃ মেয়ে যাতে হামাগুড়ি দিয়ে বেরিয়ে না যায়, তাই একটুখানি জায়গা মায়ে-বাপে বেড়া দিয়েছে।
১৬.২ প্রকাণ্ড প্রকাণ্ড দু-তিনটে আসছে। (কোথা দিয়ে ?)
উত্তরঃ বড়াে রাস্তা দিয়ে প্রকাণ্ড প্রকাণ্ড দু-তিনটে গাড়ি আসছে।
১৬.৩ যন্ত্রপাতি নিয়ে এসেছি। (কেন ?)।
উত্তরঃ নদী থেকে সােনা খুঁজতে যন্ত্রপাতি নিয়ে এসেছি।
১৬.৪ সােনা ঠিক টের পায় যেখানেই থাকুক। (কী টের পায় ?)।
ত্তরঃ নদীকে কেউ নােংরা করলে সােনা ঠিক টের পায় যেখানেই থাকুক।
১৬.৫ ভিনগাঁয়ের লােকেরা এসে বলে ? (কী বলে ?)
ত্তরঃ ভিনগাঁয়ের লােকেরা এসে বলে, বাঃ, তােমাদের এখানে নদী তাে বেশ পরিষ্কার।
১৭. নদীতে কোন কোন প্রাণী বাস করে? 
সাঁতার কাটতে পারে কোন পাখি?
উত্তরঃ নদীতে মাছ, বিভিন্ন প্রকার জলজ পােকা, বিভিন্ন প্রকার জলজ উদ্ভিদ বাস করে করে।
 হাঁস, পানকৌড়ি ইত্যাদি সাঁতার কাটতে পারে।
১৮. 'সােনা' গল্পটি থেকে তােমরা কী শিখলে তা লেখাে। গল্পটির আর একটি নাম দাও।
উত্তরঃ ‘সােনা' গল্পটি থেকে আমরা শিখেছি নদী আমাদের মায়ের মতাে। তাই নদীকে নােংরা, দূষিত করা উচিত নয়। নদী সবসময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা উচিত। গল্পের আরেকটি নাম হল—“জলকন্যা'।


তৃতীয় শ্রেণীর বাংলা পাতাবাহার প্রশ্ন ও উত্তর অধ্যায়ঃ নদী

   তৃতীয় শ্রেণীর বাংলা পাতাবাহার প্রশ্ন ও উত্তর অধ্যায়ঃ - নদী   

🖋 হাতে কলমে :
১ . একটি বাক্যে উত্তর দাওঃ
১.১ নদীর কথা বললে প্রথমেই তােমার কোন নদীর নাম মনে আসে?
উত্তরঃ নদীর কথা বললে প্রথমেই গঙ্গা ,পদ্মা, তিস্তা, অজয়, দামােদর নদীর কথা মনে আসে।
১.২ নদী থেকে আমরা কোন কোন্ জিনিস পাই?
উত্তরঃ নদী থেকে আমরা জল, বালি, মাছ, কচ্ছপ প্রভৃতি পাই।
১.৩ নদীতে চলে এমন কয়েকটি যানবাহনের নাম লেখাে।
উত্তরঃ নদীতে চলে এমন কয়েকটি যান হল—নৌকা, লঞ্চ, স্টিমার প্রভৃতি।
১.৪ নদীতে পাওয়া যায় এমন কয়েকটি মাছের নাম লেখাে।
উত্তরঃ নদীতে পাওয়া যায় এমন কয়েকটি মাছ হল—ইলিশ, চিংড়ি, বেলে প্রভৃতি।
১.৫ নদীর ওপর সেতু তৈরি করা হয় কেন?
ত্তরঃ যাত্রী ও পণ্য নিয়ে যাতায়াত করা সহজ হয় বলে।

২ . নীচে পশ্চিমবঙ্গের কয়েকটি নদীর নাম দেওয়া হল। নদীগুলি কোথায় তা শিক্ষিকা শিক্ষকের থেকে জেনে নিয়ে লেখাে :  
ভাগীরথী, তিস্তা, সুবর্ণরেখা, দামােদর, রূপনারায়ণ, রায়মঙ্গল, কংসাবতী, অজয়, ইছামতী, জলঢাকা,
তাের্সা, গন্ধেশ্বরী, গােসাবা, চুর্ণি।
● ভাগীরথী ➺মুরশিদাবাদ। 
● অজয় ➺ বর্ধমান।
● তিস্তা ➺ জলপাইগুড়ি।
● ইছামতী ➺ উঃ চব্বিশ পরগনা।
● সুবর্ণরেখা ➺ পূর্ব মেদিনীপুর।
● জলঢাকা ➺ জলপাইগুড়ি।
● দামােদর ➺ পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান।
● তাের্সা ➺ জলপাইগুড়ি, কোচবিহার। 
● রূপনারায়ণ ➺ হাওড়া।
● গন্ধেশ্বরী ➺ বাঁকুড়া।
● রায়মঙ্গল ➺ দঃ চব্বিশ পরগনা।
● গােসাবা ➺ দঃ চব্বিশ পরগনা। 
● কংসাবতী ➺ বাঁকুড়া, পঃ মেদিনীপুর।
● চুর্ণি ➺ নদিয়া।

৩ . নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখাে :
৩.১ কবিতায় কবির মনের ইচ্ছাটি কী ?
উত্তরঃ কবির ইচ্ছে যদি নদী বাঁকাপথে না গিয়ে সােজা পথে যেত, তাহলে কবিও সারাজীবন নদীর সঙ্গে যেতেন।
৩.২ সেই ইচ্ছা অনুযায়ী তিনি চলতে পারলেন না কেন?
উত্তরঃ নদী সােজা পথে না গিয়ে বাঁকা পথে যায়। কবি দশজনার নিষেধের কারণে বাঁকা পথে যেতে চান না। তাই তার ইচ্ছা অপূর্ণই থেকে যায়।
৩.৩ নদী কীভাবে তার চলার পথে এগিয়ে চলে?
উত্তরঃ নদী কখনােই সােজা পথে এগােয় না। সে চিরকালই তার নিজের মতাে পথ তৈরি করে নিয়ে এঁকে-বেঁকে এগিয়ে চলে।

☞ আরো অধ্যায়ঃ গুলোর উত্তর দেখতে ক্লিক করো :

প্রথম পাঠ : পাতাবাহার 
১. সত্যি সােনা উত্তরঃ সমাধান 
২. আমরা চাষ করি আনন্দে উত্তরঃ সমাধান 
৩. নিজের হাতে নিজের কাজ
               
দ্বিতীয় পাঠ : পাতাবাহার 
৪. দেয়ালের ছবি উত্তরঃ সমাধান 
৫. সারাদিন উত্তরঃ সমাধান 
                
তৃতীয় পাঠ : পাতাবাহার 
৬. ফুল উত্তরঃ সমাধান 
৭. আজ ধানের ক্ষেতে উত্তরঃ সমাধান 
               
চতুর্থ পাঠ : পাতাবাহার 
৮. সােনা  
৯. নদী  
১০ . নদীর তীরে একা  
              

1 মন্তব্যসমূহ

Type Here ....

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
নবীনতর পূর্বতন